বিএন ডেস্কঃ
নিরপেক্ষ সরকারের অধীনেই আগামী নির্বাচন হবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী
কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন
নির্বাচন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের জন্য হবে একটা এসিড টেস্ট। আমরা দেখবো
তারা কি করে। খুলনা স্টাইলে যদি গাজীপুর সিটিতে (গাসিক) নির্বাচন হয় তার
পরিণতি হবে ভয়ঙ্কর। এ নির্বাচন দেখেই আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ ইয়ূথ ফোরাম আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মওদুদ আহমদ বলেন, গাজীপুরের নির্বাচনের পরে আমরা চুড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নেব রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো কী করবো না। আমরা নমিনেশন দেব, সবকিছু করবো। কিন্তু গাজীপুরের নির্বাচন দেখেই সিদ্ধান্ত নেব।
তিনি বলেন, জুন মাস শেষ। ডিসেম্বর বাদ দিলে বাকী থাকে মাত্র চার মাস। সুতরাং এখন সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ে তোলার। অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম-নির্যাতন, বিচারবহির্ভ‚ত হত্যা, মিথ্যা মামলা প্রতিহত করার শক্তি অর্জন করতে হবে।
মওদুদ আহমদ সরকারের উদ্দেশে বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে একটা সম্প‚র্ণ ভিত্তিহীন মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে। কতো কৌশল করবেন? কতো দেরি করবেন, একদিন তিনি জামিন পাবেন এবং তাকে নিয়েই আমরা নির্বাচন করবো।
গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) হারুনকে স্বনামধন্য ব্যক্তি আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির সাবেক চিফ হুইপকে পেটানোর পরও তার প্রমোশন হয়েছে। তাকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি করলেও নির্বাচন কমিশন সেটা করেনি। যে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে একজন এসপিকে বদলি করতে পারে না, সে কমিশনের ওপর কিভাবে মানুষ আস্থা রাখবে?
প্রবীণ এই আনজনীবি বলেন, আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় নির্বাচন বানচালেরও ষড়যন্ত্র করতে পারে। এ ব্যাপারে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারাতে চাইবে না, হারলে তারা যে লাখ লাখ কোটি টাকা বানিয়েছেন, মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন করেছেন সবকিছু ধরা পড়ে যাবে। সেই ভয়ে তারা নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করতে পারে। তবে আমি বিশ্বাস করি দেশের মানুষ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণআন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবে। থাকার অধিকার আবার ফিরে পাবো।
ইয়ূথ ফোরামের উপদেষ্টা কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেন, লেবার পার্টির একাংশের মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান।
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ ইয়ূথ ফোরাম আয়োজিত যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মওদুদ আহমদ বলেন, গাজীপুরের নির্বাচনের পরে আমরা চুড়ান্তভাবে সিদ্ধান্ত নেব রাজশাহী, বরিশাল ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো কী করবো না। আমরা নমিনেশন দেব, সবকিছু করবো। কিন্তু গাজীপুরের নির্বাচন দেখেই সিদ্ধান্ত নেব।
তিনি বলেন, জুন মাস শেষ। ডিসেম্বর বাদ দিলে বাকী থাকে মাত্র চার মাস। সুতরাং এখন সময় এসেছে প্রতিরোধ গড়ে তোলার। অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম-নির্যাতন, বিচারবহির্ভ‚ত হত্যা, মিথ্যা মামলা প্রতিহত করার শক্তি অর্জন করতে হবে।
মওদুদ আহমদ সরকারের উদ্দেশে বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে একটা সম্প‚র্ণ ভিত্তিহীন মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে। কতো কৌশল করবেন? কতো দেরি করবেন, একদিন তিনি জামিন পাবেন এবং তাকে নিয়েই আমরা নির্বাচন করবো।
গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) হারুনকে স্বনামধন্য ব্যক্তি আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির সাবেক চিফ হুইপকে পেটানোর পরও তার প্রমোশন হয়েছে। তাকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি করলেও নির্বাচন কমিশন সেটা করেনি। যে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে একজন এসপিকে বদলি করতে পারে না, সে কমিশনের ওপর কিভাবে মানুষ আস্থা রাখবে?
প্রবীণ এই আনজনীবি বলেন, আওয়ামী লীগ আগামী জাতীয় নির্বাচন বানচালেরও ষড়যন্ত্র করতে পারে। এ ব্যাপারে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারাতে চাইবে না, হারলে তারা যে লাখ লাখ কোটি টাকা বানিয়েছেন, মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন করেছেন সবকিছু ধরা পড়ে যাবে। সেই ভয়ে তারা নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করতে পারে। তবে আমি বিশ্বাস করি দেশের মানুষ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণআন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবে। থাকার অধিকার আবার ফিরে পাবো।
ইয়ূথ ফোরামের উপদেষ্টা কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেন, লেবার পার্টির একাংশের মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান।
0 মন্তব্যসমূহ