বিএন ডেস্কঃ
বাঁশখালী ইকোপার্কে গতকাল রবিবার বিকেলে এক স্কুলছাত্রী গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। ধর্ষিতার চিৎকারে উপস্থিত পর্যটক ও বন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় পুলিশ তিন ধর্ষককে গ্রেপ্তার করেছে। ছাত্রীটিকে বাঁশখালী থানায় পুলিশ হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। গতকাল রাতে এ ব্যাপারে মামলা করার প্রক্রিয়া চলছিল।
বাঁশখালী থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা বিজয় নগর এলাকার একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী তার চাচাতো ভাই ও চাচাতো ভাইয়ের এক বন্ধুর সঙ্গে বাঁশখালী ইকোপার্কে বেড়াতে আসে। ইকোপার্কে পাহাড়ি এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর সময় স্থানীয় তিন বখাটে তাদের পিছু নেয়। বখাটেরা একপর্যায়ে চাচাতো ভাই ও তার বন্ধুকে ধাওয়া করে পালাক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করতে থাকে। মেয়েটি, তার চাচাতো ভাই ও বন্ধুর চিত্কারে ইকোপার্কে আসা অন্য পর্যটক এবং বন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছুটে এসে তিন বখাটেকে পাহাড় ঘেরাও করে আটক করে। এরপর তাদের পুলিশে সোপর্দ করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বাঁশখালীর শীলকূপ ইউনিয়নের মনছুরিয়া বাজার এলাকার হাজি রাজা মিয়ার ছেলে আরিফুল ইসলাম (২১), বড়ুয়াপাড়ার মৃত হেমন্ত বড়ুয়ার ছেলে রুপন বড়ুয়া (১৯), চকরিয়া উপজেলার চকরিয়া পৌর এলাকার নিজ পানখালী এলাকার মৃত শুক্রধন বড়ুয়ার ছেলে টিটু বড়ুয়া (২৫)। ধর্ষিতার গ্রামের বাড়ি বাঁশখালীতে। তবে সে পরিবারের সঙ্গে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় থাকে।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘খবর শুনে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষণের যাবতীয় আলামতসহ ধর্ষকদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তা ছাড়া গ্রেপ্তারকৃতরা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। ধর্ষিতাকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রক্রিয়া চলছে। অপরাধ ঘটিয়ে কোনো বখাটে ছাড় পাবে না।’
বাঁশখালী ইকোপার্কের ওসি শেখ মো. আনিচ্ছুজ্জামান বলেন, ‘পর্যটকদের সহযোগিতায় ইকোপার্কে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাত্ক্ষণিক পাহাড় ঘেরাও করে ধর্ষকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। মামলায় বন কর্মকর্তারা সাক্ষ্য দেবে ।’
বাঁশখালী থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা বিজয় নগর এলাকার একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ওই ছাত্রী তার চাচাতো ভাই ও চাচাতো ভাইয়ের এক বন্ধুর সঙ্গে বাঁশখালী ইকোপার্কে বেড়াতে আসে। ইকোপার্কে পাহাড়ি এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর সময় স্থানীয় তিন বখাটে তাদের পিছু নেয়। বখাটেরা একপর্যায়ে চাচাতো ভাই ও তার বন্ধুকে ধাওয়া করে পালাক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করতে থাকে। মেয়েটি, তার চাচাতো ভাই ও বন্ধুর চিত্কারে ইকোপার্কে আসা অন্য পর্যটক এবং বন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ছুটে এসে তিন বখাটেকে পাহাড় ঘেরাও করে আটক করে। এরপর তাদের পুলিশে সোপর্দ করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বাঁশখালীর শীলকূপ ইউনিয়নের মনছুরিয়া বাজার এলাকার হাজি রাজা মিয়ার ছেলে আরিফুল ইসলাম (২১), বড়ুয়াপাড়ার মৃত হেমন্ত বড়ুয়ার ছেলে রুপন বড়ুয়া (১৯), চকরিয়া উপজেলার চকরিয়া পৌর এলাকার নিজ পানখালী এলাকার মৃত শুক্রধন বড়ুয়ার ছেলে টিটু বড়ুয়া (২৫)। ধর্ষিতার গ্রামের বাড়ি বাঁশখালীতে। তবে সে পরিবারের সঙ্গে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় থাকে।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘খবর শুনে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে ধর্ষণের যাবতীয় আলামতসহ ধর্ষকদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তা ছাড়া গ্রেপ্তারকৃতরা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে। ধর্ষিতাকে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রক্রিয়া চলছে। অপরাধ ঘটিয়ে কোনো বখাটে ছাড় পাবে না।’
বাঁশখালী ইকোপার্কের ওসি শেখ মো. আনিচ্ছুজ্জামান বলেন, ‘পর্যটকদের সহযোগিতায় ইকোপার্কে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাত্ক্ষণিক পাহাড় ঘেরাও করে ধর্ষকদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। মামলায় বন কর্মকর্তারা সাক্ষ্য দেবে ।’
/কালেরকন্ঠ
0 মন্তব্যসমূহ