বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালীর সরল ইউনিয়নে অন্তঃসত্ত্বা বেবী আক্তার (২৬) নামের এক গৃহবধূর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। তবে নিহতের পিতা ও স্বজনদের অভিযোগ পরিকল্পিতভাবে বেবী আক্তারকে হত্যা করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে
রেখে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গ–ামারা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সাহবরগ্যা বাপের বাড়ির হাসান নুরের কন্যা বেবী আক্তারের সাথে সরল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ছোয়াইল্ল্যার বাপের বাড়ি গুরা বাইশ্যার ছেলে মনিরুল ইসলাম প্রকাশ মনুইয়ার সাথে সামাজিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসারে ২টি সন্তান আছে। কিছু দিন পূর্বে অন্তঃসত্ত্বা বেবী আক্তার ঈদ উপলক্ষে বাপের বাড়ি গ–ামারায় বেড়াতে যায়। ফিরে এসে স্বামীর সংসারের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
স্থানীয় চৌকিদার সুমিত ও সমশু জানান, গত মঙ্গলবার ১৯ জুন সকালে পারিবারিক বিষয়, মোবাইলে কথা বলা ও মিষ্টি খাওয়া নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে স্বামী হাসান আলী তার স্ত্রীকে (বেবী আক্তার) বেধড়ক মারধর করে। এ নিয়ে স্ত্রী বেবী আক্তার ঘরের ভিতর দড়িতে (রশি) ঝুঁলে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি বুঝতে পেরে বেবীকে উদ্ধার করে প্রথমে বাঁশখালী হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে অবস্থান অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। স্বজনরা রোগীকে বাঁশখালী থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তির জন্য নেওয়ার পথে (অনুমান রাত সাড়ে ৭টার দিকে) মৃত্যু হলে বেবী আক্তারকে স্বজনরা এম্বুলেন্সে করে বাঁশখালী থানায় নিয়ে আসে এবং বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করে। পুলিশ লাশের সুরতহাল তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, নিহত বেবী আক্তারের গলার নিচে ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এদিকে নিহত বেবী আক্তারের মা রুজি বেগম তার কন্যাকে পরিকল্পিতভাবে খুন করেছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। এঘটনায় জড়িত থাকা সন্দেহে মোহাম্মদ বেলাল নামে এক যুবককে আটকের পর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। স্বামী মনিরুল ইসলামসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছে। তার স্বামী এলাকায় লবণ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করত।
সরল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী বলেন, ১নং ওয়ার্ডে একজন গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে শুনেছি, বিস্তারিত জানি না।
বাঁশখালী থানার এস আই মোহাম্মদ ফিরোজ আহম্মদ বলেন, সরলে গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। সন্দেহজনক আটক ব্যক্তিকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গ–ামারা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের সাহবরগ্যা বাপের বাড়ির হাসান নুরের কন্যা বেবী আক্তারের সাথে সরল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ছোয়াইল্ল্যার বাপের বাড়ি গুরা বাইশ্যার ছেলে মনিরুল ইসলাম প্রকাশ মনুইয়ার সাথে সামাজিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের সংসারে ২টি সন্তান আছে। কিছু দিন পূর্বে অন্তঃসত্ত্বা বেবী আক্তার ঈদ উপলক্ষে বাপের বাড়ি গ–ামারায় বেড়াতে যায়। ফিরে এসে স্বামীর সংসারের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
স্থানীয় চৌকিদার সুমিত ও সমশু জানান, গত মঙ্গলবার ১৯ জুন সকালে পারিবারিক বিষয়, মোবাইলে কথা বলা ও মিষ্টি খাওয়া নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে স্বামী হাসান আলী তার স্ত্রীকে (বেবী আক্তার) বেধড়ক মারধর করে। এ নিয়ে স্ত্রী বেবী আক্তার ঘরের ভিতর দড়িতে (রশি) ঝুঁলে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি বুঝতে পেরে বেবীকে উদ্ধার করে প্রথমে বাঁশখালী হাসপাতালে নিয়ে আসে। পরে অবস্থান অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। স্বজনরা রোগীকে বাঁশখালী থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তির জন্য নেওয়ার পথে (অনুমান রাত সাড়ে ৭টার দিকে) মৃত্যু হলে বেবী আক্তারকে স্বজনরা এম্বুলেন্সে করে বাঁশখালী থানায় নিয়ে আসে এবং বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করে। পুলিশ লাশের সুরতহাল তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, নিহত বেবী আক্তারের গলার নিচে ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এদিকে নিহত বেবী আক্তারের মা রুজি বেগম তার কন্যাকে পরিকল্পিতভাবে খুন করেছে বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। এঘটনায় জড়িত থাকা সন্দেহে মোহাম্মদ বেলাল নামে এক যুবককে আটকের পর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। স্বামী মনিরুল ইসলামসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছে। তার স্বামী এলাকায় লবণ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করত।
সরল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রশিদ আহমদ চৌধুরী বলেন, ১নং ওয়ার্ডে একজন গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে বলে শুনেছি, বিস্তারিত জানি না।
বাঁশখালী থানার এস আই মোহাম্মদ ফিরোজ আহম্মদ বলেন, সরলে গৃহবধূর মৃত্যুর ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। সন্দেহজনক আটক ব্যক্তিকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
সুত্রঃদৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ