নিজস্ব প্রতিবেকঃ
কক্সবাজার লিংকরোড এলাকায় স্থানীয় ইউপি মেম্বার মাহবুবা খালেদা আক্তার ও তার দেবর আবু তালেবের নেতৃত্বে সরকারী জমি জবর দখল করে দোকান ঘর নির্মাণের গুরুতর অভিযোগ ওঠেছে। এই ঘটনায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের চরম উত্তেজেনা চলছে। যে কোন সময় বড় ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশংকা রয়েছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জুবায়ের নামে এক ব্যক্তি কক্সবাজার সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করলে তার অভিযোগের ভিতিত্তে কক্সবাজার সদর মডেল থানার এসআই দেবব্রত রায় ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। খবর পাওয়া গেছে পুলিশের কথা অমান্য করে রাতের আধাঁরে তারা পূণরায় দোকান নির্মাণ কাজ আবার শুরু করেছে বলে জানাগেছে। খালেদা মেম্বার এই জনপদের বহু বির্তকিত দু ডজন মামলার আসামী সন্ত্রাসী মৃত মফিজের স্ত্রী। সরকারী জমি দখল, নানা ধরণের মামলাসহ অসংখ্য অপ্রীতিকর ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে এমন অহরহ অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। গত ৩ মাস আগে বন্য হাতির আক্রমনে মফিজ মারা যায়। এর কিছু দিন পর ওই এলাকাটি শান্ত থাকলেও আবারও চরম বেপরোয়া হয়ে ওঠে মফিজের স্ত্রী মেম্বার খালেদার আক্তরের নেতৃত্বে। জানাগেছে মফিজের বাবার তিন স্ত্রী ছিল, তিন স্ত্রীর মিলিত ১৫ সন্তান রয়েছে। মফিজ সন্ত্রাসী কায়দায় দীর্ঘদিন ধরে তাদের সকল সম্পত্তি দখল করে রাখে। সে মারা যাওয়ার পর এখন তাদের সম্পত্তি দখলের জন্য স্থানীয় সন্ত্রাসীদের সহযোগিতায় তার স্ত্রী এইসব কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে দেদারছে। এমন দাবী ওই পরিবারের ভুক্তভোগী সদস্যদের। একের পর এক তাদের সম্পত্তি দখল করে নিচ্ছে জানান মফিজের আরেক মায়ের সন্তান শেখ মোহাম্মদ জোবায়ের। এই বিষয়ে মেম্বার খালেদা আক্তার জানান, বিগত ত্রিশ বছর যাবৎ এই সম্পত্তি আমাদের দখলে রয়েছে এই জন্য আমি দোকান ঘর নির্মাণ করছি।
কক্সবাজার লিংকরোড এলাকায় স্থানীয় ইউপি মেম্বার মাহবুবা খালেদা আক্তার ও তার দেবর আবু তালেবের নেতৃত্বে সরকারী জমি জবর দখল করে দোকান ঘর নির্মাণের গুরুতর অভিযোগ ওঠেছে। এই ঘটনায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের চরম উত্তেজেনা চলছে। যে কোন সময় বড় ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার আশংকা রয়েছে। এই ঘটনায় স্থানীয় জুবায়ের নামে এক ব্যক্তি কক্সবাজার সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করলে তার অভিযোগের ভিতিত্তে কক্সবাজার সদর মডেল থানার এসআই দেবব্রত রায় ঘটনাস্থলে গিয়ে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। খবর পাওয়া গেছে পুলিশের কথা অমান্য করে রাতের আধাঁরে তারা পূণরায় দোকান নির্মাণ কাজ আবার শুরু করেছে বলে জানাগেছে। খালেদা মেম্বার এই জনপদের বহু বির্তকিত দু ডজন মামলার আসামী সন্ত্রাসী মৃত মফিজের স্ত্রী। সরকারী জমি দখল, নানা ধরণের মামলাসহ অসংখ্য অপ্রীতিকর ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে এমন অহরহ অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। গত ৩ মাস আগে বন্য হাতির আক্রমনে মফিজ মারা যায়। এর কিছু দিন পর ওই এলাকাটি শান্ত থাকলেও আবারও চরম বেপরোয়া হয়ে ওঠে মফিজের স্ত্রী মেম্বার খালেদার আক্তরের নেতৃত্বে। জানাগেছে মফিজের বাবার তিন স্ত্রী ছিল, তিন স্ত্রীর মিলিত ১৫ সন্তান রয়েছে। মফিজ সন্ত্রাসী কায়দায় দীর্ঘদিন ধরে তাদের সকল সম্পত্তি দখল করে রাখে। সে মারা যাওয়ার পর এখন তাদের সম্পত্তি দখলের জন্য স্থানীয় সন্ত্রাসীদের সহযোগিতায় তার স্ত্রী এইসব কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে দেদারছে। এমন দাবী ওই পরিবারের ভুক্তভোগী সদস্যদের। একের পর এক তাদের সম্পত্তি দখল করে নিচ্ছে জানান মফিজের আরেক মায়ের সন্তান শেখ মোহাম্মদ জোবায়ের। এই বিষয়ে মেম্বার খালেদা আক্তার জানান, বিগত ত্রিশ বছর যাবৎ এই সম্পত্তি আমাদের দখলে রয়েছে এই জন্য আমি দোকান ঘর নির্মাণ করছি।
0 মন্তব্যসমূহ