বিএন ডেক্সঃ
নিজের পরিচয়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে বাঁশখালী উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দেওয়া ট্রেড লাইসেন্স ও ইউপি সদস্য নিজের ব্যাক্তিগত ভিজিটিং কার্ড এ ব্যবহার করেছেন ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো।
লাল রঙের বৃত্তে হলুদ রঙের মানচিত্রে বৃত্তকারে লিখিত ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ সম্বলিত এ সরকারি মনোগ্রামটি ব্যবহার করা হয়েছে সম্পূর্ণ নীতিমালা বহির্ভূতভাবে।
বৈধভাবে যেকোনো ব্যবসা পরিচালনার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করা বাধ্যতামূলক। সাধারণত সিটি করপোরেশন ওমেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা বা জেলা পরিষদ এই লাইসেন্স প্রদান করে থাকে। এই ট্রেড লাইসেন্স এ সংযুক্ত থাকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের লোগো বা মনোগ্রাম। এবং এই লাইসেন্সগুলো ব্যবসাছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহারযোগ্য নয়।
বাঁশখালী উপজেলার উপজেলার ৬নং বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স ইউনিয়ন পরিষদের লোগো স্থানে সংযুক্ত রয়েছে ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো, সরকারি লোগো উপরে ইউনিয়ন পরিষদের সীল সহ ট্রেড লাইসেন্স দেখা যায় বৈবলড়ী বাজারের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে।
অন্যদিকে ৫নং কালীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ ফিরোজ তালুকদার, তার ব্যক্তিগত পরিচয়পত্রে সরকারি লোগো ব্যবহারের বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নিজের অবস্থান ও পরিচয় পাকাপোক্ত করতে সরকারি লোগো যুক্ত করছে বলে জানা যায়।
সূত্র জানা যায়, বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স নিতে গেলে অতিরিক্ত ফিঃ দাবী করে, এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের অভিযোগও রয়েছে।
এ ব্যাপারে ৫নং কালীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ ফিরোজ তালুকদার বলেন, আমি প্রেস এ ভিজিটিং কার্ড ছাপাতে দিয়ে ছিলাম, হয়তো তারা ভুলে সরকারি লোগোটা দিয়েছে। এইটা আমি খেয়েল করিনি।
৬নং বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কপিল উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ ম্যানুয়ালে জন্মনিবন্ধন ও ট্রেড লাইসেন্স এর উল্লেখ রয়েছে, তাই আমরা ট্রেড লাইসেন্স এ ব্যবহার করি।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার পদ্ধতি করা হয়, এবং সরকারি নিধারিত ফিঃ নিয়েও পরিষদের তালিকা রয়েছে। এবং জন্ম নিবন্ধন এ ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার লেখা থাকলেও লোগো নেই।
অন্যদিকে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে সরকারিভাবে ফি নিধারণ তালিকা দেখা যায় নি।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদুর রহমান মোল্লা বলেন, সরকারি গ্রেজেটভুক্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কারো সরকারি লোগো ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। আর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের বেলায় তো প্রশ্নই আসে না। এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সূত্র: আমার বাঁশখালী ডটকম।
নিজের পরিচয়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে বাঁশখালী উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দেওয়া ট্রেড লাইসেন্স ও ইউপি সদস্য নিজের ব্যাক্তিগত ভিজিটিং কার্ড এ ব্যবহার করেছেন ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো।
লাল রঙের বৃত্তে হলুদ রঙের মানচিত্রে বৃত্তকারে লিখিত ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার’ সম্বলিত এ সরকারি মনোগ্রামটি ব্যবহার করা হয়েছে সম্পূর্ণ নীতিমালা বহির্ভূতভাবে।
বৈধভাবে যেকোনো ব্যবসা পরিচালনার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করা বাধ্যতামূলক। সাধারণত সিটি করপোরেশন ওমেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা বা জেলা পরিষদ এই লাইসেন্স প্রদান করে থাকে। এই ট্রেড লাইসেন্স এ সংযুক্ত থাকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের লোগো বা মনোগ্রাম। এবং এই লাইসেন্সগুলো ব্যবসাছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহারযোগ্য নয়।
বাঁশখালী উপজেলার উপজেলার ৬নং বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স ইউনিয়ন পরিষদের লোগো স্থানে সংযুক্ত রয়েছে ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো, সরকারি লোগো উপরে ইউনিয়ন পরিষদের সীল সহ ট্রেড লাইসেন্স দেখা যায় বৈবলড়ী বাজারের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে।
অন্যদিকে ৫নং কালীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ ফিরোজ তালুকদার, তার ব্যক্তিগত পরিচয়পত্রে সরকারি লোগো ব্যবহারের বিষয়টি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
নিজের অবস্থান ও পরিচয় পাকাপোক্ত করতে সরকারি লোগো যুক্ত করছে বলে জানা যায়।
সূত্র জানা যায়, বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স নিতে গেলে অতিরিক্ত ফিঃ দাবী করে, এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের অভিযোগও রয়েছে।
এ ব্যাপারে ৫নং কালীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ ফিরোজ তালুকদার বলেন, আমি প্রেস এ ভিজিটিং কার্ড ছাপাতে দিয়ে ছিলাম, হয়তো তারা ভুলে সরকারি লোগোটা দিয়েছে। এইটা আমি খেয়েল করিনি।
৬নং বৈলছড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি কপিল উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ ম্যানুয়ালে জন্মনিবন্ধন ও ট্রেড লাইসেন্স এর উল্লেখ রয়েছে, তাই আমরা ট্রেড লাইসেন্স এ ব্যবহার করি।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করার পদ্ধতি করা হয়, এবং সরকারি নিধারিত ফিঃ নিয়েও পরিষদের তালিকা রয়েছে। এবং জন্ম নিবন্ধন এ ণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার লেখা থাকলেও লোগো নেই।
অন্যদিকে ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে সরকারিভাবে ফি নিধারণ তালিকা দেখা যায় নি।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদুর রহমান মোল্লা বলেন, সরকারি গ্রেজেটভুক্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কারো সরকারি লোগো ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে অবৈধ। আর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের বেলায় তো প্রশ্নই আসে না। এ ব্যাপারে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সূত্র: আমার বাঁশখালী ডটকম।
0 মন্তব্যসমূহ