বিএন ডেস্কঃ
রাজধানীর এক থানার বন্দিশালার লোহার রড ধরে উদাস ভঙ্গিতে চেয়ে আছেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। চোখজুড়ে অজানা শঙ্কা। সারা শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। কবে এবং কীভাবে মুক্তি পাবেন এই বন্দিশালা থেকে।
এ নিয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছেন মোশাররফ। হঠাৎ সামনে আসেন অভিনেত্রী শখ। মোশাররফকে বন্দি অবস্থায় দেখে অবাক হয়ে যান তিনি। জানতে চান কেন তিনি বন্দি? তাকে বিস্তারিত মোশাররফ। তাকে এ অবস্থা থেকে উদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি দেন শখ।
জানান সংশ্লিষ্ট থানার ওসি তার ভাই। ঠিক এই অবস্থায় পরিচালক শামস করিম ইশারায় ক্যামেরা থামিয়ে দেন। দৃশ্যটি সফলভাবে ধারণ হওয়ায় সবার মধ্যে স্বস্তি আসে। হাসতে হাসতে বন্দিশালা থেকে বের হয়ে আসেন মোশাররফ করিম।
ক্যামেরাম্যান রায়হান খানের সঙ্গে খোশ গল্পে মেতে ওঠেন তিনি। এ সময় মোশাররফ করিম বলেন, ‘বাস্তব জীবনে যেন এভাবে থানায় না আসতে হয়। আমি ভাই অভিনয় করি। অভিনয়ের জন্য নানা চরিত্রে সাজতে হয়। এ নাটকটির গল্প ভালো লিখেছেন নাট্যকার। আশা করছি দর্শকের কাছে সমাদৃত হবে।’
পরবর্তী দৃশ্য ধারণের জন্য সবাই প্রস্তুত। মোশাররফ করিম এ সময় পরের দৃশ্যের শুটিংয়ের আগে সহশিল্পীদের সঙ্গে রিহার্সেল করে নেন। এমন সময় সাংবাদিকের খোঁজ শুরু হয়ে যায়। কারণ সাংবাদিক নাটকের গল্পের একটি চরিত্র। সে মোশাররফ করিমের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহের জন্য থানায় আসবেন।
কিন্তু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাকে। ডাকাডাকির পর সাংবাদিক এসে হাজির। এমন সময় অনির্ধারিত বিরতি দিয়ে বসেন পরিচালক। খোশগল্পের সঙ্গে দৃশ্য ধারণের প্রস্তুতিও চলতে থাকে। তখন রাত ৮টা।
এমন সময় অভিনেত্রী আনিকা কবির শখ হাতের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘আমি রাত ১০টার পর আর শুটিং করব না। আমার বাসা সেই পুরান ঢাকায়। রাতে চলাফেরা করা বেশ কষ্টকর। তা ছাড়া একা একা উত্তরা থেকে এই দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করা বিপজ্জনক। শুটিং ছাড়া আমি রাতে চলাফেরা তেমন একটা করি না।
যদি বাইরে থাকি, তাহলে সঙ্গে আমার পরিবারের কেউ না কেউ থাকেন।’ পাশ থেকে পরিচালক শামস করিম সম্মতিসূচক উত্তর দেন। খুশিতে মন ভরে যায় শখের। আনন্দ উৎসাহ নিয়ে মোশাররফ করিমের পাশে গিয়ে দাঁড়ান শখ।
শুরু হয় থানায় সেদিনের ঘটনার দৃশ্য ধারণ। ‘স্টার জন শাহ’ নামের এ নাটকের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন মোশাররফ করিম। নাটকটি রচনা করেছেন জুয়েল এলিন। এ নাটকের গল্পে মোশাররফ করিমকে নানা রূপে দেখা যাবে।
বিনোদন জগতের তারকা হয়ে ওঠার জন্য তিনি নানা ধরনের কাণ্ড ঘটাতে থাকেন। যেসব চরিত্র নিয়ে তিনি ভাবেন, সেগুলোর সঙ্গে অভ্যস্ত হওয়ার জন্য বাস্তবেই চরিত্রগুলো ফুটিয়ে তোলার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করতে থাকেন।
এই কাজগুলো করতে বিপত্তি বাধান সব জায়গায়। এভাবেই নানা ঘটনায় এগিয়ে যায় নাটকটির গল্প। এ প্রসঙ্গে পরিচালক শামস করিম বলেন, ‘নাটকটির গল্পে বেশ বৈচিত্র্য আছে। তা ছাড়া মোশাররফ ভাই এই চ্যালেঞ্জিং চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট শ্রম দিয়েছেন।
হাস্যরস আর কমেডির মিশেলে বেশ উপভোগ্য হবে নাটকটি।’ নাটকটি আগামী ঈদে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার হবে।
রাজধানীর এক থানার বন্দিশালার লোহার রড ধরে উদাস ভঙ্গিতে চেয়ে আছেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। চোখজুড়ে অজানা শঙ্কা। সারা শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। কবে এবং কীভাবে মুক্তি পাবেন এই বন্দিশালা থেকে।
এ নিয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছেন মোশাররফ। হঠাৎ সামনে আসেন অভিনেত্রী শখ। মোশাররফকে বন্দি অবস্থায় দেখে অবাক হয়ে যান তিনি। জানতে চান কেন তিনি বন্দি? তাকে বিস্তারিত মোশাররফ। তাকে এ অবস্থা থেকে উদ্ধার করার প্রতিশ্রুতি দেন শখ।
জানান সংশ্লিষ্ট থানার ওসি তার ভাই। ঠিক এই অবস্থায় পরিচালক শামস করিম ইশারায় ক্যামেরা থামিয়ে দেন। দৃশ্যটি সফলভাবে ধারণ হওয়ায় সবার মধ্যে স্বস্তি আসে। হাসতে হাসতে বন্দিশালা থেকে বের হয়ে আসেন মোশাররফ করিম।
ক্যামেরাম্যান রায়হান খানের সঙ্গে খোশ গল্পে মেতে ওঠেন তিনি। এ সময় মোশাররফ করিম বলেন, ‘বাস্তব জীবনে যেন এভাবে থানায় না আসতে হয়। আমি ভাই অভিনয় করি। অভিনয়ের জন্য নানা চরিত্রে সাজতে হয়। এ নাটকটির গল্প ভালো লিখেছেন নাট্যকার। আশা করছি দর্শকের কাছে সমাদৃত হবে।’
পরবর্তী দৃশ্য ধারণের জন্য সবাই প্রস্তুত। মোশাররফ করিম এ সময় পরের দৃশ্যের শুটিংয়ের আগে সহশিল্পীদের সঙ্গে রিহার্সেল করে নেন। এমন সময় সাংবাদিকের খোঁজ শুরু হয়ে যায়। কারণ সাংবাদিক নাটকের গল্পের একটি চরিত্র। সে মোশাররফ করিমের ঘটনার সংবাদ সংগ্রহের জন্য থানায় আসবেন।
কিন্তু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাকে। ডাকাডাকির পর সাংবাদিক এসে হাজির। এমন সময় অনির্ধারিত বিরতি দিয়ে বসেন পরিচালক। খোশগল্পের সঙ্গে দৃশ্য ধারণের প্রস্তুতিও চলতে থাকে। তখন রাত ৮টা।
এমন সময় অভিনেত্রী আনিকা কবির শখ হাতের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘আমি রাত ১০টার পর আর শুটিং করব না। আমার বাসা সেই পুরান ঢাকায়। রাতে চলাফেরা করা বেশ কষ্টকর। তা ছাড়া একা একা উত্তরা থেকে এই দীর্ঘ পথ ভ্রমণ করা বিপজ্জনক। শুটিং ছাড়া আমি রাতে চলাফেরা তেমন একটা করি না।
যদি বাইরে থাকি, তাহলে সঙ্গে আমার পরিবারের কেউ না কেউ থাকেন।’ পাশ থেকে পরিচালক শামস করিম সম্মতিসূচক উত্তর দেন। খুশিতে মন ভরে যায় শখের। আনন্দ উৎসাহ নিয়ে মোশাররফ করিমের পাশে গিয়ে দাঁড়ান শখ।
শুরু হয় থানায় সেদিনের ঘটনার দৃশ্য ধারণ। ‘স্টার জন শাহ’ নামের এ নাটকের নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন মোশাররফ করিম। নাটকটি রচনা করেছেন জুয়েল এলিন। এ নাটকের গল্পে মোশাররফ করিমকে নানা রূপে দেখা যাবে।
বিনোদন জগতের তারকা হয়ে ওঠার জন্য তিনি নানা ধরনের কাণ্ড ঘটাতে থাকেন। যেসব চরিত্র নিয়ে তিনি ভাবেন, সেগুলোর সঙ্গে অভ্যস্ত হওয়ার জন্য বাস্তবেই চরিত্রগুলো ফুটিয়ে তোলার জন্য নানাভাবে চেষ্টা করতে থাকেন।
এই কাজগুলো করতে বিপত্তি বাধান সব জায়গায়। এভাবেই নানা ঘটনায় এগিয়ে যায় নাটকটির গল্প। এ প্রসঙ্গে পরিচালক শামস করিম বলেন, ‘নাটকটির গল্পে বেশ বৈচিত্র্য আছে। তা ছাড়া মোশাররফ ভাই এই চ্যালেঞ্জিং চরিত্রটি ফুটিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট শ্রম দিয়েছেন।
হাস্যরস আর কমেডির মিশেলে বেশ উপভোগ্য হবে নাটকটি।’ নাটকটি আগামী ঈদে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার হবে।
0 মন্তব্যসমূহ