গাজী গোফরানঃ আজ প্রাণে প্রাণে জাগে নতুনের উচ্ছ্বাস।
নবীনের কলতানে দিগন্ত উদ্ভাস। চারিদিক আজ মুখরিত হয়ে নতুনের আগমন। অতীতের
যত স্মৃতি ছিল কত, এই নবীনের ফোটাঁ ফুলের মত, নতুনের এক পরসা সাজিয়ে আজ
নবীন বরণ। আজ রবিবার সকালে বাঁশখালী উপকূলীয় ডিগ্রী কলেজে নতুন
ছাত্র-ছাত্রীদের স্বাগত মিছিল, সমাবেশ ও ফুল দিয়ে বরণ করলেন ৩,৪ নাম্বার
ইউনিয়ন ও উপকূলীয় কলেজ ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ।
কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সিহাবুল ইসলাম শাকিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আনিসুল হক চৌধুরী আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মাঈনুল মান্নান ও উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ ফাহিম, ৩নং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ নাজিম এবং কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি গাজী মুজিব প্রমুখ ।
অনুষ্ঠানে নতুন ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, নবীণ উৎসব প্রাণের উৎসব। তবে স্বাধীনতার সাথে অবশ্যই শালীনতা বজায় রাখবে। অশালীন যে কোন কর্মকান্ড জীবনকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে না পারে। মন দিয়ে লেখাপড়া করে মা-বাবার মুখ উজ্জল করতে হবে। পাশাপাশি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস বেশি বেশি করে পড়তে হবে। বর্তমানে দেশে এক শ্রেণীর বিপদগামী ছাত্র-ছাত্রীরা দেশে রাহাজানি সৃষ্টি করতে জঙ্গীবাদকে বেঁচে নিয়েছে। তাদেরকে চিহ্নিত করে ওই বিপদগামীদের মুখোশ উম্মোচন করতে হবে। আমরা সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে, দেশরতœ শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকান্ডকে আরো এগিয়ে নিতে বাঁশখালীর মাটি ও মানুষের প্রিয়নেতা আলহাজ্ব আব্দুল্লাহ কবির লিটন ভাইয়ের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ থাকবো। মনে রাখবে নবীন মানে পুরাতনের ছায়াকে ছুয়ে ফেলে উচ্চ বিলাসী জীবন গড়তে নতুনত্বকে ধরে রাখা।
কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সিহাবুল ইসলাম শাকিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আনিসুল হক চৌধুরী আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দক্ষিণজেলা ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মাঈনুল মান্নান ও উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ ফাহিম, ৩নং ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ নাজিম এবং কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি গাজী মুজিব প্রমুখ ।
অনুষ্ঠানে নতুন ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, নবীণ উৎসব প্রাণের উৎসব। তবে স্বাধীনতার সাথে অবশ্যই শালীনতা বজায় রাখবে। অশালীন যে কোন কর্মকান্ড জীবনকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে না পারে। মন দিয়ে লেখাপড়া করে মা-বাবার মুখ উজ্জল করতে হবে। পাশাপাশি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস বেশি বেশি করে পড়তে হবে। বর্তমানে দেশে এক শ্রেণীর বিপদগামী ছাত্র-ছাত্রীরা দেশে রাহাজানি সৃষ্টি করতে জঙ্গীবাদকে বেঁচে নিয়েছে। তাদেরকে চিহ্নিত করে ওই বিপদগামীদের মুখোশ উম্মোচন করতে হবে। আমরা সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে, দেশরতœ শেখ হাসিনার উন্নয়ন কর্মকান্ডকে আরো এগিয়ে নিতে বাঁশখালীর মাটি ও মানুষের প্রিয়নেতা আলহাজ্ব আব্দুল্লাহ কবির লিটন ভাইয়ের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের পতাকা তলে ঐক্যবদ্ধ থাকবো। মনে রাখবে নবীন মানে পুরাতনের ছায়াকে ছুয়ে ফেলে উচ্চ বিলাসী জীবন গড়তে নতুনত্বকে ধরে রাখা।
0 মন্তব্যসমূহ