বিএন ডেস্কঃ বাঁশখালীতে এক ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী গণধর্ষণের শিকার হয়ে লজ্জায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে জানা যায়।
এই ঘটনায় স্থানীয় জনতা ২ ধর্ষণকারী সিএনজি চালককে আটক বাঁশখালী থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
স্থানীয় সূত্র জানা যায়, বাঁশখালীর পালেগ্রাম হাকিম মিঞা শাহ্ সিনিয়র মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী বাহারচরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের পূর্ব বাঁশখালা এলাকার নেজাম উদ্দীনের মেয়ে মিসতাউল জান্নাত (১৪) এ ঘটনার শিকার ও আত্নহত্যা করেন।
আটককৃত দুই যুবক হলেন, গুনাগরী গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে সিএনজি চালক মিনহাজ (২৮) ও ইলশা গ্রামের সিএনজি চালক জাহাঙ্গীর আলম (৩০)।আত্মহত্যার পূর্বে ছাত্রীটি তার পরিবারকে তাকে গণধর্ষনের স্থান গ্যারেজটিতে রাখা সিএনজির পিছনের নাম ও নাম্বার জানিয়েদেন।
এব্যাপারে বাহারচরা ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের রৌশনুজাম্মান সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান।
মোশারাফ আলি মিয়ার বাজার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও বাহারচরা ইউপি সদস্য নাছির উদ্দীন বলেন, আজ সকালে বাজারের এসে খবর পান যে, দিবাগত রাতে বাজারের দক্ষিণ পার্শ্বে সিএনজি চালকের গণধর্ষণের শিকার হয়েছে এক মাদ্রাসা ছাত্রী। এবং ছাত্রীটি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্নহত্যা করেছে।
ঘটনাটি মোশারাফ আলী মিয়ার বাজারের ঘটায় বাজার কমিটি বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে দুই সিএনজি চালককে আটক করেন। এবং আটককৃতরা ধর্ষণের বিষয়টিও শিকার করছে। পরে বাঁশখালী থানা পুলিশকে খবর দেন। পুলিশের কাছে সোর্পদ করেন তাদের।
বাহারছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম এর মুঠোফোনের মাধ্যমে কয়েকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি কোন সাড়া দেননি। আমার বাঁশখালী ডটকম।
বাকি অংশ আসছে----
/আমার বাঁশখালী
0 মন্তব্যসমূহ