বি,এন ডেস্কঃ
এই গল্পটি রচিত হয়েছে একজন সৎ ও আর্দশবান মানুষের জীবনের কাহিনি নিয়ে।সেই আর্দশবান মানুষটির নাম ছিলো আবুল কালাম। আবুল কালাম জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন অন্যের উপকারের জন্য।কিন্তু সেই মানুষটির উপকারের প্রতিদান হিসেবে হাজারো লাঞ্চনা অপমান ও কৃতঘ্নতার শিকার হয়েছিলো তারই বড় ছেলে শাকিল। শাকিলেরা ছিল দুই ভাই।শাকিল ছোট বেলা থেকেই যেন তার বাবার আর্দশে বড় হয়ে উঠেছিলো। শাকিলের পরিবার ছিলো খুবই সুখি একটা পরিবার। শাকিলের বাবা ছিলেন একজন সরকারি চাকরিজীবী সেই ক্ষেত্রে অনেকের কর্মের সুযোগ ঘটেছে তার সেই সহানুভূতিশীল মনের জন্য।সে তার জীবনে চলার পথে অন্যের প্রতি সাহায্যের হাতটা যেন সবর্দাই এগিয়ে রাখতেন। তার আত্নীয় স্বজন পাড়ার প্রতিবেশি সবাই যেন তাকে দিয়ে উপকৃত হয়েছিলো। মানুষের উপকার করা যেন তার নেশা-পেশা দুটই হয়ে গিয়েছিলো, তার জীবনে শত্রু নামে কিছুই ছিলো না কারন সে ছিলো একজন সোকা সাপটা প্রকৃত লোক।যাই হোক এভাবে চলতে থাকে শাকিলের পরিবারটি খুব আনন্দ আর খুশি দিয়ে।। কিন্তু বাংলা ভাষায় একটা প্রবাত আছে যে "সবার কপালে সুখ সইবার নয়" শাকিলের সাথেও ঠিক এমনি একটা অপরিহাস ঘটনা ঘটে যায়।শাকিলের পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া,,,শাকিল মাত্র ৫ম শ্রেনীতে অধ্যায়নরত ছিলো তখন মারা যায় তার বাবা আবুল কালাম।শাকিল তখন বুঝদার না হলেও অনুভব করতে পারছিলো যে তার জীবনের একটা বড় বাধা পড়েছে।। কিন্তু শাকিল সেইদিন থেমে থেকেনি,, সেই কঠিন বাধা অতিক্রম করে তার মা,ভাইকে বুকে আগলে শুরু করেছিলো অধ্যম্য পথ চলা।শাকিল জীবনে চলার পথে কারো সাহায্যের হাত পায়নি এমনকি যারা শাকিলের বাবা দ্বারা উপকৃত হয়েছিলো তারাও কখনো এগিয়ে আসেনি,আসেনি তাদের নিকটতম আত্নীয়র কেউ। তবুও থেমে থাকেনি শাকিল। শাকিল হয়তো সেইদিন ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল সেই মানুষ গুলোর উপর।শাকিল হয়তো আজও তার বাবার আর্দশকে ভুলতে পারেনি। পারেনি তার সেই সৃতি গুলোকে আর সেই সৃতি হিসেবে তার কাছে বাবার হাতের লাঠি আর চশমা যা আকড়ে বেচে আছে শাকিল।এখন তার জীবনে সেই মুল্যবান সম্পদ তার "মা" আর ভাই।। এই দুজনের মুখে দুমুঠো খাবার তুলে দেওয়ার জন্য দিন রাত লড়াই করতেছে সেই ছোট্ট শাকিল।আপনাদের সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।
এই গল্পটি রচিত হয়েছে একজন সৎ ও আর্দশবান মানুষের জীবনের কাহিনি নিয়ে।সেই আর্দশবান মানুষটির নাম ছিলো আবুল কালাম। আবুল কালাম জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন অন্যের উপকারের জন্য।কিন্তু সেই মানুষটির উপকারের প্রতিদান হিসেবে হাজারো লাঞ্চনা অপমান ও কৃতঘ্নতার শিকার হয়েছিলো তারই বড় ছেলে শাকিল। শাকিলেরা ছিল দুই ভাই।শাকিল ছোট বেলা থেকেই যেন তার বাবার আর্দশে বড় হয়ে উঠেছিলো। শাকিলের পরিবার ছিলো খুবই সুখি একটা পরিবার। শাকিলের বাবা ছিলেন একজন সরকারি চাকরিজীবী সেই ক্ষেত্রে অনেকের কর্মের সুযোগ ঘটেছে তার সেই সহানুভূতিশীল মনের জন্য।সে তার জীবনে চলার পথে অন্যের প্রতি সাহায্যের হাতটা যেন সবর্দাই এগিয়ে রাখতেন। তার আত্নীয় স্বজন পাড়ার প্রতিবেশি সবাই যেন তাকে দিয়ে উপকৃত হয়েছিলো। মানুষের উপকার করা যেন তার নেশা-পেশা দুটই হয়ে গিয়েছিলো, তার জীবনে শত্রু নামে কিছুই ছিলো না কারন সে ছিলো একজন সোকা সাপটা প্রকৃত লোক।যাই হোক এভাবে চলতে থাকে শাকিলের পরিবারটি খুব আনন্দ আর খুশি দিয়ে।। কিন্তু বাংলা ভাষায় একটা প্রবাত আছে যে "সবার কপালে সুখ সইবার নয়" শাকিলের সাথেও ঠিক এমনি একটা অপরিহাস ঘটনা ঘটে যায়।শাকিলের পরিবারে নেমে আসে শোকের ছায়া,,,শাকিল মাত্র ৫ম শ্রেনীতে অধ্যায়নরত ছিলো তখন মারা যায় তার বাবা আবুল কালাম।শাকিল তখন বুঝদার না হলেও অনুভব করতে পারছিলো যে তার জীবনের একটা বড় বাধা পড়েছে।। কিন্তু শাকিল সেইদিন থেমে থেকেনি,, সেই কঠিন বাধা অতিক্রম করে তার মা,ভাইকে বুকে আগলে শুরু করেছিলো অধ্যম্য পথ চলা।শাকিল জীবনে চলার পথে কারো সাহায্যের হাত পায়নি এমনকি যারা শাকিলের বাবা দ্বারা উপকৃত হয়েছিলো তারাও কখনো এগিয়ে আসেনি,আসেনি তাদের নিকটতম আত্নীয়র কেউ। তবুও থেমে থাকেনি শাকিল। শাকিল হয়তো সেইদিন ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল সেই মানুষ গুলোর উপর।শাকিল হয়তো আজও তার বাবার আর্দশকে ভুলতে পারেনি। পারেনি তার সেই সৃতি গুলোকে আর সেই সৃতি হিসেবে তার কাছে বাবার হাতের লাঠি আর চশমা যা আকড়ে বেচে আছে শাকিল।এখন তার জীবনে সেই মুল্যবান সম্পদ তার "মা" আর ভাই।। এই দুজনের মুখে দুমুঠো খাবার তুলে দেওয়ার জন্য দিন রাত লড়াই করতেছে সেই ছোট্ট শাকিল।আপনাদের সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী।
শাকিল
0 মন্তব্যসমূহ