আব্দুল আলীম নোবেলঃ
কক্সবাজার শহরে প্রধান সড়কটিতে নামমাত্র বিটুমিন দিয়ে রিপিয়ারিং সিলকোট করা হচ্ছে ১ হাজার ৬১ মিটার রাস্তা ১৭ লাখ টাকায়( টেন্ডারে উল্লেখিত)। কোন কাজের দরের সাইন বোর্ড ছাড়াই তড়িঘড়ি করে শহরের রাস্তার কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাস্তা সংস্কারের এমন মানের কাজ দেখে সাধারণ মানুষের মনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এর আগেও শহরের প্রধান সড়কের সংস্কারের কাজ করেছেন অতি নিন্মমানের। বছর শেষ না হতেই বর্ষা মৌসুমে রাস্তার ভাঙ্গানসহ বেহাল দশা দৃশ্যমান হয়। একদিকে সরকারের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি, অন্যদিকে পথচারিদের পড়তে হয় চলাচলে চরম ভোগান্তিতে। রাস্তা সংস্কারের এমন অনিয়ম দুর্নীতির দায় কোনভাবে এড়াতে পারে না সড়ক ও জনপথ অধিদপ্ত ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান গুলো।জানা যায়, স্বনামধন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস সেলিম অ্যান্ড ব্রাদার্স এর ব্যানারে সাব- ঠিকাদার শহরের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ শফিক সম্প্রতি কক্সবাজার শহরের প্রধান সড়ক লারপাড়া থেকে ঝিনুক মার্কেট রোড প্রকল্প (আর১৮০)অন্তরভুক্ত কক্সবাজার সড়ক বিভাগের ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের রিপিয়ারিং সিলকোটের কাজ নেন। কিছু দিন ধরে শহরের প্রধান সড়কে সংস্কারের কাজ চলছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, নামমাত্র বিটুমিন ও কুচি পাথর দিয়ে নি¤œমানের কাজ করতে। সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা সড়ক জনপথ বিভাগের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও কাজের দায়িত্ব নেওয়া ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান যোগসাজসে তড়িঘড়ি করে হালকা বিটুমিনের প্রলেপ দিয়ে রাস্তার কাজটি সম্পন্ন করার চেষ্ঠা চালাচ্ছে। এতেকরে সড়কের আগেও যে বেহাল দশা দৃশ্যমান হয়েছে এবারেও তেমনটাই হবে বলে মনে করছেন সুধীমহল। এবিষয়ে কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী রানা প্রিয় বড়–য়া বলেন, আমরা যথার্থভাবে চেষ্ঠা করি কাজের সঠিক মান বজায় রেখেই কাজ শেষ করতে কিন্তু প্রতিকূলতার কারণে অনেক সময় তা করা সম্ভব হয় না। কারণ রাস্তার দুই পাশে পানি নিষ্কাষণ ব্যবস্থাপনা প্রশস্থ না থাকা, দু’পাশে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা এর মূল কারণ। তিনি আরো বলেন, স্থাপনা গুলো পানি সঠিক পথে না যাওয়ায় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকে পানি এতে সড়কের বেহাল দশা খুব সহজেই সৃষ্টি হয়। এই ব্যাপারে বহুবার আমি পদক্ষেপ নিয়েও কোন কার্যকর সমধান আনতে পারেনি। কক্সবাজার সড়ক ও জনপথের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী,(সড়ক উপ-বিভাগ-২ কক্সবাজার,অতিরিক্ত দায়িত্ব-১) এর শফিক রায়হান শোভন জানান, এটি খুব ছোট পরিসরের একটি প্রকল্প। ১ হাজার ৬১ মিটার রিপিয়ারিং সিলকোট করা হচ্ছে যথেষ্ট ভাল মানের উপকরণ দিয়ে, এটির ব্যায় মাত্র ১৫ লাখ টাকা। কাজ চলাকালিন সময় ঠিকমতন তদারকির কথাও জানান তিনি।
কক্সবাজার শহরে প্রধান সড়কটিতে নামমাত্র বিটুমিন দিয়ে রিপিয়ারিং সিলকোট করা হচ্ছে ১ হাজার ৬১ মিটার রাস্তা ১৭ লাখ টাকায়( টেন্ডারে উল্লেখিত)। কোন কাজের দরের সাইন বোর্ড ছাড়াই তড়িঘড়ি করে শহরের রাস্তার কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাস্তা সংস্কারের এমন মানের কাজ দেখে সাধারণ মানুষের মনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এর আগেও শহরের প্রধান সড়কের সংস্কারের কাজ করেছেন অতি নিন্মমানের। বছর শেষ না হতেই বর্ষা মৌসুমে রাস্তার ভাঙ্গানসহ বেহাল দশা দৃশ্যমান হয়। একদিকে সরকারের কোটি কোটি টাকা ক্ষতি, অন্যদিকে পথচারিদের পড়তে হয় চলাচলে চরম ভোগান্তিতে। রাস্তা সংস্কারের এমন অনিয়ম দুর্নীতির দায় কোনভাবে এড়াতে পারে না সড়ক ও জনপথ অধিদপ্ত ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান গুলো।জানা যায়, স্বনামধন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মের্সাস সেলিম অ্যান্ড ব্রাদার্স এর ব্যানারে সাব- ঠিকাদার শহরের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা মোঃ শফিক সম্প্রতি কক্সবাজার শহরের প্রধান সড়ক লারপাড়া থেকে ঝিনুক মার্কেট রোড প্রকল্প (আর১৮০)অন্তরভুক্ত কক্সবাজার সড়ক বিভাগের ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের রিপিয়ারিং সিলকোটের কাজ নেন। কিছু দিন ধরে শহরের প্রধান সড়কে সংস্কারের কাজ চলছে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, নামমাত্র বিটুমিন ও কুচি পাথর দিয়ে নি¤œমানের কাজ করতে। সূত্রে জানা যায়, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা সড়ক জনপথ বিভাগের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও কাজের দায়িত্ব নেওয়া ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান যোগসাজসে তড়িঘড়ি করে হালকা বিটুমিনের প্রলেপ দিয়ে রাস্তার কাজটি সম্পন্ন করার চেষ্ঠা চালাচ্ছে। এতেকরে সড়কের আগেও যে বেহাল দশা দৃশ্যমান হয়েছে এবারেও তেমনটাই হবে বলে মনে করছেন সুধীমহল। এবিষয়ে কক্সবাজার সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী রানা প্রিয় বড়–য়া বলেন, আমরা যথার্থভাবে চেষ্ঠা করি কাজের সঠিক মান বজায় রেখেই কাজ শেষ করতে কিন্তু প্রতিকূলতার কারণে অনেক সময় তা করা সম্ভব হয় না। কারণ রাস্তার দুই পাশে পানি নিষ্কাষণ ব্যবস্থাপনা প্রশস্থ না থাকা, দু’পাশে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা এর মূল কারণ। তিনি আরো বলেন, স্থাপনা গুলো পানি সঠিক পথে না যাওয়ায় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকে পানি এতে সড়কের বেহাল দশা খুব সহজেই সৃষ্টি হয়। এই ব্যাপারে বহুবার আমি পদক্ষেপ নিয়েও কোন কার্যকর সমধান আনতে পারেনি। কক্সবাজার সড়ক ও জনপথের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী,(সড়ক উপ-বিভাগ-২ কক্সবাজার,অতিরিক্ত দায়িত্ব-১) এর শফিক রায়হান শোভন জানান, এটি খুব ছোট পরিসরের একটি প্রকল্প। ১ হাজার ৬১ মিটার রিপিয়ারিং সিলকোট করা হচ্ছে যথেষ্ট ভাল মানের উপকরণ দিয়ে, এটির ব্যায় মাত্র ১৫ লাখ টাকা। কাজ চলাকালিন সময় ঠিকমতন তদারকির কথাও জানান তিনি।
0 মন্তব্যসমূহ