বি,এন ডেস্কঃ
রাজধানীর অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের উন্নয়ন, প্রবেশ ও নির্গমন, মহাসড়কের যানজট নিরসন এবং ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য পরিকল্পিত ও সমন্বিত আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে সরকার। পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে পাঁচটি মাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প (এমআরটি), দুটি বাস র্যামপিড ট্রানজিট প্রকল্প (বিআরটি), তিনস্তর বিশিষ্ট লিংক রোড, আটটি রেডিয়াল সড়ক, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে এবং ২১টি ট্রান্সপোর্টেশন হাব নির্মাণ। এছাড়া অবকাঠামোগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে মেট্রোরেলের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে।-জাগো নিউজ
২০৩৫ সাল নাগাদ রাজধানীজুড়ে মেট্রোরেলের প্রসারতা বাড়াতে চায় সরকার। এজন্য নেয়া হয়েছে মোট পাঁচটি মাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) প্রকল্প। জানা গেছে, রাজধানীকে সচল করতে এ মেট্রোরেলের পর আরও চারটি মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। বলা যায় রাজধানীর বড় একটা অংশ এ প্রকল্পের আওতায় আসবে। গতি বাড়বে নাগরীর মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে পাঁচটি মেট্রোরেল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এর চারটি হবে আন্ডারগ্রাউন্ডে, অন্যটি হবে এলিভেটেড মেট্রোরেল। পাঁচটি মেট্রোরেলের মধ্যে প্রথমটি এলিভেটেড মেট্রোরেল যার কাজ চলমান। এর একটি পর্ব ২০১৯ সালে এবং আরেকটি পর্ব ২০২০ সালে শেষ হবে। আন্ডারগ্রাউন্ডে নির্মিত হওয়া চারটি মেট্রোরেলের মধ্যে দুটির কাজ আগামী ২০২০ সালের মধ্যে শুরুর জন্য সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যার একটি ২০২৫ এবং অপরটি ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। এছাড়া অপর দুটির কারিগরি সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়েছে এবং চুক্তি সাপেক্ষে ২০৩৫ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সড়ক পথে যানজটসহ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পাবে।জানা গেছে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনে উত্তরা থেকে মতিঝিলে আসতে সময় লাগবে মাত্র ৩৭ মিনিট। খরচও সাশ্রয় হবে। প্রতিটি ট্রেনে ৬টি কম্পার্টমেন্ট থাকবে যাতে প্রায় ১৭০০ যাত্রী বহন করা যাবে। ফলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৬০ হাজার এবং প্রতিদিন প্রায় পাঁচ লাখ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে। প্রাথমিকভাবে চার মিনিট পরপর স্টেশনগুলোতে ট্রেন আসবে। ছয়টি করে মোট ২৪টি ট্রেন থাকবে এবং পরবর্তীতে ট্রেনের সংখ্যা ছয় থেকে আটটিতে উন্নীত করা হবে। ফলে মোট ট্রেনের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩২টি।প্রকল্পটি জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা জাইকার সার্বিক সহযোগিতায় সম্পন্ন হবে এবং ব্যয় হবে ২২ হাজার কোটি টাকা।
রাজধানীর অভ্যন্তরীণ সড়ক নেটওয়ার্কের উন্নয়ন, প্রবেশ ও নির্গমন, মহাসড়কের যানজট নিরসন এবং ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য পরিকল্পিত ও সমন্বিত আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে সরকার। পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে পাঁচটি মাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প (এমআরটি), দুটি বাস র্যামপিড ট্রানজিট প্রকল্প (বিআরটি), তিনস্তর বিশিষ্ট লিংক রোড, আটটি রেডিয়াল সড়ক, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে এবং ২১টি ট্রান্সপোর্টেশন হাব নির্মাণ। এছাড়া অবকাঠামোগত উন্নয়নের অংশ হিসেবে মেট্রোরেলের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে।-জাগো নিউজ
২০৩৫ সাল নাগাদ রাজধানীজুড়ে মেট্রোরেলের প্রসারতা বাড়াতে চায় সরকার। এজন্য নেয়া হয়েছে মোট পাঁচটি মাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) প্রকল্প। জানা গেছে, রাজধানীকে সচল করতে এ মেট্রোরেলের পর আরও চারটি মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। বলা যায় রাজধানীর বড় একটা অংশ এ প্রকল্পের আওতায় আসবে। গতি বাড়বে নাগরীর মানুষের যাতায়াত ব্যবস্থায়। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে পাঁচটি মেট্রোরেল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এর চারটি হবে আন্ডারগ্রাউন্ডে, অন্যটি হবে এলিভেটেড মেট্রোরেল। পাঁচটি মেট্রোরেলের মধ্যে প্রথমটি এলিভেটেড মেট্রোরেল যার কাজ চলমান। এর একটি পর্ব ২০১৯ সালে এবং আরেকটি পর্ব ২০২০ সালে শেষ হবে। আন্ডারগ্রাউন্ডে নির্মিত হওয়া চারটি মেট্রোরেলের মধ্যে দুটির কাজ আগামী ২০২০ সালের মধ্যে শুরুর জন্য সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যার একটি ২০২৫ এবং অপরটি ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। এছাড়া অপর দুটির কারিগরি সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়েছে এবং চুক্তি সাপেক্ষে ২০৩৫ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে সড়ক পথে যানজটসহ ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পাবে।জানা গেছে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিতে চলা ট্রেনে উত্তরা থেকে মতিঝিলে আসতে সময় লাগবে মাত্র ৩৭ মিনিট। খরচও সাশ্রয় হবে। প্রতিটি ট্রেনে ৬টি কম্পার্টমেন্ট থাকবে যাতে প্রায় ১৭০০ যাত্রী বহন করা যাবে। ফলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৬০ হাজার এবং প্রতিদিন প্রায় পাঁচ লাখ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে। প্রাথমিকভাবে চার মিনিট পরপর স্টেশনগুলোতে ট্রেন আসবে। ছয়টি করে মোট ২৪টি ট্রেন থাকবে এবং পরবর্তীতে ট্রেনের সংখ্যা ছয় থেকে আটটিতে উন্নীত করা হবে। ফলে মোট ট্রেনের সংখ্যা দাঁড়াবে ৩২টি।প্রকল্পটি জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা জাইকার সার্বিক সহযোগিতায় সম্পন্ন হবে এবং ব্যয় হবে ২২ হাজার কোটি টাকা।
/দৈনিক পূর্বকোণ/
0 মন্তব্যসমূহ