বিএন ডেস্কঃ
গণমাধ্যম কর্মীদের ওয়েজ বোর্ড নিয়ে নতুন চক্রান্তের নিন্দা জানিয়েছে
(বিএফইউজে)-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন
(ডিইউজে)।
আজ মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে বিএফইউজের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল ও মহাসচিব ওমর ফারুক এবং ডিইউজের সভাপতি আবু জাফর সূর্য ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী এই নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও নানা বাহানায় নবম ওয়েজবোর্ড গঠন বিলম্বিত হয়। সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব নবম ওয়েজবোর্ডে লিখিতভাবে তাদের প্রতিনিধি পাঠায়, সেই প্রতিনিধিরা নবম ওয়েজবোর্ডের বৈঠকে অংশ নেন, উদ্বোধনী বৈঠকে তথ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ওয়েজবোর্ড গঠনের পক্ষেও বক্তব্য দেন, তাদের উপস্থিতিতেই মহার্ঘ্যভাতা ঘোষণা করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই নোয়াব গোটা প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ওয়েজবোর্ডের রোয়েদাদ ঘোষণার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার চক্রান্ত শুরু করেছে।
মহার্ঘ্যভাতা ঘোষণার গেজেট প্রকাশ বিলম্বিত করতে মন্ত্রণালয়ের ধীরগতিতেও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে গণমাধ্যম শিল্পে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে সরকারের ভেতরের কোন মহল ও সরকারের বাইরের মহল জোট বেঁধেছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থায় সকল পেশার মানুষ নানাভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। শুধুমাত্র গণমাধ্যম ও গণমাধ্যম কর্মীরা তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বিবৃতিতে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রোয়েদাদ ঘোষণা ও অভিলম্বে মহার্ঘ্যভাতার গেজেট প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন।
এছাড়াও সংবাদপত্র কর্মীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে গঠিত নবম ওয়েজ বোর্ড গঠনের বৈধতা নিয়ে নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)-এর ভূমিকায় বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে প্রেস ওয়ার্কার্সের সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন খান ও মহাসচিব মো. কামাল উদ্দিন এবং কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি মতিউর রহমান তালুকদার এবং মহাসচিব মো. খায়রুল ইসলাম এই নিন্দা জানান।
আজ মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে বিএফইউজের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল ও মহাসচিব ওমর ফারুক এবং ডিইউজের সভাপতি আবু জাফর সূর্য ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী এই নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকার পরও নানা বাহানায় নবম ওয়েজবোর্ড গঠন বিলম্বিত হয়। সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব নবম ওয়েজবোর্ডে লিখিতভাবে তাদের প্রতিনিধি পাঠায়, সেই প্রতিনিধিরা নবম ওয়েজবোর্ডের বৈঠকে অংশ নেন, উদ্বোধনী বৈঠকে তথ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ওয়েজবোর্ড গঠনের পক্ষেও বক্তব্য দেন, তাদের উপস্থিতিতেই মহার্ঘ্যভাতা ঘোষণা করা হয়। কিন্তু হঠাৎ করেই নোয়াব গোটা প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করে ওয়েজবোর্ডের রোয়েদাদ ঘোষণার প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার চক্রান্ত শুরু করেছে।
মহার্ঘ্যভাতা ঘোষণার গেজেট প্রকাশ বিলম্বিত করতে মন্ত্রণালয়ের ধীরগতিতেও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ বলেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে গণমাধ্যম শিল্পে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে সরকারের ভেতরের কোন মহল ও সরকারের বাইরের মহল জোট বেঁধেছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থায় সকল পেশার মানুষ নানাভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন। শুধুমাত্র গণমাধ্যম ও গণমাধ্যম কর্মীরা তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
বিবৃতিতে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রোয়েদাদ ঘোষণা ও অভিলম্বে মহার্ঘ্যভাতার গেজেট প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন।
এছাড়াও সংবাদপত্র কর্মীদের নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে গঠিত নবম ওয়েজ বোর্ড গঠনের বৈধতা নিয়ে নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)-এর ভূমিকায় বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে প্রেস ওয়ার্কার্সের সভাপতি মো. আলমগীর হোসেন খান ও মহাসচিব মো. কামাল উদ্দিন এবং কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি মতিউর রহমান তালুকদার এবং মহাসচিব মো. খায়রুল ইসলাম এই নিন্দা জানান।
0 মন্তব্যসমূহ