বিএন ডেস্কঃ
শিল্পমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু বলেছেন,
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নেই।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১টি মামলায় নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিয়েছেন। কিন্তু খালেদা জিয়া আইনকে অবজ্ঞা করে যাচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে যখন বিচারকার্য শুরু হয়েছে, তখনই তিনি বললেন অসুস্থ।’
শিল্পমন্ত্রী আজ শনিবার ঝালকাঠিতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। গণপূর্ত অধিদপ্তর ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২তলা ভিতবিশিষ্ট ৮ তলা ভবনটি নির্মাণ করছে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঝালকাঠির জেলা ও দায়রা জজ মো. ইখতিয়ারুল ইসলাম মল্লিক, বরিশাল গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার বসু, জেলাপ্রশাসক মো. হামিদুল হক, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, খালেদা জিয়া আদালতে যাচ্ছেন না। আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে তিনি আইন অমান্য করে যাচ্ছেন। খালেদা জিয়া দেশবাসীকেও আইন অমান্য করার শিক্ষা দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলা ভাই সৃষ্টি করে দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়েছিল। তারা দেশটাকে পিছনের দিকে ঠেলে দেয়ার চেষ্টা করেছে। এই অপশক্তি আর যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে সেদিকে সবাইকে নজর রাখতে হবে।’
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখন অনেকে মনে করেছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীদের বিচারের জন্য শেখ হাসিনা বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করবেন। কিন্তু প্রচলিত আইন এবং বিচারকদের প্রতি আস্থা থাকার কারণে শেখ হাসিনা নিয়মিত আদালতেই জাতির পিতার হত্যার বিচার প্রত্যক্ষ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১১টি মামলায় নিয়মিত আদালতে হাজিরা দিয়েছেন। কিন্তু খালেদা জিয়া আইনকে অবজ্ঞা করে যাচ্ছেন। তাঁর বিরুদ্ধে যখন বিচারকার্য শুরু হয়েছে, তখনই তিনি বললেন অসুস্থ।’
শিল্পমন্ত্রী আজ শনিবার ঝালকাঠিতে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। গণপূর্ত অধিদপ্তর ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২তলা ভিতবিশিষ্ট ৮ তলা ভবনটি নির্মাণ করছে।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঝালকাঠির জেলা ও দায়রা জজ মো. ইখতিয়ারুল ইসলাম মল্লিক, বরিশাল গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রদীপ কুমার বসু, জেলাপ্রশাসক মো. হামিদুল হক, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, খালেদা জিয়া আদালতে যাচ্ছেন না। আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে তিনি আইন অমান্য করে যাচ্ছেন। খালেদা জিয়া দেশবাসীকেও আইন অমান্য করার শিক্ষা দিচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলা ভাই সৃষ্টি করে দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়েছিল। তারা দেশটাকে পিছনের দিকে ঠেলে দেয়ার চেষ্টা করেছে। এই অপশক্তি আর যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে সেদিকে সবাইকে নজর রাখতে হবে।’
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখন অনেকে মনে করেছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীদের বিচারের জন্য শেখ হাসিনা বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করবেন। কিন্তু প্রচলিত আইন এবং বিচারকদের প্রতি আস্থা থাকার কারণে শেখ হাসিনা নিয়মিত আদালতেই জাতির পিতার হত্যার বিচার প্রত্যক্ষ করেছেন।
0 মন্তব্যসমূহ