বি,এন ডেস্কঃ বাঁশখালী উপজেলার পুইছড়ি এলাকার স্কুল পড়–য়া এক শিক্ষার্থীর সাথে অনুষ্ঠানে পরিচয় তারপর মুঠোফোনে যোগাযোগ। একে অপরের সাথে দীর্ঘদিন মন দেয়া নেয়া। এনিয়ে দু’ পক্ষের পরিবারে মধ্যে বাকবিত-া। অবশেষে এই অপমান সহ্য করতে না পেরে নিজের ঘরের তীরের সাথে ফাঁস লাগিয়ে গত বুধবার দিবাগত রাতে কোন একসময় আত্মহত্যা করে নিজের কাছে নিজেই হার মানলেন পায়েল দাশ শুভ (২১)। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকালে এলাকার লোকজন পারিবারিক শ্মশানে তাকে সৎকার করেছেন। জানা যায়, বাঁশখালী পৌরসভার দক্ষিণ জলদী গ্রামের রঞ্জিত দাশের একমাত্র ছেলে পায়েল দাশ শুভ উপজেলা সদরে কুলিং কর্নার নিয়ে ব্যবসা করে আসছিলেন। তার পিতাও উপজেলা সদরে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। ১ ভাই ২ বোনের মধ্যে শুভ ছিল সবার ছোট। আদরের শুভ বন্ধুমহেল বেশ পরিচিত। মনের অজান্তে অন্য এক মেয়ের সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে ওঠে তার। এই সম্পর্ক দিন দিন গভীর পর্যায়ে গেলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে জানাজানি হয়। তারপরেই শুরু হয় বিষয়টি নিয়ে ছেলে পক্ষ ও মেয়ে পক্ষের মধ্যে ¯œায়ুযুদ্ধ, বাকবিত-া। এক পক্ষ মেনে নিলেও অন্য পক্ষ মানতে নারাজ। শেষতক দুই পরিবারের মধ্যে এক পরিবারকে কাঁদিয়ে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহননের পথ বেছে নেয় পায়েল দাশ শুভ।
বন্ধু মহল সূত্রে জানা যায়, উপজেলা সদরে ব্যবসার সুবাদে মিশুক প্রকৃতির ছেলে ছিল শুভ। তার কোন অহংকার ছিল না। এজন্য বন্ধুমহল তার মৃত্যুতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে।
বাঁশখালী পৌরসভার কাউন্সিলর বাবলা কুমার দাশ বলেন, ছেলেটি এলাকার মধ্যে ভাল ছেলে হিসাবে পরিচিত ছিল। তার মৃত্যু একটি দুর্ঘটনার জন্ম দিয়েছে। মানতে নারাজ। শেষতক দুই পরিবারের মধ্যে এক পরিবারকে কাঁদিয়ে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহননের পথ বেছে নেয় পায়েল দাশ শুভ।
বন্ধু মহল সূত্রে জানা যায়, উপজেলা সদরে ব্যবসার সুবাদে মিশুক প্রকৃতির ছেলে ছিল শুভ। তার কোন অহংকার ছিল না। এজন্য বন্ধুমহল তার মৃত্যুতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে।
বাঁশখালী পৌরসভার কাউন্সিলর বাবলা কুমার দাশ বলেন, ছেলেটি এলাকার মধ্যে ভাল ছেলে হিসাবে পরিচিত ছিল। তার মৃত্যু একটি দুর্ঘটনার জন্ম দিয়েছে।
/দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ