গাজী গোফরানঃ মুসলিম দেশে গণতন্ত্র অচল। প্রতিটি মুসলমান দেশে শরিয়া প্রতিষ্ঠা করতে চায়, শরীয়া সম্পর্কে জেনে অথবা না জেনে।
এর কারণ হলো তারা ধর্মপ্রাণ।
তারা বিশ্বাস করে শরিয়া হলো আল্লাহর আইন। কিন্তু অদ্যাবধি তারা সেই আইনের আওতায় কোন দিন থাকে নি। কিন্তু যারা থেকেছে তারা জানে শরিয়া আইন কি জিনিস। পুরোপুরি না হলেও পাকিস্তান মোটামুটি ভাবে শরিয়া আইনের আওতায় থেকেছে। ফলাফল হল পাকিস্তান বাংলাদেশের থেকেও বহু বছর পিছিয়ে গেছে। আজকে পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবীরা তাই বাংলাদেশের মতো হতে চায় পাঁচ বছরে না হলেও অন্তত দশ বছরে।
এই যে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে এর একমাত্র কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ রাজনীতি। তার কিছু কিছু সাহসী এবং যুগোপযোগী পদক্ষেপ। যদিও মৌলবাদী ইসলামিক দলগুলোর কারণে সব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তারপরেও যেটুকু পেরেছেন তার ফলাফল আমরা দেখতে পাচ্ছি। দেশে এখন কাজের মানুষের অভাব, কেউ না খেয়ে থাকে না। দেশের বৈদেশিক রিজার্ভ ঈর্ষণীয়, দেশের মানুষ কাজ করে অর্থ উপার্জন করে। বাংলাদেশ আজকে নিম্নবিত্ত দেশের তকমা থেকে বেরিয়ে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভরশীল নয়। বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। বাংলাদেশ আজকে তলাবিহীন ঝুড়ির তকমা থেকে আত্মনির্ভরশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই পদ্মা সেতুর মতো বিশাল প্রকল্প সরকার নিজেই বাস্তবায়ন করতে পারে। অতি দরিদ্র দেশের পক্ষে এটা যে কত বড় বিশাল কাজ সেটা পৃথিবীর বাকি দরিদ্র দেশগুলোর দিকে তাকালেই যে কেউ সহজেই বুঝতে পারবে।
কিন্তু শেখ হাসিনা ক্ষমতা না থেকে যদি বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতো, তাহলে কি ঘটত? নিশ্চিত ভাবে বলা যায় বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়েও পিছনে পড়ে থাকতো। বিএনপি-জামায়াতের সময় মৌলবাদীদের উত্থান আস্ফলন পদচারণা বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষই জানে। তারা আবারও ক্ষমতায় আসলে সেই আস্ফালন ও পদচারণা বাংলাদেশের প্রতিটা গ্রামে গ্রামে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়তো। ফলাফল হত নিত্যনৈমিত্তিক বোমা হামলা, মারামারি, হত্যা, সন্ত্রাসী আক্রমণ। এগুলোর সবই পাকিস্থানে প্রতিদিন ঘটে থাকে।
যে পাকিস্তান আজকে বাংলাদেশের মতো হতে চায়, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকলে, আজকে পাকিস্তানের চেয়েও বাংলাদেশ বহু যুগ পিছিয়ে থাকতো।
বাংলাদেশের অবস্থা হতো আফগানিস্তানের চাইতেও খারাপ।
এর কারণ হলো তারা ধর্মপ্রাণ।
তারা বিশ্বাস করে শরিয়া হলো আল্লাহর আইন। কিন্তু অদ্যাবধি তারা সেই আইনের আওতায় কোন দিন থাকে নি। কিন্তু যারা থেকেছে তারা জানে শরিয়া আইন কি জিনিস। পুরোপুরি না হলেও পাকিস্তান মোটামুটি ভাবে শরিয়া আইনের আওতায় থেকেছে। ফলাফল হল পাকিস্তান বাংলাদেশের থেকেও বহু বছর পিছিয়ে গেছে। আজকে পাকিস্তানি বুদ্ধিজীবীরা তাই বাংলাদেশের মতো হতে চায় পাঁচ বছরে না হলেও অন্তত দশ বছরে।
এই যে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে এর একমাত্র কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ রাজনীতি। তার কিছু কিছু সাহসী এবং যুগোপযোগী পদক্ষেপ। যদিও মৌলবাদী ইসলামিক দলগুলোর কারণে সব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তারপরেও যেটুকু পেরেছেন তার ফলাফল আমরা দেখতে পাচ্ছি। দেশে এখন কাজের মানুষের অভাব, কেউ না খেয়ে থাকে না। দেশের বৈদেশিক রিজার্ভ ঈর্ষণীয়, দেশের মানুষ কাজ করে অর্থ উপার্জন করে। বাংলাদেশ আজকে নিম্নবিত্ত দেশের তকমা থেকে বেরিয়ে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন বৈদেশিক সাহায্যের উপর নির্ভরশীল নয়। বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে। বাংলাদেশ আজকে তলাবিহীন ঝুড়ির তকমা থেকে আত্মনির্ভরশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই পদ্মা সেতুর মতো বিশাল প্রকল্প সরকার নিজেই বাস্তবায়ন করতে পারে। অতি দরিদ্র দেশের পক্ষে এটা যে কত বড় বিশাল কাজ সেটা পৃথিবীর বাকি দরিদ্র দেশগুলোর দিকে তাকালেই যে কেউ সহজেই বুঝতে পারবে।
কিন্তু শেখ হাসিনা ক্ষমতা না থেকে যদি বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতো, তাহলে কি ঘটত? নিশ্চিত ভাবে বলা যায় বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়েও পিছনে পড়ে থাকতো। বিএনপি-জামায়াতের সময় মৌলবাদীদের উত্থান আস্ফলন পদচারণা বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষই জানে। তারা আবারও ক্ষমতায় আসলে সেই আস্ফালন ও পদচারণা বাংলাদেশের প্রতিটা গ্রামে গ্রামে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়তো। ফলাফল হত নিত্যনৈমিত্তিক বোমা হামলা, মারামারি, হত্যা, সন্ত্রাসী আক্রমণ। এগুলোর সবই পাকিস্থানে প্রতিদিন ঘটে থাকে।
যে পাকিস্তান আজকে বাংলাদেশের মতো হতে চায়, বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকলে, আজকে পাকিস্তানের চেয়েও বাংলাদেশ বহু যুগ পিছিয়ে থাকতো।
বাংলাদেশের অবস্থা হতো আফগানিস্তানের চাইতেও খারাপ।
0 মন্তব্যসমূহ