মোহাম্মদ এরশাদ
ঢাকা: এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে ‘এফ’ গ্রুপের খেলায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত শেষ ম্যাচে ভিয়েতনামকে ২-০ গোলে হারিয়েছে গোলাম রব্বানী ছোটনের শিষ্যরা। এই জয়ে গ্রুপ সেরা হয়ে দ্বিতীয় পর্বে খেলার টিকেট অর্জন করল লাল সবুজ দলের কিশোরীরা।
বাংলাদেশ দল তাদের প্রথম ম্যাচে বাহরাইনকে হারায় ১০-০ ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচে লেবাননের বিপক্ষে জয় পায় ৮-০ ব্যবধানে। আর তৃতীয় ম্যাচে অনুচিং মোগিনির হ্যাটট্রিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারায় ৭-০ ব্যবধানে। গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভিয়েতনামকে হারালো ২-০ গোলে। টুর্নামেন্টে মোট ২৭টি গোল করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। বিপরিতে একটি গোলও হজম করেনি মারিয়া-শামসুন্নাহাররা।
আগের তিন ম্যাচের মতো এদিনও শুরু থেকেই আক্রমনাত্বক খেলে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে রক্ষণাত্মক কৌশল বেছে নেন ভিয়েতনামের মেয়েরা। ফলে প্রথম গোল পেতে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় স্বাগতিক দলকে। এ সময় আনাই মগিনির ক্রসে ভিয়েতনামের গোলরক্ষক দাও থি ফ্লাইট মিস করলে জটলা থেকে শট নেন শামসুন্নাহার। তহুরা হেড করে বল জালে পাঠান।
৫৯ মিনিটে আবারও গোল করেন তহুরা। তবে সহকারী রেফারি অফসাইডের পতাকা প্রদর্শন করেন। ৬৩ মিনিটে বাম প্রান্ত থেকে অধিনায়ক মারিয়া মান্ডার কর্নারে শামসুন্নাহার হেড নিলে বল ফিরে আসে ক্রসবারে লেগে। আখি খাতুনের প্রথম শট গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি, ফিরতি বলে টোকা দিয়ে ভিয়েতনামের জাল কাপান আঁখি।
৮৫ মিনিটে আবার গোল করেন তহুরা। কিন্তু এবারও সেই গোল বাতিল হয় অফসাইডে। ফলে ২-০ গোলের ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। এই জয়ে চার ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় পর্বে উঠে গেল ছোটনের শিষ্যরা।
দুই গ্রুপ থেকে সেরা চারটি দল সুযোগ পাবে চূড়ান্তপর্বে খেলার। আগেই চূড়ান্তপর্ব নিশ্চিত করে রেখেছে আয়োজক থাইল্যান্ড, ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন উত্তর কোরিয়া, রানার্স-আপ দক্ষিণ কোরিয়া ও তৃতীয় হওয়া জাপান।
ঢাকা: এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে ‘এফ’ গ্রুপের খেলায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা। রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত শেষ ম্যাচে ভিয়েতনামকে ২-০ গোলে হারিয়েছে গোলাম রব্বানী ছোটনের শিষ্যরা। এই জয়ে গ্রুপ সেরা হয়ে দ্বিতীয় পর্বে খেলার টিকেট অর্জন করল লাল সবুজ দলের কিশোরীরা।
বাংলাদেশ দল তাদের প্রথম ম্যাচে বাহরাইনকে হারায় ১০-০ ব্যবধানে। দ্বিতীয় ম্যাচে লেবাননের বিপক্ষে জয় পায় ৮-০ ব্যবধানে। আর তৃতীয় ম্যাচে অনুচিং মোগিনির হ্যাটট্রিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারায় ৭-০ ব্যবধানে। গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভিয়েতনামকে হারালো ২-০ গোলে। টুর্নামেন্টে মোট ২৭টি গোল করেছে বাংলাদেশের মেয়েরা। বিপরিতে একটি গোলও হজম করেনি মারিয়া-শামসুন্নাহাররা।
আগের তিন ম্যাচের মতো এদিনও শুরু থেকেই আক্রমনাত্বক খেলে বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে রক্ষণাত্মক কৌশল বেছে নেন ভিয়েতনামের মেয়েরা। ফলে প্রথম গোল পেতে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় স্বাগতিক দলকে। এ সময় আনাই মগিনির ক্রসে ভিয়েতনামের গোলরক্ষক দাও থি ফ্লাইট মিস করলে জটলা থেকে শট নেন শামসুন্নাহার। তহুরা হেড করে বল জালে পাঠান।
৫৯ মিনিটে আবারও গোল করেন তহুরা। তবে সহকারী রেফারি অফসাইডের পতাকা প্রদর্শন করেন। ৬৩ মিনিটে বাম প্রান্ত থেকে অধিনায়ক মারিয়া মান্ডার কর্নারে শামসুন্নাহার হেড নিলে বল ফিরে আসে ক্রসবারে লেগে। আখি খাতুনের প্রথম শট গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি, ফিরতি বলে টোকা দিয়ে ভিয়েতনামের জাল কাপান আঁখি।
৮৫ মিনিটে আবার গোল করেন তহুরা। কিন্তু এবারও সেই গোল বাতিল হয় অফসাইডে। ফলে ২-০ গোলের ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। এই জয়ে চার ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় পর্বে উঠে গেল ছোটনের শিষ্যরা।
দুই গ্রুপ থেকে সেরা চারটি দল সুযোগ পাবে চূড়ান্তপর্বে খেলার। আগেই চূড়ান্তপর্ব নিশ্চিত করে রেখেছে আয়োজক থাইল্যান্ড, ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন উত্তর কোরিয়া, রানার্স-আপ দক্ষিণ কোরিয়া ও তৃতীয় হওয়া জাপান।
২০১৬ সালে বাংলাদেশে হয়েছিল এএফসির বাছাইপর্ব। সেবার বাংলাদেশ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে চূড়ান্তপর্বে জায়গা করে নিয়েছিল। অবশ্য থাইল্যান্ডে চূড়ান্তপর্বে আট দলের মধ্যে সপ্তম হয়েছিল।
0 মন্তব্যসমূহ