বিএন ডেস্কঃ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশীদের তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে ডেকেছেন।
আগামী ৪ জুলাই বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের দুটি মূল পদপ্রত্যাশী নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত মাসের ১১ ও ১২ তারিখে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় অধিবেশনের পর কমিটি ঘোষণার নিয়ম থাকলেও শীর্ষ পদের নেতৃত্ব বাছাইয়ে সময় নেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশী ৩২৩ জনের জীবন বৃত্তান্ত বিভিন্ন মাধ্যমে যাচাই বাছাইয়ের পর এসব নেতাদের ডাকা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কথা বলার পর নতুন কমিটি ঘোষণা হতে পারে। তবে কতজনকে ডাকা হয়েছে সেটি জানা যায়নি।
২০১৫ সালের ২৬ ও ২৭ জুলাই সাইফুর রহমান সোহাগকে সভাপতি এবং এস এম জাকির হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করে ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটি গঠিত হয়েছিল। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের কমিটির মেয়াদ দুই বছর।
মেয়াদপূর্তির ছয় মাসেও সম্মেলন না করায় গত ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগকে সম্মেলন করে নতুন নেতৃত্ব আনতে বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর গত ৩১ মার্চ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশনার পর ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
আগামী ৪ জুলাই বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের দুটি মূল পদপ্রত্যাশী নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেন প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত মাসের ১১ ও ১২ তারিখে ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় অধিবেশনের পর কমিটি ঘোষণার নিয়ম থাকলেও শীর্ষ পদের নেতৃত্ব বাছাইয়ে সময় নেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশী ৩২৩ জনের জীবন বৃত্তান্ত বিভিন্ন মাধ্যমে যাচাই বাছাইয়ের পর এসব নেতাদের ডাকা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কথা বলার পর নতুন কমিটি ঘোষণা হতে পারে। তবে কতজনকে ডাকা হয়েছে সেটি জানা যায়নি।
২০১৫ সালের ২৬ ও ২৭ জুলাই সাইফুর রহমান সোহাগকে সভাপতি এবং এস এম জাকির হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করে ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটি গঠিত হয়েছিল। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের কমিটির মেয়াদ দুই বছর।
মেয়াদপূর্তির ছয় মাসেও সম্মেলন না করায় গত ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগকে সম্মেলন করে নতুন নেতৃত্ব আনতে বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর গত ৩১ মার্চ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশনার পর ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
/প্রথমআলো
0 মন্তব্যসমূহ