বিএন ডেস্কঃ
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল
কাদের বলেছেন, দেশের জনগণকে অসম্মান করে বিদেশীদের কাছে নালিশ বিএনপির
সংকীর্ণ মানসিকতা পরিচয় দিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘তারা (বিএনপি) বিদেশীদের কাছে নালিশ করে দেশ ও জনগণকে অসম্মান করেছে। জনগণকে অসম্মান করার বিষয়ে আমি জনগণের বিবেকের আদালতে পাল্টা নালিশ করছি।’
ওবায়দুল কাদের আজ সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির ওয়েব সাইটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার স্বপ্ন নেক্সট জেনারেশন, এদের (বিএনপি) স্বপ্ন নেক্সট ইলেকশন, ক্ষমতা ছাড়া এরা কিছুই বুঝে না। বিএনপি নামক দলটি ও তার দোসররা ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি করে।
তিনি বলেন, ‘আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতি করেন, দেশের গণতন্ত্র নিয়ে আপনাদের কোন নালিশ থাকলে আপনার জনগণের কাছে নালিশ করুন।’
‘ভোট দেবে জনগণ, বিদেশীরা কি ক্ষমতায় বসাবে’- এমন প্রশ্ন রেখে
সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, কোন বিদেশী শক্তি দেশে কাউকে ক্ষমতায় বসাতে পারবে
না। জনগণের প্রতি আস্থা থাকলে বিএনপির নেতারা বিদেশে গিয়ে নালিশ করে দেশকে
ছোট করার মতো ছোট মানসিকতার পরিচয় দিতে পারতেন না।
দেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি’র কাছে প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, ‘এদেশ কি জিম্বাবুয়ে, এই দেশ কি ইয়েমেন, এই দেশ কি আফগানিস্তান, এই দেশ কি সোমালিয়া এই দেশ কি সুদান এই দেশে কি কঙ্গো এই দেশকি সিরিয়ার মতো যুদ্ধ বিধ্বস্ত যে, এই দেশকে নিয়ে নালিশ করতে হবে? দেশকে ছোট করতে হবে? এর মাধ্যমে দেশের জনগণকে অসম্মান করা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. হোসেন মনসুর, উপ-কমিটির সদস্যসচিব ও আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর।
এছাড়া অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাংষ্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার রোধ ও আওয়ামী লীগের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড তুলে ধরতে দলটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির ওয়েব সাইট ‘ ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ.এসটিএসসি.এএলবিডি.ওআরজি’র উদ্বোধন করা হয়।
বিএনপি জামায়াত জাতীয় নির্বাচনের আগে অবৈধ পন্থা অবলম্বন করবে আর অপপ্রচার করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধের সঠিক তথ্য জনগণের কাছে তুলে ধরতেই এই ওয়েবসাইট কাজ করবে।
দলের কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিয়ষক সম্পাদকগণ এই সাইটে যুক্ত থাকবেন।
আরো পড়ুন :
বাসস
প্রতি উপজলায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ গড়ে তোলা হবে : প্রধানমন্ত্রী
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকার প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দর আগামীর জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারসহ সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১০০টির কাজ শুরু করা হয়েছে।’
এছাড়া ৪টি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ও ২৩টি বিশ্বমানের নতুন পলিটেকনিক স্থাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনা আজ সকালে গণভবনে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) ২২তম জাতীয় কনভেশনের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কি পেলাম, কি পেলাম না, তার চিন্তা না করে আগামী প্রজন্ম যেন সুন্দর জীবন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে আমাদের দেশকে আগে গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার জন্য আমি আহবান জানাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক বছর আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে, ’৭৫ থেকে ’৯৬-২১ টি বছর হারিয়ে গেছে। যে সময়টা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের কোনো উন্নতিই হয়নি। উন্নতি হয়েছে ক্ষমতাসীনদের এবং তাদের ঘিরে থাকা মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর। বৃহৎ জনগোষ্ঠী কিন্তু বঞ্চিতই ছিল।
সরকার প্রধান বলেন, এই বঞ্চিত মানুষকে বঞ্চনার হাত থেকে মুক্তি দেয়াই আমি মনে করি আমার দায়িত্ব।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশকে স্বাধীন করেছি তাই একে বঙ্গবন্ধুর স্বপে¦র ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবেই আমরা গড়ে তুলবো।
আইডিইবি সভাপতি প্রকৌশলী একেএমএ হামিদ অনুষ্ঠানে সভাপত্বি করেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে কাকরাইল আইডিইপি ভবনের উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারণ কাজ এবং ভবনটির সম্মুখে রক্ষিত স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যেও উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে একজন মরনোত্তরসহ তিনজনকে এ বছরের আইডিইবি স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা হচ্ছেন- আব্দুল কাদের সরকার, সৈয়দ উদ্দীন আহমেদ ওরফে চলচ্চিত্র নির্মাতা ছোটকু আহমেদ এবং মরহুম মো. সফর আলী মিয়া (মরনোত্তর)।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা প্রত্যেকে প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে পদক, ত্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এবং মরহুম সফর আলী মিয়ার পক্ষে তাঁর বড় ছেলে এটিএম মোজাহারুল হোসেন পদক গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী পরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসসদস্যবৃন্দ, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, বিদেশি কূটনিতিক এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে সারাদেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন আইডিইবি’র তিনদিন ব্যাপী ২২ তম জাতীয় কনভেনশন উদ্বোধন করেন।
তিনি আরো বলেন, ‘তারা (বিএনপি) বিদেশীদের কাছে নালিশ করে দেশ ও জনগণকে অসম্মান করেছে। জনগণকে অসম্মান করার বিষয়ে আমি জনগণের বিবেকের আদালতে পাল্টা নালিশ করছি।’
ওবায়দুল কাদের আজ সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির ওয়েব সাইটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার স্বপ্ন নেক্সট জেনারেশন, এদের (বিএনপি) স্বপ্ন নেক্সট ইলেকশন, ক্ষমতা ছাড়া এরা কিছুই বুঝে না। বিএনপি নামক দলটি ও তার দোসররা ক্ষমতাকেন্দ্রিক রাজনীতি করে।
তিনি বলেন, ‘আপনারা বাংলাদেশের রাজনীতি করেন, দেশের গণতন্ত্র নিয়ে আপনাদের কোন নালিশ থাকলে আপনার জনগণের কাছে নালিশ করুন।’
দেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি’র কাছে প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, ‘এদেশ কি জিম্বাবুয়ে, এই দেশ কি ইয়েমেন, এই দেশ কি আফগানিস্তান, এই দেশ কি সোমালিয়া এই দেশ কি সুদান এই দেশে কি কঙ্গো এই দেশকি সিরিয়ার মতো যুদ্ধ বিধ্বস্ত যে, এই দেশকে নিয়ে নালিশ করতে হবে? দেশকে ছোট করতে হবে? এর মাধ্যমে দেশের জনগণকে অসম্মান করা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন ওবায়দুল কাদের।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. হোসেন মনসুর, উপ-কমিটির সদস্যসচিব ও আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান প্রযুক্তি সম্পাদক প্রকৌশলী মো. আবদুস সবুর।
এছাড়া অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাংষ্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার রোধ ও আওয়ামী লীগের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড তুলে ধরতে দলটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির ওয়েব সাইট ‘ ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ.এসটিএসসি.এএলবিডি.ওআরজি’র উদ্বোধন করা হয়।
বিএনপি জামায়াত জাতীয় নির্বাচনের আগে অবৈধ পন্থা অবলম্বন করবে আর অপপ্রচার করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলবে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধের সঠিক তথ্য জনগণের কাছে তুলে ধরতেই এই ওয়েবসাইট কাজ করবে।
দলের কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিয়ষক সম্পাদকগণ এই সাইটে যুক্ত থাকবেন।
আরো পড়ুন :
বাসস
প্রতি উপজলায় টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ গড়ে তোলা হবে : প্রধানমন্ত্রী
দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে সরকার প্রত্যেক উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুন্দর আগামীর জন্য ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারসহ সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ১০০টির কাজ শুরু করা হয়েছে।’
এছাড়া ৪টি সরকারি মহিলা পলিটেকনিক ও ২৩টি বিশ্বমানের নতুন পলিটেকনিক স্থাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।
শেখ হাসিনা আজ সকালে গণভবনে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইডিইবি) ২২তম জাতীয় কনভেশনের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কি পেলাম, কি পেলাম না, তার চিন্তা না করে আগামী প্রজন্ম যেন সুন্দর জীবন পায় সেই লক্ষ্য নিয়ে আমাদের দেশকে আগে গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে সকলকে নিবেদিত প্রাণ হয়ে কাজ করার জন্য আমি আহবান জানাচ্ছি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক বছর আমাদের নষ্ট হয়ে গেছে, ’৭৫ থেকে ’৯৬-২১ টি বছর হারিয়ে গেছে। যে সময়টা প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের কোনো উন্নতিই হয়নি। উন্নতি হয়েছে ক্ষমতাসীনদের এবং তাদের ঘিরে থাকা মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর। বৃহৎ জনগোষ্ঠী কিন্তু বঞ্চিতই ছিল।
সরকার প্রধান বলেন, এই বঞ্চিত মানুষকে বঞ্চনার হাত থেকে মুক্তি দেয়াই আমি মনে করি আমার দায়িত্ব।
বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা এই দেশকে স্বাধীন করেছি তাই একে বঙ্গবন্ধুর স্বপে¦র ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলাদেশ হিসেবেই আমরা গড়ে তুলবো।
আইডিইবি সভাপতি প্রকৌশলী একেএমএ হামিদ অনুষ্ঠানে সভাপত্বি করেন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান সম্মেলনের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থল থেকে কাকরাইল আইডিইপি ভবনের উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারণ কাজ এবং ভবনটির সম্মুখে রক্ষিত স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যেও উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে একজন মরনোত্তরসহ তিনজনকে এ বছরের আইডিইবি স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা হচ্ছেন- আব্দুল কাদের সরকার, সৈয়দ উদ্দীন আহমেদ ওরফে চলচ্চিত্র নির্মাতা ছোটকু আহমেদ এবং মরহুম মো. সফর আলী মিয়া (মরনোত্তর)।
স্বর্ণপদক প্রাপ্তরা প্রত্যেকে প্রধানমন্ত্রীর নিকট থেকে পদক, ত্রেস্ট ও সার্টিফিকেট গ্রহণ করেন এবং মরহুম সফর আলী মিয়ার পক্ষে তাঁর বড় ছেলে এটিএম মোজাহারুল হোসেন পদক গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী পরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসসদস্যবৃন্দ, সরকারের পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, বিদেশি কূটনিতিক এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে সারাদেশের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন আইডিইবি’র তিনদিন ব্যাপী ২২ তম জাতীয় কনভেনশন উদ্বোধন করেন।
0 মন্তব্যসমূহ