নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
টেকনাফ বাহারছড়া নোয়াখালী পাড়া এলাকায় ইয়াবা গডফাদার সাবেক মেম্বার ফজল
করিমের নেতৃত্বে তার ইশরায় ইলিয়াছ মেম্বারের উপর হামলা করেছে। গত২২মে সকাল ৯
টায় এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ইলিয়াছ মেম্বার বর্তমানে কক্সবাজার জেলা সদর
হাসপাতালে চিকিৎসাধিন রয়েছে। মেম্বারের ছোট ভাই সোনা মিয়াও আহত হয়েছে বলে
জানাগেছে। এই ঘটনায় আহত মেম্বার বাদী হয়ে টেকনাফ মডেল থানায়, ঘটনার সাথে
জড়িতদের বিরুদ্ধে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
আহত ইলিয়াছ মেম্বার জানান, ওই দিন সকালে তার এলাকার বাসিন্দা, ফরিদ আহাম্ম ও জাফর আহাম্মদ ও রশিদ আহাম্মদ তারা ভাইদের মধ্যে জমির সীমানা বিরোধের জের ধরে মারামারির ঘটনা ঘটে। তিনি ঘটনা শুনে সেখানে গেলে ইয়াবা গডফাদার ফজল করিমের নেতৃত্বে তার ইশারায়, তার লালিত ডাকাত, মার্ডার মামলার আসামী ফরিদ আহাম্মদ সহপূর্ব শ্রুতার জের তার উপর হামলা করে গুরুতর আহত করে। তিনি আরো জানান, হামলার সাথে জড়িত ফরিদ আহাম্মদ মার্ডার মামলার আসামী যার মামলা নং-১৪৩/৯৯। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, ইয়াবাসহ নানা অপরাধের একাধিক মামলা রয়েছে। এই ফরিদ ও ফজল করিম এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী। অপর দিকে এই ঘটনার মূলহুতা বাহারছড়া ইউনিয়নে ইয়াবার জনক খ্যাত, ইয়াবা গডফাদার বহুবির্তকিত সাবেক মেম্বার ফজল করিম স্থানীয় রাজনৈতিক বিরোধ ও এলাকায় অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিরহ ইলিয়াছ মেম্বারের উপর নানা চক্রান্ত করে আসছে। এই ঘটনাটিও এই চক্রান্তের একটি অংশ।
জানা যায়, ফজল করিমের বাবা ঘরজামাই ছিল এই এলাকাই। তৎকালিন তাদের তেমন কোন স্বায়- সম্পদ ছিলনা। সেই ঘরজামাই বাবার সন্তান ফজল করিম আজ ইয়াবার কালো টাকার ইশারায় নব্য কোটি প্রতি। ফজল করিম তার নিজ গ্রাম ও টেকনাফ পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকায় কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। এলাকার সবাই জানে ফজল করিম সর্বপ্রথম বাহারছড়া ইউনিয়নে ইয়াবা ব্যবসা শুরু করেছে। এই এলাকার শুধু ইয়াবা গডফাদার না সে আবার ইয়াবা ব্যবসার জনকও। কৌসলী এই ইয়াবা ব্যবসায়ী আলিশান গাড়ি বাড়ি করে চলাফেরা যেন রাজার হালতে। মাত্র কয়েক বছর আগের গরিব ঘরের সন্তান ফজল করিম কিসের টাকা দিয়ে এলাকায় এত বাহদুরি করছে এলাকার সবাই জানে। বর্তামনে বিভিন্ন সম্পদের পাশাপাশি কয়েক কোটি টাকার স্বর্ণও রয়েছে নাকি তার। সারা জীবন নিজে ইয়াবা ব্যবসা করে পত্রিকায় ইলিয়াছ মেম্বারের নামে মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ী বানানো অপচেষ্টা অত্যান্ত লজ্জাকর। ইয়াবা নিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয়েছে ফজল করিম, তার বিরুদ্ধে ইয়াবা মামলা রয়েছে। সে একজন তালিকা ভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও টেকনাফের ইয়াবা গডফাদার রমজান আলীর পার্টনার হিসাবে বহুল পরিচিত রয়েছে এমন দাবী ইলিয়াছ মেম্বারের। তার পরিবার শুধু ইয়াবা ব্যবসা করে না এলাকাই মানবপাচারের সাথেও জড়িত ছিল। নোয়াখালী পাড়ায় কারা কারা ইয়াবা ব্যবসা করে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ির কাছে ভাল তথ্য রয়েছে তার নাম তো সবার আগে। নিরহ ইলিয়াছ মেম্বার এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তি কামনা করেন। অপর দিকে ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান বাহারছড়া ইউপি পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য বৃন্দ।
আহত ইলিয়াছ মেম্বার জানান, ওই দিন সকালে তার এলাকার বাসিন্দা, ফরিদ আহাম্ম ও জাফর আহাম্মদ ও রশিদ আহাম্মদ তারা ভাইদের মধ্যে জমির সীমানা বিরোধের জের ধরে মারামারির ঘটনা ঘটে। তিনি ঘটনা শুনে সেখানে গেলে ইয়াবা গডফাদার ফজল করিমের নেতৃত্বে তার ইশারায়, তার লালিত ডাকাত, মার্ডার মামলার আসামী ফরিদ আহাম্মদ সহপূর্ব শ্রুতার জের তার উপর হামলা করে গুরুতর আহত করে। তিনি আরো জানান, হামলার সাথে জড়িত ফরিদ আহাম্মদ মার্ডার মামলার আসামী যার মামলা নং-১৪৩/৯৯। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, ইয়াবাসহ নানা অপরাধের একাধিক মামলা রয়েছে। এই ফরিদ ও ফজল করিম এলাকায় ত্রাস সৃষ্টিকারী। অপর দিকে এই ঘটনার মূলহুতা বাহারছড়া ইউনিয়নে ইয়াবার জনক খ্যাত, ইয়াবা গডফাদার বহুবির্তকিত সাবেক মেম্বার ফজল করিম স্থানীয় রাজনৈতিক বিরোধ ও এলাকায় অধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিরহ ইলিয়াছ মেম্বারের উপর নানা চক্রান্ত করে আসছে। এই ঘটনাটিও এই চক্রান্তের একটি অংশ।
জানা যায়, ফজল করিমের বাবা ঘরজামাই ছিল এই এলাকাই। তৎকালিন তাদের তেমন কোন স্বায়- সম্পদ ছিলনা। সেই ঘরজামাই বাবার সন্তান ফজল করিম আজ ইয়াবার কালো টাকার ইশারায় নব্য কোটি প্রতি। ফজল করিম তার নিজ গ্রাম ও টেকনাফ পৌরসভাসহ বিভিন্ন এলাকায় কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে। এলাকার সবাই জানে ফজল করিম সর্বপ্রথম বাহারছড়া ইউনিয়নে ইয়াবা ব্যবসা শুরু করেছে। এই এলাকার শুধু ইয়াবা গডফাদার না সে আবার ইয়াবা ব্যবসার জনকও। কৌসলী এই ইয়াবা ব্যবসায়ী আলিশান গাড়ি বাড়ি করে চলাফেরা যেন রাজার হালতে। মাত্র কয়েক বছর আগের গরিব ঘরের সন্তান ফজল করিম কিসের টাকা দিয়ে এলাকায় এত বাহদুরি করছে এলাকার সবাই জানে। বর্তামনে বিভিন্ন সম্পদের পাশাপাশি কয়েক কোটি টাকার স্বর্ণও রয়েছে নাকি তার। সারা জীবন নিজে ইয়াবা ব্যবসা করে পত্রিকায় ইলিয়াছ মেম্বারের নামে মিথ্যা সংবাদ ছাপিয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ী বানানো অপচেষ্টা অত্যান্ত লজ্জাকর। ইয়াবা নিয়ে পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয়েছে ফজল করিম, তার বিরুদ্ধে ইয়াবা মামলা রয়েছে। সে একজন তালিকা ভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী ও টেকনাফের ইয়াবা গডফাদার রমজান আলীর পার্টনার হিসাবে বহুল পরিচিত রয়েছে এমন দাবী ইলিয়াছ মেম্বারের। তার পরিবার শুধু ইয়াবা ব্যবসা করে না এলাকাই মানবপাচারের সাথেও জড়িত ছিল। নোয়াখালী পাড়ায় কারা কারা ইয়াবা ব্যবসা করে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ির কাছে ভাল তথ্য রয়েছে তার নাম তো সবার আগে। নিরহ ইলিয়াছ মেম্বার এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তি কামনা করেন। অপর দিকে ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান বাহারছড়া ইউপি পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য বৃন্দ।
0 মন্তব্যসমূহ