বিএন ডেস্কঃ চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে নির্মাণাধীন বাড়ির সেপটিক ট্যাংকে পাওয়া গেছে সদ্য ভূমিষ্ঠ দুটি নবজাতকের মরদেহ। পুলিশ বলছে, নবজাতকেরা যমজ ভাই।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার পুকুরিয়া ইউনিয়নের নতুন পাড়া এলাকায় নির্মাণাধীন বাড়ির একটি সেপটিক ট্যাংকে মরদেহ দুটি পাওয়া যায়। এলাকাবাসীর খবর পেয়ে পুলিশ ওই মরদেহ উদ্ধার করে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ ধারণা করছে, আগের দিন রাতে নবজাতকদের ফেলে যাওয়া হয়েছে। তবে ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বলেন, তাদের বাড়ির পাশেই নির্মাণাধীন ওই পাকা বাড়ি। এলাকার লোকজন প্রথমে একটি মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। পরে সেটি উদ্ধার করতে গিয়ে আরেকটি পাওয়া যায়। সাইফুদ্দিন বলেন, সেপটিক ট্যাংকের মুখে কোনো ঢাকনা ছিল না।
স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং প্যানেল চেয়ারম্যান আবু মুছা বলেন, ওই নির্মাণাধীন বাড়িটিতে এখনো থাকার মতো অবস্থা হয়নি। কেউ সেখানে থাকেনও না। মনে হচ্ছে, কেউ অন্য জায়গা থেকে এনে নবজাতক দুটির মরদেহ এখানে রেখে গেছে। মরদেহ দুটি দাফনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, সদ্য ভূমিষ্ঠ নবজাতক দুটি যমজ ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার পুকুরিয়া ইউনিয়নের নতুন পাড়া এলাকায় নির্মাণাধীন বাড়ির একটি সেপটিক ট্যাংকে মরদেহ দুটি পাওয়া যায়। এলাকাবাসীর খবর পেয়ে পুলিশ ওই মরদেহ উদ্ধার করে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ ধারণা করছে, আগের দিন রাতে নবজাতকদের ফেলে যাওয়া হয়েছে। তবে ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন বলেন, তাদের বাড়ির পাশেই নির্মাণাধীন ওই পাকা বাড়ি। এলাকার লোকজন প্রথমে একটি মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায়। পরে সেটি উদ্ধার করতে গিয়ে আরেকটি পাওয়া যায়। সাইফুদ্দিন বলেন, সেপটিক ট্যাংকের মুখে কোনো ঢাকনা ছিল না।
স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং প্যানেল চেয়ারম্যান আবু মুছা বলেন, ওই নির্মাণাধীন বাড়িটিতে এখনো থাকার মতো অবস্থা হয়নি। কেউ সেখানে থাকেনও না। মনে হচ্ছে, কেউ অন্য জায়গা থেকে এনে নবজাতক দুটির মরদেহ এখানে রেখে গেছে। মরদেহ দুটি দাফনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, সদ্য ভূমিষ্ঠ নবজাতক দুটি যমজ ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
প্রথমআলো
0 মন্তব্যসমূহ