বি,এন ডেস্কঃ
‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ` - ৩০ দিন সিয়াম সাধনার পর এলো খুশির ঈদ।হিংসা-বিদ্বেষ ভেদাভেদ ভুলে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই আজ মিলিত হবে ঈদের সীমাহিন আনন্দ উৎসবে। পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাঁশখালী উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাবের লায়লা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জনাব সাহাব উদ্দিন চৌধুরী। পবিএ ঈদুল ফিতর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি। বছরের প্রতিটি দিন যেন হয় ঈদের দিনের ন্যায় আনন্দময়, সেই সাথে ত্যাগেরও এই শুভ প্রত্যায়ে আবারও সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক। বাঁশখালী নিউজের সাক্ষাতকারে, বাঁশখালী উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাবের লায়লা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জনাব সাহাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন , বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো দুই ঈদ। ঈদের দিনটি মুসলমানদের জন্য বরকতময়ও। হিজরী দ্বিতীয় সন থেকে মুসলমানেরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করে আসছেন।
ঈদের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা গোসল করে পবিত্র হয়ে মিষ্টি মুখ করে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন-উত্তম পোশাক পড়ে সবাই ঈদের জামাতে শরীক হন। ঈদের জামাত শেষে পরিচিত অপরিচিত সবার সঙ্গেই কোলাকুলি, শুভেচ্ছা বিনিময়ে করা হয়। এরপর সময়-সুযোগ করে সবাই যার যার আত্মীয়-বন্ধুদের বাড়িতে বেড়াতে যান। ঈদে উপহার ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে পরস্পর মিলনমেলার এক আবহ তৈরি হয়। ঈদের এ সময় ধনী-গরিব ব্যবধান থাকে না। ঈদুল ফিতর ধনী গরিব ভেদাভেদ ভুলে একে অপরকে আপন করে নেয়। সবাইকে নিয়ে আসে এক কাতারে।
‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ` - ৩০ দিন সিয়াম সাধনার পর এলো খুশির ঈদ।হিংসা-বিদ্বেষ ভেদাভেদ ভুলে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই আজ মিলিত হবে ঈদের সীমাহিন আনন্দ উৎসবে। পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাঁশখালী উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাবের লায়লা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জনাব সাহাব উদ্দিন চৌধুরী। পবিএ ঈদুল ফিতর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধি। বছরের প্রতিটি দিন যেন হয় ঈদের দিনের ন্যায় আনন্দময়, সেই সাথে ত্যাগেরও এই শুভ প্রত্যায়ে আবারও সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক। বাঁশখালী নিউজের সাক্ষাতকারে, বাঁশখালী উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাবের লায়লা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান জনাব সাহাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন , বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হলো দুই ঈদ। ঈদের দিনটি মুসলমানদের জন্য বরকতময়ও। হিজরী দ্বিতীয় সন থেকে মুসলমানেরা ঈদুল ফিতর উদযাপন করে আসছেন।
ঈদের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা গোসল করে পবিত্র হয়ে মিষ্টি মুখ করে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন-উত্তম পোশাক পড়ে সবাই ঈদের জামাতে শরীক হন। ঈদের জামাত শেষে পরিচিত অপরিচিত সবার সঙ্গেই কোলাকুলি, শুভেচ্ছা বিনিময়ে করা হয়। এরপর সময়-সুযোগ করে সবাই যার যার আত্মীয়-বন্ধুদের বাড়িতে বেড়াতে যান। ঈদে উপহার ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে পরস্পর মিলনমেলার এক আবহ তৈরি হয়। ঈদের এ সময় ধনী-গরিব ব্যবধান থাকে না। ঈদুল ফিতর ধনী গরিব ভেদাভেদ ভুলে একে অপরকে আপন করে নেয়। সবাইকে নিয়ে আসে এক কাতারে।
0 মন্তব্যসমূহ