বিএনপির শীর্ষ আট নেতাসহ ১০ জনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে ৭ ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বুধবার দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলম সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোতে আলাদা আলাদা চিঠি পাঠিয়েছেন।
যেসব ব্যাংকে চিঠি দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, ডাচ্-বাংলা, ন্যাশনাল, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, আরব বাংলাদেশ ও ঢাকা ব্যাংক। চিঠিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যাবতীয় হিসাবের বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে।
গত সোমবার মানি লন্ডারিং, সন্দেহজনক ব্যাংক লেনদেনসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির শীর্ষ ৮ নেতাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির চার সদস্য—খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস; দুই ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে ও দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল। এ ছাড়া এম মোর্শেদ খানের ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান হচ্ছে।
দুদক সন্দেহজনক লেনদেনের কথা বললেও বিএনপি নেতারা বলছেন, তাঁদের চাপে রাখতেই সরকারের কৌশলের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নিয়েছে দুদক।
গত সোমবার মানি লন্ডারিং, সন্দেহজনক ব্যাংক লেনদেনসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির শীর্ষ ৮ নেতাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এঁরা হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির চার সদস্য—খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও মির্জা আব্বাস; দুই ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও এম মোর্শেদ খান; যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে ও দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল। এ ছাড়া এম মোর্শেদ খানের ছেলে ফয়সাল মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান হচ্ছে।
দুদক সন্দেহজনক লেনদেনের কথা বললেও বিএনপি নেতারা বলছেন, তাঁদের চাপে রাখতেই সরকারের কৌশলের অংশ হিসেবে এ পদক্ষেপ নিয়েছে দুদক।
এফ/এ
0 মন্তব্যসমূহ