বিএন ডেস্কঃ
সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদেরকে শতভাগ
নিরপেক্ষ নির্বাচনে নিশ্চয়তা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলাম। তিনি
বলেন, সিলেটে সার্বিক নির্বাচনী পরিস্থিতি অত্যন্ত সুন্দর। কোন রকম অনিয়ম
নেই। প্রার্থীরা স্বাধীনভাবে প্রচারণা চালাচ্ছেন। কোন বাধা-বিঘ্ন সৃষ্টি
করা হচ্ছে না। আর এটি অব্যাহত থাকবে ভোটের দিন পর্যন্ত।
তিনি বলেন, নির্বাচনে সুন্দর পরিবেশ অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন, জেলা ও পুলিশ প্রশাসন একযোগে কাজ করছে। তারপরও প্রার্থীরা যে অভিযোগ-অনুযোগ জানাচ্ছেন, তার একটিও থাকবেনা যদি প্রত্যেক প্রার্থী প্রতিটি কেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগ দেন। প্রার্থীর এজেন্টরা যদি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেন তবে আমি ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি সিলেটে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রফিকুল ইসলাম আরোও বলেন, তারপরেও যদি কোন প্রার্থীর কোনরকম সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে তবে আমাদেরকে লিখিতভাবে জানান। আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেবো। যদি কোন কর্মকর্তা ব্যবস্থা না নেন তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর রিকাবীবাজারস্থ কবি নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আলীমুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার নাজমানারা খানুম, বাংলাদেশ পুলিশের সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি কামরুল আহসান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার গোলাম কিবরিয়া ও সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরী জামান।
মতবিনিময় সভায় প্রার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী, আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, নাগরিক ফোরাম মনোনীত প্রার্থী, মহানগর জামায়াতের আমির এ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, নাগরিক কমিটি মনোনীত প্রার্থী বদরুজ্জামান সেলিম, ইসলামী আন্দোলন মনোনীত প্রার্থী ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন, সিপিবি-বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর ও হরিণ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এহসানুল হক তাহের প্রমুখ।
তিনি বলেন, নির্বাচনে সুন্দর পরিবেশ অব্যাহত রাখার জন্য নির্বাচন কমিশন, জেলা ও পুলিশ প্রশাসন একযোগে কাজ করছে। তারপরও প্রার্থীরা যে অভিযোগ-অনুযোগ জানাচ্ছেন, তার একটিও থাকবেনা যদি প্রত্যেক প্রার্থী প্রতিটি কেন্দ্রে এজেন্ট নিয়োগ দেন। প্রার্থীর এজেন্টরা যদি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেন তবে আমি ১০০ ভাগ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি সিলেটে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রফিকুল ইসলাম আরোও বলেন, তারপরেও যদি কোন প্রার্থীর কোনরকম সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে তবে আমাদেরকে লিখিতভাবে জানান। আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেবো। যদি কোন কর্মকর্তা ব্যবস্থা না নেন তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সাথে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর রিকাবীবাজারস্থ কবি নজরুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেটের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. আলীমুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার নাজমানারা খানুম, বাংলাদেশ পুলিশের সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি কামরুল আহসান, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার গোলাম কিবরিয়া ও সিলেটের জেলা প্রশাসক নুমেরী জামান।
মতবিনিময় সভায় প্রার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী, আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, নাগরিক ফোরাম মনোনীত প্রার্থী, মহানগর জামায়াতের আমির এ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, নাগরিক কমিটি মনোনীত প্রার্থী বদরুজ্জামান সেলিম, ইসলামী আন্দোলন মনোনীত প্রার্থী ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন, সিপিবি-বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর ও হরিণ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এহসানুল হক তাহের প্রমুখ।
0 মন্তব্যসমূহ