বি,এন ডেস্কঃ
পাবনার বেড়া উপজেলায় একই পরিবারের তিনজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ওই পরিবারের বড় ছেলে ২১ বছরের তুহিন শেখ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।
আজ বুধবার ভোরে উপজেলার নতুনভারেঙ্গা ইউনিয়নের সোনাপদ্মা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন তুহিনের মা বুলবুলি খাতুন (৪০), খালা মরিয়ম খাতুন (৫০) ও ছোট ভাই তুষার (১০)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোনাপদ্মা গ্রামের মিঠু শেখের বড় ছেলে তুহিন মাস দুয়েক আগে টাইফয়েডে আক্রান্ত হন। এরপর থেকেই তিনি কোনো কাজকর্ম করতেন না এবং কিছুটা অসুস্থ ছিলেন। ছয় মাস আগে তাঁর বিয়ে হয়।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিষ বিন হাছান বলেন, তুহিনের বাবা ও খালু (মরিয়ম খাতুনের স্বামী) ঢাকায় থাকেন। তাঁদের পরিবার আর্থিকভাবে অসচ্ছল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাজকর্ম করা নিয়ে তুহিনের সঙ্গে তাঁর মা বুলবুলি খাতুনের কথা-কাটাকাটি হয়। আজ ভোরে তুহিনের স্ত্রী রুনা আক্তার প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন, তাঁর স্বামী চাপাতি দিয়ে মা বুলবুলি খাতুন, ছোট ভাই তুষার ও খালা মরিয়ম খাতুনকে হত্যা করেছেন। প্রতিবেশীরা বাড়ির উঠানে গিয়ে তিনজনের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন।
বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের বীভৎস অবস্থা দেখে স্তম্ভিত হয়ে গেছি। আমার চাকরিজীবনে এমন বীভৎস হত্যাকাণ্ড দেখিনি। রুনা আক্তার (তুহিনের স্ত্রী) আমাদের কাছে এ ঘটনার সঙ্গে তুহিন জড়িত বলে জানিয়েছেন। ঘটনার পর থেকেই তুহিন পলাতক। তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রুনা আক্তারকে থানায় আনা হয়েছে। তদন্তের পর পুরো ঘটনা বোঝা যাবে।’
এ ঘটনার পর পাবনার পুলিশ সুপার জিহাদুল কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এলাকাবাসী তুহিনকে মাদকাসক্ত বললেও পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত নয়।
\প্রথম আলো
পাবনার বেড়া উপজেলায় একই পরিবারের তিনজনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, ওই পরিবারের বড় ছেলে ২১ বছরের তুহিন শেখ এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।
আজ বুধবার ভোরে উপজেলার নতুনভারেঙ্গা ইউনিয়নের সোনাপদ্মা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন তুহিনের মা বুলবুলি খাতুন (৪০), খালা মরিয়ম খাতুন (৫০) ও ছোট ভাই তুষার (১০)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোনাপদ্মা গ্রামের মিঠু শেখের বড় ছেলে তুহিন মাস দুয়েক আগে টাইফয়েডে আক্রান্ত হন। এরপর থেকেই তিনি কোনো কাজকর্ম করতেন না এবং কিছুটা অসুস্থ ছিলেন। ছয় মাস আগে তাঁর বিয়ে হয়।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিয়া মোহাম্মদ আশিষ বিন হাছান বলেন, তুহিনের বাবা ও খালু (মরিয়ম খাতুনের স্বামী) ঢাকায় থাকেন। তাঁদের পরিবার আর্থিকভাবে অসচ্ছল। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাজকর্ম করা নিয়ে তুহিনের সঙ্গে তাঁর মা বুলবুলি খাতুনের কথা-কাটাকাটি হয়। আজ ভোরে তুহিনের স্ত্রী রুনা আক্তার প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন, তাঁর স্বামী চাপাতি দিয়ে মা বুলবুলি খাতুন, ছোট ভাই তুষার ও খালা মরিয়ম খাতুনকে হত্যা করেছেন। প্রতিবেশীরা বাড়ির উঠানে গিয়ে তিনজনের রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখেন।
বেড়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের বীভৎস অবস্থা দেখে স্তম্ভিত হয়ে গেছি। আমার চাকরিজীবনে এমন বীভৎস হত্যাকাণ্ড দেখিনি। রুনা আক্তার (তুহিনের স্ত্রী) আমাদের কাছে এ ঘটনার সঙ্গে তুহিন জড়িত বলে জানিয়েছেন। ঘটনার পর থেকেই তুহিন পলাতক। তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রুনা আক্তারকে থানায় আনা হয়েছে। তদন্তের পর পুরো ঘটনা বোঝা যাবে।’
এ ঘটনার পর পাবনার পুলিশ সুপার জিহাদুল কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এলাকাবাসী তুহিনকে মাদকাসক্ত বললেও পুলিশ এ বিষয়ে নিশ্চিত নয়।
\প্রথম আলো
0 মন্তব্যসমূহ