বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালীতে পরিবেশ আইন অমান্য করে পৌর কার্যালয়ের উত্তর পাশে ১ একরের শত বছরের পুরাতন পুকুরটি গত মঙ্গলবার রাত থেকে ভরাট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী শেখ ওয়াজেদ আলী চৌধুরী মিয়া পরিবারের বাড়ির সামনে পুকুর ভরাট নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। পৌরসভা থেকে ভরাট কার্যক্রম বন্ধের জন্য নিষেধ করা হলেও তা মানা হচ্ছে না।
জানা যায়, বাঁশখালী পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের তৎকালীন জমিদার শেখ ওয়াজেদ আলী চৌধুরীর ওয়ারিশেদের মধ্যে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগাভাগির পর একটি পক্ষ উক্ত পুকুরের অংশ বিক্রি করে দেয়। খরিদাপক্ষের লোকজন ১ একরের পুকুরটি বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করলে পুকুরটি ভরাট করে তাদের খরিদা অংশে ঘেরাবেড়া দিয়ে দখলে নেয়। গত বছর টিনের ঘেড়া-বেড়া দিয়ে স্থাপনা তৈরির কার্যক্রম শুরু করলে চট্টগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তরে মামলা দায়ের হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে পুকুরটি ভরাট না করার জন্য বলে। এ ঘটনায় পরিবেশ অধিদপ্তর ৮ জনকে অভিযুক্ত করে মামলাও দায়ের করেন। এ মামলায় শেখ মরতুজা আলী চৌধুরীর পুত্র শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী মিশুকে ৮ নং আসামি করা হয়। এ মামলায় ৭ জন আসামি আদালতে অনুপস্থিত রয়েছেন। নিয়মিতভাবে শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী আদালতে উপস্থিত হলেও মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। তবুও পরিবেশ অধিদপ্তরের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্থানীয় ভূমিদস্যুরা পুকুরের পানি নিষ্কাশন করে, নম্বরবিহীন অবৈধ প্রতি-ডাম্পার ট্রাক ১২০০ টাকা দরে পাহাড়ের মাটি নিয়ে ২ দিন ধরে পুকুর ভরাটের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, বাঁশখালী পৌরসভা এলাকায় প্রধান সড়কের আশেপাশে ৬টি পুকুর ছিল। ৮ বছর পূর্বে মিয়া বাজার সংলগ্ন বড় পুকুর এবং লক্ষ্মী মহাজনের পুুকুর ২টি ভরাট করা হয়। মিয়া বাড়ির সামনে ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের পিছনে ১টি পুকুরের অর্ধেক অংশ পাকা পিলার দিয়ে ভরাটের কার্যক্রম চলছে।
বাঁশখালী পৌরসভার বাসিন্দা বদি আলম বলেন, বাঁশখালী পৌর এলাকায় আগুন লাগলে দমকল বাহিনী ৩ কিলোমিটার এলাকার কোথাও পুকুরের পানি খুঁজে পাবে না। মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে এলাকার লোকজনকে পানি জন্য হাহাকার করে বসবাস করতে হবে। প্রধান সড়কের পাশে পুকুরগুলো গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও ভূমিদস্যুরা নিজেদের মত করে রাতের অন্ধকারে পুকুর ভরাট করে যাচ্ছে।
শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী মিশু বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের দায়েরকৃত মামলায় গতবছর বিক্রিত পুকুরে আমার দখল না থাকা সত্ত্বেও আমাকে আসামি করা হয়েছে। আমি নিয়মিত আদালতে উপস্থিত থাকলেও অন্য খরিদা ব্যক্তিরা(আসামিরা) আদালতে উপস্থিত হয় নাই। পরিবেশ অধিদপ্তরও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী বলেন, পৌর কার্যালয়ের পাশে সেই পুকুরটির মালিকদের ভরাট কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছে। বাড়াবাড়ি করলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরিবেশ আইনে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাঁশখালীতে পরিবেশ আইন অমান্য করে পৌর কার্যালয়ের উত্তর পাশে ১ একরের শত বছরের পুরাতন পুকুরটি গত মঙ্গলবার রাত থেকে ভরাট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঐতিহ্যবাহী শেখ ওয়াজেদ আলী চৌধুরী মিয়া পরিবারের বাড়ির সামনে পুকুর ভরাট নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। পৌরসভা থেকে ভরাট কার্যক্রম বন্ধের জন্য নিষেধ করা হলেও তা মানা হচ্ছে না।
জানা যায়, বাঁশখালী পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ডের তৎকালীন জমিদার শেখ ওয়াজেদ আলী চৌধুরীর ওয়ারিশেদের মধ্যে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগাভাগির পর একটি পক্ষ উক্ত পুকুরের অংশ বিক্রি করে দেয়। খরিদাপক্ষের লোকজন ১ একরের পুকুরটি বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করলে পুকুরটি ভরাট করে তাদের খরিদা অংশে ঘেরাবেড়া দিয়ে দখলে নেয়। গত বছর টিনের ঘেড়া-বেড়া দিয়ে স্থাপনা তৈরির কার্যক্রম শুরু করলে চট্টগ্রাম পরিবেশ অধিদপ্তরে মামলা দায়ের হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে পুকুরটি ভরাট না করার জন্য বলে। এ ঘটনায় পরিবেশ অধিদপ্তর ৮ জনকে অভিযুক্ত করে মামলাও দায়ের করেন। এ মামলায় শেখ মরতুজা আলী চৌধুরীর পুত্র শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী মিশুকে ৮ নং আসামি করা হয়। এ মামলায় ৭ জন আসামি আদালতে অনুপস্থিত রয়েছেন। নিয়মিতভাবে শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী আদালতে উপস্থিত হলেও মামলার কোনো অগ্রগতি নেই। তবুও পরিবেশ অধিদপ্তরের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে স্থানীয় ভূমিদস্যুরা পুকুরের পানি নিষ্কাশন করে, নম্বরবিহীন অবৈধ প্রতি-ডাম্পার ট্রাক ১২০০ টাকা দরে পাহাড়ের মাটি নিয়ে ২ দিন ধরে পুকুর ভরাটের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, বাঁশখালী পৌরসভা এলাকায় প্রধান সড়কের আশেপাশে ৬টি পুকুর ছিল। ৮ বছর পূর্বে মিয়া বাজার সংলগ্ন বড় পুকুর এবং লক্ষ্মী মহাজনের পুুকুর ২টি ভরাট করা হয়। মিয়া বাড়ির সামনে ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের পিছনে ১টি পুকুরের অর্ধেক অংশ পাকা পিলার দিয়ে ভরাটের কার্যক্রম চলছে।
বাঁশখালী পৌরসভার বাসিন্দা বদি আলম বলেন, বাঁশখালী পৌর এলাকায় আগুন লাগলে দমকল বাহিনী ৩ কিলোমিটার এলাকার কোথাও পুকুরের পানি খুঁজে পাবে না। মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে এলাকার লোকজনকে পানি জন্য হাহাকার করে বসবাস করতে হবে। প্রধান সড়কের পাশে পুকুরগুলো গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও ভূমিদস্যুরা নিজেদের মত করে রাতের অন্ধকারে পুকুর ভরাট করে যাচ্ছে।
শেখ মোস্তফা আলী চৌধুরী মিশু বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের দায়েরকৃত মামলায় গতবছর বিক্রিত পুকুরে আমার দখল না থাকা সত্ত্বেও আমাকে আসামি করা হয়েছে। আমি নিয়মিত আদালতে উপস্থিত থাকলেও অন্য খরিদা ব্যক্তিরা(আসামিরা) আদালতে উপস্থিত হয় নাই। পরিবেশ অধিদপ্তরও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
বাঁশখালী পৌরসভার মেয়র শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী বলেন, পৌর কার্যালয়ের পাশে সেই পুকুরটির মালিকদের ভরাট কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য বলা হয়েছে। বাড়াবাড়ি করলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরিবেশ আইনে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ