বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালীতে এক নবজাতককে ৫০০ টাকায় বিক্রি করে দিয়ে মা লাপাত্তা হয়ে গেছেন। ৫০ শয্যাবিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গত শনিবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি হন জেয়াসমিন নামে এক রোগী। রাত ৮ টার দিকে তিনি একটি কন্যাসন্তান প্রসব করেন।
জানা যায়, বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়া রোগীর ঠিকানা খুঁজে দেখা যায় শেখেরখীল ফাঁড়ির মুখ এলাকায় আবদুল খালেকের স্ত্রী পরিচয় দানকারী জেয়াসমিন প্রসবের পরপরই শিশুটিকে দত্তক হিসেবে দিয়ে দেবে অথবা হাসপাতাল বেডে রেখে চলে যাবেন বলে কর্তব্যরত নার্সদের জানান। তিনি বলেন, এই শিশুটির ভরণ-পোষণের করতে সামর্থ তার নেই। নবজাতককে শিশুকে ঘরে নেবেন না।
পৌরসভার মিয়ার বাজার এলাকায় নিঃসন্তান এক ব্যক্তিকে নবজাতক কন্যাশিশুটি দিয়ে রোগী ২ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টার দিকে জেয়াসমিন হাসপাতাল ত্যাগ করেন। রোগীর সঠিক পরিচয় নিয়েও সচেতন মহলে কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছে।
বাঁশখালী হাসপাতালের দায়িত্বরত ডা. জুবুরিয়া শারমিন বলেন, রোগী নিজেকে গরীব ও অসহায় বলে পরিচয় দেয়। স্বামীও খুব গরীব দাবি করেন।
জানা যায়, বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হওয়া রোগীর ঠিকানা খুঁজে দেখা যায় শেখেরখীল ফাঁড়ির মুখ এলাকায় আবদুল খালেকের স্ত্রী পরিচয় দানকারী জেয়াসমিন প্রসবের পরপরই শিশুটিকে দত্তক হিসেবে দিয়ে দেবে অথবা হাসপাতাল বেডে রেখে চলে যাবেন বলে কর্তব্যরত নার্সদের জানান। তিনি বলেন, এই শিশুটির ভরণ-পোষণের করতে সামর্থ তার নেই। নবজাতককে শিশুকে ঘরে নেবেন না।
পৌরসভার মিয়ার বাজার এলাকায় নিঃসন্তান এক ব্যক্তিকে নবজাতক কন্যাশিশুটি দিয়ে রোগী ২ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টার দিকে জেয়াসমিন হাসপাতাল ত্যাগ করেন। রোগীর সঠিক পরিচয় নিয়েও সচেতন মহলে কৌতুহল সৃষ্টি হয়েছে।
বাঁশখালী হাসপাতালের দায়িত্বরত ডা. জুবুরিয়া শারমিন বলেন, রোগী নিজেকে গরীব ও অসহায় বলে পরিচয় দেয়। স্বামীও খুব গরীব দাবি করেন।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ