বিএন ডেস্কঃ চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার শেখেরখীল ইউনিয়নের শীর্ষ সন্ত্রাসী, জলদস্যু ও শিশু ধর্ষণকারী আবদুল হাকিমপ্রকাশ মিন্টুর (৩০) সাথে র্যাব-৭ চট্টগ্রামের বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান এ সন্ত্রাসী। এ সময় তার কাছ থেকে একটি দেশীয় এলজিসহ ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে র্যাব।আজ মঙ্গলবার সকালে বাঁশখালীর পার্শ্ববর্তী উপজেলা কক্সবাজারের পেকুয়ার টৈটং ইউনিয়নের মিতান্ন পাড়া এলাকায় বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এদিকে এ শীর্ষ সন্ত্রাসীর মৃত্যুতে এলাকায় আনন্দময় পরিবেশ বিরাজ করছে।র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কমান্ডার আশেকুর রহমান জানান, নিহত আব্দুল হাকিম মিন্টু ৩য় শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামি।
“গত ১৮ এপ্রিল উপজেলার শেখেরখীর ইউনিয়নের টেকপাড়াগ্রামে ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে বাড়ীর পার্শ্ববর্তীধান ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেছিলেন আসামি মিন্টু।”জনকণ্ঠকে তিনি জানান, ধর্ষণের ঘটনায় গত ২১ এপ্রিল বাঁশখালী থানায় ওই শিশুর বাবা শামসুল আলম বাদি হয়ে মিন্টুকে আসামি করে একটি মামলা করেছিলেন।র্যাব কর্মকর্তা আশেকুর বলেন, গোপন সংবাদে আমরা জানতে পারি মিন্টু বাঁশখালী-পেকুয়া সীমান্তে অবস্থান করছে। সে তথ্যের ভিত্তিতে ভোরে আমরা অভিযানে গেলে র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু সন্ত্রাসী গুলি ছুঁড়ে। র্যাব সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুড়লে কিছু লোক পালিয়ে যায়। সেখানে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে পেকুয়া থানার মাধ্যমে পেকুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে তার পকেটে থাকা কাগজপত্র দেখে আমরা লাশটি আব্দুল হাকিম মিন্টুর বলে নিশ্চিত হয়।
র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ১৮ এপ্রিল ১০ বছর বয়েসী ওই শিশু বাড়ির পাশ্ববর্তী একটি জমিতে ধান কাটতে যায়। ওই সময় মিন্টু তাকে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বাঁশখালী থানার এসআই লিটন চাকমা বলেন, ধর্ষিত শিশুটি শেখেরখীল ইসলামীয় দাখিল মাদ্রাসার তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
আর আসামি মিন্টু এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত।উল্লেখ্য বাঁশখালীর শেখেরখীল ইউনিয়নের টেক পাড়া গ্রামের শামসুল আলমের পুত্র আবদুল হাকিম মিন্টু দীর্ঘদিন থেকে সমুদ্রে জলদস্যুদের সাথে সম্পৃক্তহয়ে ফিশিং বোটে ডাকাতি সহ মাঝি মোল্লাদের গুম হত্যা সহ জঘন্য অপরাধে জড়িত ছিল বলে স্থানীয়দের অভিমত। তাছাড়া সে বিবাহিত হয়েও প্রতিনিয়ত এলাকায় স্কুল, কলেজ পডুয়া ছাত্রীদের ইভটিজিং ও ধর্ষণের মত জঘন্য কাজে লিপ্ত ছিল।
এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান এ সন্ত্রাসী। এ সময় তার কাছ থেকে একটি দেশীয় এলজিসহ ৫ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে র্যাব।আজ মঙ্গলবার সকালে বাঁশখালীর পার্শ্ববর্তী উপজেলা কক্সবাজারের পেকুয়ার টৈটং ইউনিয়নের মিতান্ন পাড়া এলাকায় বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এদিকে এ শীর্ষ সন্ত্রাসীর মৃত্যুতে এলাকায় আনন্দময় পরিবেশ বিরাজ করছে।র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের অধিনায়ক লে. কমান্ডার আশেকুর রহমান জানান, নিহত আব্দুল হাকিম মিন্টু ৩য় শ্রেণির ছাত্রী ধর্ষণ মামলার আসামি।
“গত ১৮ এপ্রিল উপজেলার শেখেরখীর ইউনিয়নের টেকপাড়াগ্রামে ১০ বছর বয়সী এক শিশুকে বাড়ীর পার্শ্ববর্তীধান ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে জোর পূর্বক ধর্ষণ করেছিলেন আসামি মিন্টু।”জনকণ্ঠকে তিনি জানান, ধর্ষণের ঘটনায় গত ২১ এপ্রিল বাঁশখালী থানায় ওই শিশুর বাবা শামসুল আলম বাদি হয়ে মিন্টুকে আসামি করে একটি মামলা করেছিলেন।র্যাব কর্মকর্তা আশেকুর বলেন, গোপন সংবাদে আমরা জানতে পারি মিন্টু বাঁশখালী-পেকুয়া সীমান্তে অবস্থান করছে। সে তথ্যের ভিত্তিতে ভোরে আমরা অভিযানে গেলে র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে কিছু সন্ত্রাসী গুলি ছুঁড়ে। র্যাব সদস্যরাও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুড়লে কিছু লোক পালিয়ে যায়। সেখানে এক যুবকের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার করে পেকুয়া থানার মাধ্যমে পেকুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে তার পকেটে থাকা কাগজপত্র দেখে আমরা লাশটি আব্দুল হাকিম মিন্টুর বলে নিশ্চিত হয়।
র্যাবের পক্ষ থেকে জানানো হয়, গত ১৮ এপ্রিল ১০ বছর বয়েসী ওই শিশু বাড়ির পাশ্ববর্তী একটি জমিতে ধান কাটতে যায়। ওই সময় মিন্টু তাকে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বাঁশখালী থানার এসআই লিটন চাকমা বলেন, ধর্ষিত শিশুটি শেখেরখীল ইসলামীয় দাখিল মাদ্রাসার তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
আর আসামি মিন্টু এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত।উল্লেখ্য বাঁশখালীর শেখেরখীল ইউনিয়নের টেক পাড়া গ্রামের শামসুল আলমের পুত্র আবদুল হাকিম মিন্টু দীর্ঘদিন থেকে সমুদ্রে জলদস্যুদের সাথে সম্পৃক্তহয়ে ফিশিং বোটে ডাকাতি সহ মাঝি মোল্লাদের গুম হত্যা সহ জঘন্য অপরাধে জড়িত ছিল বলে স্থানীয়দের অভিমত। তাছাড়া সে বিবাহিত হয়েও প্রতিনিয়ত এলাকায় স্কুল, কলেজ পডুয়া ছাত্রীদের ইভটিজিং ও ধর্ষণের মত জঘন্য কাজে লিপ্ত ছিল।
0 মন্তব্যসমূহ