সংবাদদাতাঃ
আর মাত্র কয়েক দিন পর আনুষ্ঠিত হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দূর্গাপূজা।এ পূজাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বাঁশখালী উপজেলায় ৮২ টি মন্দিরে চলেছে ব্যাপক প্রস্তুতি ও নানা আয়োজন। বাঁশখালী উপজেলার অন্তর্ভুক্ত প্রতিটা পুজা মন্ডপ এলাকা সুশৃঙ্খল,পরিস্কার-পরিছন্নতা,নিরাপত্তা জোরদার ,আইনি সহায়তা, ও মাদকমুক্ত সমাজ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাঁশখালী উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি প্রদীপ গুহ এবং সাঃ সম্পাদক রাকেশ দাশ গুপ্ত ১৪ই সেপ্টেম্বর রোজ শুক্রুবার বিকাল ৩ঘটিকায় একআলোচনা সভার আয়োজন করেছেন।
আর মাত্র কয়েক দিন পর আনুষ্ঠিত হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দূর্গাপূজা।এ পূজাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বাঁশখালী উপজেলায় ৮২ টি মন্দিরে চলেছে ব্যাপক প্রস্তুতি ও নানা আয়োজন। বাঁশখালী উপজেলার অন্তর্ভুক্ত প্রতিটা পুজা মন্ডপ এলাকা সুশৃঙ্খল,পরিস্কার-পরিছন্নতা,নিরাপত্তা জোরদার ,আইনি সহায়তা, ও মাদকমুক্ত সমাজ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাঁশখালী উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি প্রদীপ গুহ এবং সাঃ সম্পাদক রাকেশ দাশ গুপ্ত ১৪ই সেপ্টেম্বর রোজ শুক্রুবার বিকাল ৩ঘটিকায় একআলোচনা সভার আয়োজন করেছেন।
উক্ত সভায় বাঁশখালী উপজেলার ৮২ টি পুজা উদযাপন পরিষদ
কমিটির সভাপতি-সাঃসম্পাদক উপস্তিত থাকবেন। সভায় আরও উপস্থিত থাকবেন
কার্য্যকরী কমিটির অন্যান্য সদস্য, উপদেষ্টা মন্ডলির সদস্য,এবং সনাতনী
গণ্যমান্য ও ধর্মানুরাগী ব্যাক্তিগন।বাঁশখালী উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের
উক্ত আলোচনা সভাকে সঠিক সিদ্বান্ত মনে করছেন সনাতনী সমাজ। কাশ ফুল ফোটা শরতের শারদীয়া এ দূর্গোৎসবকে পরিপুর্ণ রূপ দিতে উপজেলার মন্দিরগুলোতে চলছে শেষ মুর্হুতের প্রস্তুতি।
উপজেলার বিভিন্ন মন্দির ঘুরে দেখা গেছে, শারদীয়া দূর্গোৎসবে ঢাকের বাজনা,
উলুধ্বনি ও আরতীতে মুখরিত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে পাড়া-মহল্লা ও গ্রামগুলো।এবছর মা দূর্গা নৌকায় চড়ে পৃথিবীতে আসবেন। আবার কৈলাশে ফিরে যাবেন ঘোটকে (ঘোড়া) চড়ে। পূজাকে কেন্দ্র করে খড় ও কাঁদা মাটি দিয়ে পরম যতেœ মন্দিরগুলোতে গড়ে উঠছে
প্রতিমা। আর এ প্রতিমা তৈরীতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে মৃৎ শিল্পীরা। প্রতিমাতে
পড়ছে ভাস্করের রং তুলির আঁচড়। দেবী মা দুর্গা তার সাথে বিদ্যার দেবী
¯^রসতী ধন সম্পদের দেবী ল²ী এবং তার সাথে দেবতা কার্তিক, গনেশসহ নানা
দেব-দেবীর প্রতিমার রূপকে ফুটিয়ে তুলছেন নিপুন হাতের ছোঁয়ায়। যেন মৃৎ
শিল্পীদের দম ফেলার ফুরসত নেই। সেই সাথে চলছে সাজ সজ্জার কাজ। এবছর এক-একজন
ভাস্কর ২ থেকে ৪টি করে প্রতিমা তৈরী করেছেন।
এদিকে শারদীয়া দূর্গা পূজা উপল¶ে মন্ডপ তৈরী থেকে শুরু করে আনুসাঙ্গিক কাজে
ব্যস্ত রয়েছেন আয়োজকেরা। জাঁক-জমকভাবে পূজা আর দর্শনার্থীদের আনন্দ দিতে
সড়কগুলোতে তোড়ণ নির্মান ও অলোক সজ্জা কাজ চলছে। সা¤প্রদায়িক স¤প্রতি বজায়
রেখে এবছরও ব্যপক আড়ম্বের সাথে পালন হবে দূর্গোৎসব। ইতেমধ্যে প্রতিমা তৈরীর কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে রঙ্গের কাজ। দর্শনার্থীদের
আনন্দ দিতে চলছে নানা আয়োজন। তৈরী করা হচ্ছে ষ্টেজ, লাইটিং, তোরণ।
সড়কগুলোতে চলছে আলোকসজ্জার কাজ। তবে এবছর প্রতিমা তৈরী, আলোক সজ্জাসহ
অন্যান্য সাজ সজ্জায় ব্যয় বাড়ার কারণে এবারের খরচের পরিমান বেশী। তারপরেও
জাঁক-জমকভাবে পূজা করার চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি।
0 মন্তব্যসমূহ