বি,এন ডেস্কঃ
নিরাপদ সড়ক ও শৃঙ্খলা ফেরাতে সরকারিভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও
চট্টগ্রাম-বাঁশখালী পিএবি সড়কে চলাচলরত ট্রাক, বাস, সিএনজিচালিত
ট্যাক্সিগুলো চলাচলে কোন নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। প্রতিটি বাজারে যানজট ছাড়াও
সপ্তাহে দু’দিন শুক্রবার ও সোমবার আনোয়ারা সরকার হাটে সড়কের ওপর গরু, মহিষ
উঠানামা করানোতে বাস ট্রাকের যানজট লেগেই থাকে। এ পিএবি সড়কে চলাচলরত
দূরপাল্লার যাত্রীরা ডকুমেন্টবিহীন গাড়ি ও লাইসেন্সবিহীন চালকদের
নিয়ন্ত্রণে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। গত ৫ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮
জনের মৃত্যু ও শতাধিক নারী, পুরুষ ও শিশু আহত হয়েছে। দুর্ঘটনার শিকার অনেক
ব্যক্তি এখনো পঙ্গুত্ব জীবনযাপন করছে। সরকারিভাবে সড়কের উপর অবৈধ হাট বাজার
উচ্ছেদের নির্দেশনা থাকলেও কার্যত পিএবি (পটিয়া-আনোয়ারা-বাঁশখালী-টৈটং)
সড়কের উপর বাজার বসে পড়ায় যাত্রীদের ৬৬ কিলোমিটারের ১ ঘণ্টার যাত্রাপথে ৩
ঘণ্টা সময় পার হচ্ছে।
এ সড়কের শ্রমিক, বাস মালিক, যাত্রী ও প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম-বাঁশখালী পিএবি সড়কে বৈধ ডকুমেন্ট নিয়ে চলাচলরত গাড়ির চেয়ে ডকুমেন্টবিহীন অবৈধ গাড়ি পুলিশি টোকেনের মাধ্যমে চলাচলরত গাড়ির সংখ্যা বেশি। এ সড়কে প্রতিদিন বাঁশখালীর স্পেশাল সার্ভিস, সুপার সার্ভিস, লোকাল সার্ভিস মিলে ১৮০টি বাস চলাচল করে। বদরখালী ও মহেশখালী থেকে ২৫টি সান লাইন নামক বাস, ১২০টি ট্রাক, মিনি ট্রাক ও ৪/৫ হাজার সিএনজি টেক্সি সাঙ্গু নদী পারাপার হয়ে চলাচল করে থাকে। টৈটং থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী পিএবি সড়ক ব্যবহার করে চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে বাস, সিএনজি টেক্সিযোগে যাতায়াত করে থাকেন। ৬৬ কি.মি পথ পাড়ি দিতে হাটবাজারগুলোতে নিয়মিত যানজটের কারণে যাত্রীদের কালক্ষেপণ করা ছাড়াও প্রতিদিন যানজটের কবলে পড়ে শ্রমঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। নগরী থেকে ছেড়ে আসা ও যাওয়ার পথে ট্রাক, বাস, সিএনজি টেক্সিগুলো তৈলারদ্বীপ সরকার হাট গরুর বাজার, পুকুরিয়া চাঁনপুর ইউনিয়ন ব্যাংকের সামনের মোড়, গুনাগরী বাজার, রামদাশ হাট, বৈলছড়ি বাজার, মিয়ার বাজার, উপজেলা সদর, শীলকূপ টাইম বাজার, চাম্বল বারি হাট এলাকায় প্রতিনিয়ত যানজটের কবলে পড়ে। এ সড়ক ব্যবহার করে চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, কতুবদিয়া ও বাঁশখালী হতে শহরে যাওয়ার পথে প্রতিদিন রোগী পরিবহনকারী এম্বুলেন্স যানজটে পড়ে পথিমধ্যে অনেক রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনা ও দাঙ্গাহাঙ্গামা, বিষপান করা রোগী বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রাইভেট হাসপাতালে নেয়ার পূর্বেই পথিমধ্যে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এ প্রধান সড়কের উপর প্রতিদিন নতুন নতুনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে কাঁচা বাজার ও দোকার ঘর। পরবর্তীতে বাজার ও দোকান ঘর স্থায়ী রূপলাভ করায় মানুষের শ্রমঘণ্টা পথিমধ্যেই নষ্ট হচ্ছে।
চট্টগ্রাম নগরী থেকে আসা-যাওয়া চাকুরিজীবী যাত্রী ব্যাংকার নুরুল আবছার, সরকারি চাকুরিজীবী আহমদ হোসেন, অধ্যাপক বশির উদ্দীন বলেন, বাসগুলোর কাগজপত্র নেই তো বড় কথা নয়, সড়কপথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কালক্ষেপণ করে যাত্রী উঠানামা করে। সড়কের ওপর বাজার বসার কারণে নিয়মিত যাত্রীদের ভোগান্তির শেষ নেই। ট্যাক্সিগুলোর চালকদের ডকুমেন্ট নেই, টোকেনের মাধ্যমে চলাচল করছে। পথিমধ্যে ভোর সকালে ও সন্ধ্যার সময় ডকুমেন্ট তল্লাশি করে ট্রাফিক পুলিশ। তখনও যানজট লেগে যায়।
ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. কামাল হোছাইন বলেন, এ সড়কে চলাচলরত যানবাহনগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা করা হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ ডকুমেন্ট, ইন্স্যুরেন্স না থাকায় চালক ও গাড়ির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হচ্ছে। এ সড়কে চলাচলরত গাড়ি যানজটমুক্ত করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
এ সড়কের শ্রমিক, বাস মালিক, যাত্রী ও প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম-বাঁশখালী পিএবি সড়কে বৈধ ডকুমেন্ট নিয়ে চলাচলরত গাড়ির চেয়ে ডকুমেন্টবিহীন অবৈধ গাড়ি পুলিশি টোকেনের মাধ্যমে চলাচলরত গাড়ির সংখ্যা বেশি। এ সড়কে প্রতিদিন বাঁশখালীর স্পেশাল সার্ভিস, সুপার সার্ভিস, লোকাল সার্ভিস মিলে ১৮০টি বাস চলাচল করে। বদরখালী ও মহেশখালী থেকে ২৫টি সান লাইন নামক বাস, ১২০টি ট্রাক, মিনি ট্রাক ও ৪/৫ হাজার সিএনজি টেক্সি সাঙ্গু নদী পারাপার হয়ে চলাচল করে থাকে। টৈটং থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী পিএবি সড়ক ব্যবহার করে চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে বাস, সিএনজি টেক্সিযোগে যাতায়াত করে থাকেন। ৬৬ কি.মি পথ পাড়ি দিতে হাটবাজারগুলোতে নিয়মিত যানজটের কারণে যাত্রীদের কালক্ষেপণ করা ছাড়াও প্রতিদিন যানজটের কবলে পড়ে শ্রমঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে। নগরী থেকে ছেড়ে আসা ও যাওয়ার পথে ট্রাক, বাস, সিএনজি টেক্সিগুলো তৈলারদ্বীপ সরকার হাট গরুর বাজার, পুকুরিয়া চাঁনপুর ইউনিয়ন ব্যাংকের সামনের মোড়, গুনাগরী বাজার, রামদাশ হাট, বৈলছড়ি বাজার, মিয়ার বাজার, উপজেলা সদর, শীলকূপ টাইম বাজার, চাম্বল বারি হাট এলাকায় প্রতিনিয়ত যানজটের কবলে পড়ে। এ সড়ক ব্যবহার করে চকরিয়া, পেকুয়া, মহেশখালী, কতুবদিয়া ও বাঁশখালী হতে শহরে যাওয়ার পথে প্রতিদিন রোগী পরিবহনকারী এম্বুলেন্স যানজটে পড়ে পথিমধ্যে অনেক রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনা ও দাঙ্গাহাঙ্গামা, বিষপান করা রোগী বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও প্রাইভেট হাসপাতালে নেয়ার পূর্বেই পথিমধ্যে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। এ প্রধান সড়কের উপর প্রতিদিন নতুন নতুনভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে কাঁচা বাজার ও দোকার ঘর। পরবর্তীতে বাজার ও দোকান ঘর স্থায়ী রূপলাভ করায় মানুষের শ্রমঘণ্টা পথিমধ্যেই নষ্ট হচ্ছে।
চট্টগ্রাম নগরী থেকে আসা-যাওয়া চাকুরিজীবী যাত্রী ব্যাংকার নুরুল আবছার, সরকারি চাকুরিজীবী আহমদ হোসেন, অধ্যাপক বশির উদ্দীন বলেন, বাসগুলোর কাগজপত্র নেই তো বড় কথা নয়, সড়কপথে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কালক্ষেপণ করে যাত্রী উঠানামা করে। সড়কের ওপর বাজার বসার কারণে নিয়মিত যাত্রীদের ভোগান্তির শেষ নেই। ট্যাক্সিগুলোর চালকদের ডকুমেন্ট নেই, টোকেনের মাধ্যমে চলাচল করছে। পথিমধ্যে ভোর সকালে ও সন্ধ্যার সময় ডকুমেন্ট তল্লাশি করে ট্রাফিক পুলিশ। তখনও যানজট লেগে যায়।
ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. কামাল হোছাইন বলেন, এ সড়কে চলাচলরত যানবাহনগুলোতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মামলা করা হয়েছে। মেয়াদোত্তীর্ণ ডকুমেন্ট, ইন্স্যুরেন্স না থাকায় চালক ও গাড়ির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা হচ্ছে। এ সড়কে চলাচলরত গাড়ি যানজটমুক্ত করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
/দৈনিক পূর্বকোণ/
0 মন্তব্যসমূহ