বি,এন ডেস্কঃ
নিজে খুবই অসুস্থ। স্বামী মদ্যপ, আর ছেলেও কথা শোনে না। এ অবস্থায় কে তার সেবাযত্ন করবে। এসব নিয়ে নিজের দুশ্চিন্তার কোনো অন্ত ছিল না ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের ওই নারীর। এমতাবস্থায় অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেকে বিয়ে করিয়ে দিলেন তিনি। জানা গেছে, নিজের ছেলের বউয়ের একটু যত্ন পাওয়ার জন্য এমন কাজ করেন তিনি।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ১৩ বছর বয়সের এক কিশোরের সঙ্গে ২৩ বছরের এক নারীকে বিয়ে দেয়া হয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজের অসুস্থতার কারণে ওই বালককে তার মা বিয়ে করিয়ে দিয়েছেন। তিন আসলে এমন কাউকে খুঁজছিলেন, যে মৃত্যুর আগে তার দেখভাল করতে পারবে।
এক আত্মীয়ের মাধ্যমে ২৩ বছর বয়সী এই নারীর খোঁজ পান তিনি। অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলের বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে বাবা-মাসহ ওই বালকের পরিবার পালিয়ে অন্যত্র চলে গেছে।
তবে স্থানীয় পুলিশ এ ব্যাপারে আগে কিছুই জানত না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের ছবি ভাইরাল হওয়ার পরই কেবল পুলিশ এ ব্যাপারে জানতে পেরেছে। এর পর তারা তৎপর হয়ে ওঠে।
বাংলা/আরএইচ
নিজে খুবই অসুস্থ। স্বামী মদ্যপ, আর ছেলেও কথা শোনে না। এ অবস্থায় কে তার সেবাযত্ন করবে। এসব নিয়ে নিজের দুশ্চিন্তার কোনো অন্ত ছিল না ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের ওই নারীর। এমতাবস্থায় অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেকে বিয়ে করিয়ে দিলেন তিনি। জানা গেছে, নিজের ছেলের বউয়ের একটু যত্ন পাওয়ার জন্য এমন কাজ করেন তিনি।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ১৩ বছর বয়সের এক কিশোরের সঙ্গে ২৩ বছরের এক নারীকে বিয়ে দেয়া হয়েছে। গত ২৭ এপ্রিল এ বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিজের অসুস্থতার কারণে ওই বালককে তার মা বিয়ে করিয়ে দিয়েছেন। তিন আসলে এমন কাউকে খুঁজছিলেন, যে মৃত্যুর আগে তার দেখভাল করতে পারবে।
এক আত্মীয়ের মাধ্যমে ২৩ বছর বয়সী এই নারীর খোঁজ পান তিনি। অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলের বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে বাবা-মাসহ ওই বালকের পরিবার পালিয়ে অন্যত্র চলে গেছে।
তবে স্থানীয় পুলিশ এ ব্যাপারে আগে কিছুই জানত না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের ছবি ভাইরাল হওয়ার পরই কেবল পুলিশ এ ব্যাপারে জানতে পেরেছে। এর পর তারা তৎপর হয়ে ওঠে।
বাংলা/আরএইচ
0 মন্তব্যসমূহ