বি,এন ডেস্কঃ
এ বছরের ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। আজ বুধবার সকালে বায়তুল মোকাররমে এক সভায় জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত বছর সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯৮০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
সভায় বলা হয়, ইসলামি শরিয়া মতে, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যব—এসব পণ্যের যেকোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেওয়া যায়। ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেজুর, কিশমিশ, পনির বা যবের মধ্যে সামর্থ্য অনুযায়ী যেকোনো একটি পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজারমূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
আটা দিয়ে আদায় করলে ৭০ টাকা, যব দিয়ে আদায় করলে ৫০০ টাকা, কিশমিশ দিয়ে আদায় করলে ১ হাজার ৩২০ টাকা, খেজুর দিয়ে আদায় করলে ১ হাজার ৯৮০ টাকা, পনির দ্বারা আদায় করলে ২ হাজার ৩১০ টাকা ফিতরা দিতে হবে।
সভায় বলা হয়, দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিশমিশ ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী এসব পণ্যের যেকোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। পণ্যগুলোর স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।
সুত্রঃ প্রথম আলো
এ বছরের ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। আজ বুধবার সকালে বায়তুল মোকাররমে এক সভায় জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত বছর সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯৮০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
সভায় বলা হয়, ইসলামি শরিয়া মতে, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যব—এসব পণ্যের যেকোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেওয়া যায়। ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম গম বা আটা অথবা খেজুর, কিশমিশ, পনির বা যবের মধ্যে সামর্থ্য অনুযায়ী যেকোনো একটি পণ্যের ৩ কেজি ৩০০ গ্রামের বাজারমূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়।
আটা দিয়ে আদায় করলে ৭০ টাকা, যব দিয়ে আদায় করলে ৫০০ টাকা, কিশমিশ দিয়ে আদায় করলে ১ হাজার ৩২০ টাকা, খেজুর দিয়ে আদায় করলে ১ হাজার ৯৮০ টাকা, পনির দ্বারা আদায় করলে ২ হাজার ৩১০ টাকা ফিতরা দিতে হবে।
সভায় বলা হয়, দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিশমিশ ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী এসব পণ্যের যেকোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দিয়ে ফিতরা আদায় করা যাবে। পণ্যগুলোর স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।
সুত্রঃ প্রথম আলো
0 মন্তব্যসমূহ