বিএন ডেস্কঃ বাঁশখালী উপজেলা পুকুরিয়া ইউনিয়নের চাঁনপুর পুরাতন ঘাটে ২শতক জমির দখল নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। একপক্ষ আনোয়ারা থেকে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী এনে গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৮জন আহত হয়েছে। পুলিশ দফায় দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই ব্যপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পুকুরিয়ার ৫নং ওয়ার্ডের পুরাতন ঘাট এলাকার রাজার পাড়া কবির আহমদ ২শতক জমি ক্রয় করে চারা রোপণের মাধ্যমে দখলে স্থিত ছিল। তার ক্রয়কৃত দখলীয় জায়গায় বসত ঘর স্থাপন করতে গেলে পাশ্ববর্তী মো. ইসহাক, ইদ্রিস বাধা প্রদান করেন। এই নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে জায়াগার মালিক দাবিকারী কবির আহমদ
শ্রমিকের মাধ্যমে টিন দিয়ে ঘর তৈরির সময় প্রতিপক্ষ ইসহাক, ইদ্রিস, ইউনুস গং লোকজন দিয়ে বাধা প্রদান করেন। সকালে বিরোধ পূর্ণ জায়গা নিয়ে সংঘর্ষ এড়াতে দু’পক্ষকে পুলিশ সন্ধ্যায় বৈঠকে নিদের্শ দেন। পুলিশের নির্দেশ অমান্য করে দু’পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে সংঘর্ষে আহতরা হলেন আবদুস ছবুর(৪৫), কবির আহমদ(৫০), আবদুল মজিদ (৫৫), আবদুল নবি (৫৩), মো. হারুন, মো. ইদ্রিস (৫৭), খদিজা বেগম (৬০), রূপিয়া বেগম (৬০), নাছির উদ্দিন (৫৫), হানিফ (২৮) আহত হয়ে বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। আহমদ মো. ইদ্রিসের পক্ষের লোকজন জানান জায়গাটি তাদের সেজন্য কাজে বাধা প্রদান করা হয়েছে। চাঁনপুর পুরাতন ঘাটের কবির আহমদ ২ শতক জায়গার মালিক দাবিকারী বলেন, ক্রয় করা জায়গা নিয়ে আজ মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ করছি। আনোয়ারা তৈলারদ্বীপ থেকে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী এনে ইসহাকের লোকজন ৮/১০ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করেছে। আমাদের উপর নির্বিচারে হামলা হয়েছে, বাড়ি ঘর ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করেছে।
বাঁশখালী রামদাশ হাট পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক আতাউর রহমান বলেন, থানার কর্মরত পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছেন। দোষীদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এই জায়গা নিয়ে পূর্বে বিচার কার্য চলমান ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পুকুরিয়ার ৫নং ওয়ার্ডের পুরাতন ঘাট এলাকার রাজার পাড়া কবির আহমদ ২শতক জমি ক্রয় করে চারা রোপণের মাধ্যমে দখলে স্থিত ছিল। তার ক্রয়কৃত দখলীয় জায়গায় বসত ঘর স্থাপন করতে গেলে পাশ্ববর্তী মো. ইসহাক, ইদ্রিস বাধা প্রদান করেন। এই নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে জায়াগার মালিক দাবিকারী কবির আহমদ
শ্রমিকের মাধ্যমে টিন দিয়ে ঘর তৈরির সময় প্রতিপক্ষ ইসহাক, ইদ্রিস, ইউনুস গং লোকজন দিয়ে বাধা প্রদান করেন। সকালে বিরোধ পূর্ণ জায়গা নিয়ে সংঘর্ষ এড়াতে দু’পক্ষকে পুলিশ সন্ধ্যায় বৈঠকে নিদের্শ দেন। পুলিশের নির্দেশ অমান্য করে দু’পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে সংঘর্ষে আহতরা হলেন আবদুস ছবুর(৪৫), কবির আহমদ(৫০), আবদুল মজিদ (৫৫), আবদুল নবি (৫৩), মো. হারুন, মো. ইদ্রিস (৫৭), খদিজা বেগম (৬০), রূপিয়া বেগম (৬০), নাছির উদ্দিন (৫৫), হানিফ (২৮) আহত হয়ে বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। আহমদ মো. ইদ্রিসের পক্ষের লোকজন জানান জায়গাটি তাদের সেজন্য কাজে বাধা প্রদান করা হয়েছে। চাঁনপুর পুরাতন ঘাটের কবির আহমদ ২ শতক জায়গার মালিক দাবিকারী বলেন, ক্রয় করা জায়গা নিয়ে আজ মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ করছি। আনোয়ারা তৈলারদ্বীপ থেকে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী এনে ইসহাকের লোকজন ৮/১০ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করেছে। আমাদের উপর নির্বিচারে হামলা হয়েছে, বাড়ি ঘর ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করেছে।
বাঁশখালী রামদাশ হাট পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের পরিদর্শক আতাউর রহমান বলেন, থানার কর্মরত পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে দেখছেন। দোষীদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে। এই জায়গা নিয়ে পূর্বে বিচার কার্য চলমান ছিল।
/দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ