বি,এন ডেস্কঃ
সাবেক মন্ত্রী ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, আজ সাংবাদিক বা
বিরোধী দলীয় কোন নেতার কথা বলার সুযোগ নেই। আজ যারা সরকারে আছে তারা বলে
এই দেশ আমাদের। আওয়ামীলীগ মাঠে মিটিং করতে পারবে; এল.ডি.পি কিংবা বি.এন.পি
মিটিং করতে পারবে না। আমরা স্বাধীন দেশের মানুষ, আমরা মিটিং করতে পারব না;
এটা কেমন কথা? বাঁশখালী উপজেলা এল.ডি.পি ও পৌরসভার উদ্যোগে ১ জুন বিকালে
আলাওল ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে
তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা এল.ডি.পির সভাপতি সাবেক
চেয়ারম্যান আব্দুর সবুর। বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা এল.ডি.পি সভাপতি
এড. কফিল উদ্দিন চৌধুরী, উত্তর জেলা এল.ডি.পি সভাপতি সাবেক সাংসদ নুরুল আলম
তালুকদার, দক্ষিণ জেলা এল.ডি.পির সিনিয়র সভাপতি এম. ইয়াকুব আলী, দক্ষিণ
জেলা এল.ডি.পির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল, বাঁশখালী বি.এন.পির
সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান ইব্রাহীম বিন খলিল ও বাঁশখালী পৌরসভার
সাবেক মেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী। দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন বাঁশখালী
পৌরসভা এল.ডি.পি সভাপতি আনিচুর রহমান।
ড. কর্নেল (অব) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেন, দেশকে বাঁচাতে হবে। আজ মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। কোন জায়গায় জবাবদিহিতা নাই। উখিয়া টেকনাফ থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দানাইশে পর্যন্ত মাদক বিক্রি চলছে। উৎপত্তিস্থল টেকনাফের মূল হোতাদের বিরুদ্ধে কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেই। ব্যাংকের অবস্থা করুণ। ব্যাংক-ধস নামতে পারে। ব্যাংক বন্ধ হলে শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে টিকে থাকতে পারি এই ব্যবস্থা চাচ্ছি। সবকিছুর মূল হচ্ছে সুষ্ঠু ভোট, অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন। এমন অনেকে এম.পি হয়েছেন যারা ভোটে হয়নি। ভোটে নির্বাচিত হলে জবাবদিহিতা থাকত। এখন জবাবদিহিতা নেই।
ড. কর্নেল (অব) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেন, দেশকে বাঁচাতে হবে। আজ মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা খর্ব হচ্ছে। কোন জায়গায় জবাবদিহিতা নাই। উখিয়া টেকনাফ থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দানাইশে পর্যন্ত মাদক বিক্রি চলছে। উৎপত্তিস্থল টেকনাফের মূল হোতাদের বিরুদ্ধে কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেই। ব্যাংকের অবস্থা করুণ। ব্যাংক-ধস নামতে পারে। ব্যাংক বন্ধ হলে শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে টিকে থাকতে পারি এই ব্যবস্থা চাচ্ছি। সবকিছুর মূল হচ্ছে সুষ্ঠু ভোট, অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন। এমন অনেকে এম.পি হয়েছেন যারা ভোটে হয়নি। ভোটে নির্বাচিত হলে জবাবদিহিতা থাকত। এখন জবাবদিহিতা নেই।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ