বিএন ডেস্কঃ
যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান ও বিকল্পধারা বাংলাদেশ-এর প্রেসিডেন্ট সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ.কিউ.এম বদরুদৌজা চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে সংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিতেই হবে। নির্বাচনের এক মাস আগে এবং নির্বাচনের ৭/১০ দিন সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে। তাদেরকে অবশ্যই ম্যাজিস্টেসি পাওয়ার দিতে হবে। ইভিএম দিয়ে কোনো ভোট গ্রহণ চলবে না। আজ জাতীয় প্রেসক্লাব ভি আই পি লাউঞ্জে ‘গণতন্ত্র ন্যায় বিচার : প্রেক্ষিত ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি একথা বলেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র উদ্যোগে এআলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায় করেই ছাড়বো। আমরা কোনো স্বৈরাচারী সরকার প্রতিষ্ঠা হতে দিব না। ভারসাম্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবো। সংখ্যাগরিষ্টতার জোরে কোনো দল যেন দেশ শাসন করতে না পারে। জনগণ আর স্বেচ্ছাচারী সরকার দেখতে চায় না।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছাড়া যুক্তফ্রন্ট সকল রাজনৈতিক দলের বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা হবে। এর পাশাপশি তিনি বলেন, দেশে অগণতান্ত্রিক বা অসাংবিধানিক বা কোনো ষড়যন্ত্রের সরকার আসতে চাইলে আমরা রুখে দাঁড়াবো। এধরণের সরকারকে কখনই সমর্থন দেয়া হবে না।
অপরদিকে প্রধান আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে হবে। মানুষকে নিরপেক্ষভাবে ভোট দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এনিয়ে কোন বিতর্ক নেই। তিনি বলেন, সরকার দেশকে বেহেশত বানিয়ে ফেলেছে দাবি করে তা হলে ভোট দিতে ভয় পায় কেন?
তিনি বলেন, সব সরকারই বলে তারা গণতন্ত্র কায়েম করতে চায়। জনগণ ঐকবদ্ধ হলে কারো শক্তি নেই ভোট চুরি ঠেকাতে। তিনি সকলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, কেবল ভোট দিলেই হবে না, ভোট কেন্দ্র পাহারাও দিতে হবে। তিনি বলেন, দু’, তিন চার নম্বরী করে কেউ পার পায়নি।
সভাপতির বক্তব্যে জেএসডি সভাপতি আ.স.ম রব বলেন, যুক্তফ্রন্ট নির্বাচিত হলে সব দলকে নিয়ে সরকার গঠন করবে। জনগণের সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে। আলোচনায় আরো অংশগ্রহন নেন নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান গণফোরাম নেতা মোশতাক আহমদ। মূল প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন জেএসডি সাধারন সম্পাদক আবদুল মালেক রতন।
যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান ও বিকল্পধারা বাংলাদেশ-এর প্রেসিডেন্ট সাবেক রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক এ.কিউ.এম বদরুদৌজা চৌধুরী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে সংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিতেই হবে। নির্বাচনের এক মাস আগে এবং নির্বাচনের ৭/১০ দিন সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে। তাদেরকে অবশ্যই ম্যাজিস্টেসি পাওয়ার দিতে হবে। ইভিএম দিয়ে কোনো ভোট গ্রহণ চলবে না। আজ জাতীয় প্রেসক্লাব ভি আই পি লাউঞ্জে ‘গণতন্ত্র ন্যায় বিচার : প্রেক্ষিত ও করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি একথা বলেন।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডি’র উদ্যোগে এআলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায় করেই ছাড়বো। আমরা কোনো স্বৈরাচারী সরকার প্রতিষ্ঠা হতে দিব না। ভারসাম্যের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবো। সংখ্যাগরিষ্টতার জোরে কোনো দল যেন দেশ শাসন করতে না পারে। জনগণ আর স্বেচ্ছাচারী সরকার দেখতে চায় না।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছাড়া যুক্তফ্রন্ট সকল রাজনৈতিক দলের বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা হবে। এর পাশাপশি তিনি বলেন, দেশে অগণতান্ত্রিক বা অসাংবিধানিক বা কোনো ষড়যন্ত্রের সরকার আসতে চাইলে আমরা রুখে দাঁড়াবো। এধরণের সরকারকে কখনই সমর্থন দেয়া হবে না।
অপরদিকে প্রধান আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হতে হবে। মানুষকে নিরপেক্ষভাবে ভোট দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এনিয়ে কোন বিতর্ক নেই। তিনি বলেন, সরকার দেশকে বেহেশত বানিয়ে ফেলেছে দাবি করে তা হলে ভোট দিতে ভয় পায় কেন?
তিনি বলেন, সব সরকারই বলে তারা গণতন্ত্র কায়েম করতে চায়। জনগণ ঐকবদ্ধ হলে কারো শক্তি নেই ভোট চুরি ঠেকাতে। তিনি সকলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, কেবল ভোট দিলেই হবে না, ভোট কেন্দ্র পাহারাও দিতে হবে। তিনি বলেন, দু’, তিন চার নম্বরী করে কেউ পার পায়নি।
সভাপতির বক্তব্যে জেএসডি সভাপতি আ.স.ম রব বলেন, যুক্তফ্রন্ট নির্বাচিত হলে সব দলকে নিয়ে সরকার গঠন করবে। জনগণের সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে। আলোচনায় আরো অংশগ্রহন নেন নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান গণফোরাম নেতা মোশতাক আহমদ। মূল প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন জেএসডি সাধারন সম্পাদক আবদুল মালেক রতন।
0 মন্তব্যসমূহ