জনসেবার মূর্ত প্রতিক ছনুয়ার চেয়ারম্যান এম.হারুনুর রশীদ

মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনঃ
বাঁশখালীর সবচেয়ে অবহেলিত ইউনিয়ন ছনুয়া।এই অবহেলিত ছনুয়াকে মডেল ছনুয়া হিসেবে গড়ে তুলতে যিনি উন্নয়নের মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছেন;ছনুয়াবাসীর ভাষ্যমতে তিনি এম.হারুনুর রশীদ ছাড়া আর কেউ নন।ছনুয়ার আনাচে কানাচে প্রতিনিয়ত ছড়িয়ে দিচ্ছেন উন্নয়নের আলো।রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে ছনুয়ার আমূল উন্নয়ন সাধন করার প্রয়াস নিয়ে তিনি মাঠে নেমেছেন।দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন মানবসেবায়।ছনুয়ার উন্নয়নে তিনি নিরলস পরিশ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন পুরোধমে।ইতিমধ্যে ছনুয়ার প্রধান সড়কের কার্পেটিং কাজ শেষ হওয়ার পথে।অন্যদিকে ছনুয়ার অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার টেন্ডার করিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান।তিনি শিগগিরই ওই রাস্তাগুলোর উন্নয়ন কাজ শুরু করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।শুধু রাস্তাঘাটের উন্নয়নের দিক দিয়ে নয়,সুষ্ঠু বিচার কাজ সম্পাদন,ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা,ছনুয়ার আইনশৃংখলা পরিস্তিতি শান্ত রাখার মধ্য দিয়ে ছনুয়াকে মডেল ইউনিয়নের কাতারে নিয়ে যেতে তিনি নিরলস পরিশ্রম দিয়ে যাচ্ছেন।ছনুয়ার প্রত্যেক ওয়ার্ডে চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে উন্নয়নের মহোৎসব চলছে।ছনুয়ার প্রত্যেক মসজিদ-মাদরাসার উন্নয়নে বাড়িয়ে দেন সাহায্যের হাত।এদিকে ছনুয়ার সর্বস্তরের জনসাধারণ এমন একজন ন্যায়পরায়ণ চেয়ারম্যান পেয়ে বেজায় খুশি।হারুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ছনুয়ার সব অপরাধ কর্মকান্ড বন্ধ করেছেন।বিশেষ করে নকল স্বর্ণ ব্যবসা,মানবপাচার,ইয়াবা কারবার,চুরি-ডাকাতি,চাঁদাবাজি বন্ধ করেছেন।অপরদিকে বেঁড়িবাধের টেকসই উন্নয়নের দিকে নজর দিচ্ছেন তিনি।ছনুয়ার পশ্চিম-পূর্ব-দক্ষিণ দিকের বেঁড়িবাধকে মজবুত রাখতে তিনি সর্বাত্নক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।দীর্ঘদিন ধরে উন্নয়নের ছোঁয়া বঞ্চিত ছিল এই প্রান্তিক জনপদের জনসাধারণ।হারুন চেয়ারম্যান ক্ষমতায় আসার পর শুরু করেন উন্নয়নের তান্ডব।গত বছর ছনুয়া উপকূল দিয়ে বয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় রোয়ানোতে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। ছনুয়া লস্কর মৌলভী পাড়া এলাকার মোঃ শোয়াইব বাঁশখালী নিউজকে বলেন,"আমার বাড়ির পাশের খয়রাতি রোড দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত ছিল।হারুন সাহেব এই রোডটি মাটি ভরাট করে অনেক চওড়া করেছেন।বর্তমানে এই রোড দিয়ে ৩টি গাড়ি চলতে পারবে।এবার আমাদের এই জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটিতে ইট বসানো হোক।এম.হারুনুর রশীদ এ প্রতিবেদককে বলেন,"৫ বছরে ৫০ বছরের উন্নয়ন হবে।আমি এলাকার মানুষের দোয়া চাই।যাতে আজীবন তাদের খেদমত করে যেতে পারি।এদিকে এলাকার সচেতন মহল মনে করেন,হারুন চেয়ারম্যানের এই উন্নয়ন কর্মকান্ড যেন পুরো মেয়াদে অব্যাহত থাকে।পাশাপাশি তারা চেয়ারম্যানের সুস্থায়ু ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। «উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিবেদন»মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন। নিউজের ব্যাপারে অভিযোগের হটলাইন 01840967019 (প্রতিবেদক)

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ