বি এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী উপজেলার পুকুরিয়া চানপুর চৌমুহনী আমতলা এলাকায় কাল (শনিবার) দুপুরে কওমী আকিদা’র অনুসারী লোকজনরা কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করেছেন। এ নিয়ে সুন্নী আকিদা’র অনুসারীরা বিভিন্ন জায়গায় সংগঠিত হয়ে পাল্টাভাবে সম্মেলন করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। পুলিশ প্রশাসন থেকে কোন পক্ষই অনুমতি নেয়নি। এনিয়ে সুন্নী আকিদা অনুসারী দু’ পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। জানা যায়, পুকুরিয়া চানপুর
আমতলা এলাকায় গত ১৩ এপ্রিল সুন্নী সমর্থিত লোকজন ও কওমী সমর্থিত লোকজন একইস্থানে কর্মী সম্মেলনের আয়োজন করে। পুলিশ প্রশাসন সংঘর্ষের আশংকায় সম্মেলন এবং মাহফিল বাতিল করে দেয়। গত কয়েকদিন ধরে আজ (শনিবার) দুপুর ৩টায় কর্মী সম্মেলনের প্রচারণা চালান কওমী আকিদার লোকজন। তারা পুলিশ প্রশাসন থেকে অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করেন। এই নিয়ে সুন্নী আকিদা অনুসারীরা সংগঠিত হয়ে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
কওমী অনুসারী একজন বলেন, আমাদের লোকজন অতিথিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সকলে উপস্থিত হলে মাহফিল হবে।
সুন্নী আকিদার অনুসারী মো. শফিক বলেন, আমাদের সম্মেলন পূর্ব থেকে চলে আসছিল। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি মিলাদুন্নবী হতে বাঁধা দিচ্ছে।
গত চার বছর পূর্বে একই স্থানে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কওমী আকিদা ও সুন্নী আকিদা অনুসারী লোকজনের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। মঞ্চ ভাংচুরের ঘটনাও ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, কওমী আকিদার লোকজনদের মধ্যে হাফেজ নুর আহমদ, শিক্ষক মৌলানা বশির আহমদ ও মাওলানা জাফর আহমদ নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অপরদিকে সুন্নী আকিদায় মৌলভী সেলিমুল হক চৌধুরী, মো. শফিক, মো. ইব্রাহিম আনচারী নেতৃত্ব প্রদান করছেন।
রামদাশ হাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক আতাউর রহমান বলেন, প্রশাসন থেকে মাহফিল বা সম্মেলনের কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। জোর করে কোন কিছু করা যায় না। দু’পক্ষকে কোন কিছু না করার জন্য বলে দেয়া হয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) দুপুরেও মসজিদে একটি ঘটনা আমরা নিষ্পত্তি করেছি।
কওমী অনুসারী একজন বলেন, আমাদের লোকজন অতিথিদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সকলে উপস্থিত হলে মাহফিল হবে।
সুন্নী আকিদার অনুসারী মো. শফিক বলেন, আমাদের সম্মেলন পূর্ব থেকে চলে আসছিল। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি মিলাদুন্নবী হতে বাঁধা দিচ্ছে।
গত চার বছর পূর্বে একই স্থানে সম্মেলনকে কেন্দ্র করে কওমী আকিদা ও সুন্নী আকিদা অনুসারী লোকজনের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। মঞ্চ ভাংচুরের ঘটনাও ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, কওমী আকিদার লোকজনদের মধ্যে হাফেজ নুর আহমদ, শিক্ষক মৌলানা বশির আহমদ ও মাওলানা জাফর আহমদ নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অপরদিকে সুন্নী আকিদায় মৌলভী সেলিমুল হক চৌধুরী, মো. শফিক, মো. ইব্রাহিম আনচারী নেতৃত্ব প্রদান করছেন।
রামদাশ হাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক আতাউর রহমান বলেন, প্রশাসন থেকে মাহফিল বা সম্মেলনের কাউকে অনুমতি দেওয়া হয়নি। জোর করে কোন কিছু করা যায় না। দু’পক্ষকে কোন কিছু না করার জন্য বলে দেয়া হয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) দুপুরেও মসজিদে একটি ঘটনা আমরা নিষ্পত্তি করেছি।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ