ডেস্ক রিপোর্টঃ
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ৬নং এওচিয়া ইউনিয়নের চনখোলা হালুয়াঘোনা ১নং ওয়ার্ডেয় চৌকিদার বাড়ীর নুর আহমদের পুত্র মোকতার আহমদের স্ত্রী জোস্না আক্তারকে যৌথকের টাকা, স্বর্ণ ও ছেলে জন্মের সময়ে হাসপাতালে খরচ হওয়া টাকা ও স্বামী সাথে বড় ভাইয়ের বৌয়ের পরকীয় কথা জানতে পারায়, পরিবারের সকলে একতে হয়ে স্বামীর বড় ভাইয়ের বৌ মুচুদা খাতুন, শাশুর নুর আহমদ, শাশুরি কুনচুমা খাতুন, অলি আহমদ, মোকতার আহমদ, গত ১২সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে পরিকল্পিত বাবে খুন করে
রোমের দরজার বাইরের দিখে হুক মারা অবস্থতায় রোমের বিতরে সিলিংগ ফেনের একটি পালকের সাথে চিকন রশি গলায় পেচানো বসা অবস্থায় দেখতে পাই, নিহতের গলায় হাতে আঘাতের চিহ্ন থাকায়, ১ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ ইউচুব, ৬নং এওচিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মানিক চৌধুরীকে ফোনে খুনের ঘটানাটির অালমত জানান, দঃখের বিষয় পরে ঘটনা স্থতলে উপস্থিত দৈনিক আলোকিত সকাল পত্রিকার প্রতিনিধি ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে জানতে পারেন তিনি চনখোলা হালুয়াঘোনা নিজ বাড়িতে আছেন ঘটানাটি জানতে পেরে পুলিশেকে খবর দিছে বলে জানিয়ে ছিলেন।
১১ টা ৪০ মিনিটের দিখে সাতকানিয়া থানার দায়িত্বশীল কর্মকর্তা এস আই আকবর হোসেন ঘটানা স্থল এসে লাশ দেখে জানান, জোস্না আক্তারের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ আছে লাশ পোষ্ট মর্টেমের করার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।পরে পুলিশের পক্ষ থেকে লাশ পোষ্ট মর্টেমের করার জন্য এ্যামবুলেন্স করে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রিপোর্ট পাওয়ার পর আইন গত ব্যবস্থতা নিবে বলে জানান সাতকানিয়া থানার এস আই আকবর হোসেন বলেন।
কিন্তু জোস্না আক্তার খুন হয়েছে ২০ দিন হয়ে গেল এখনো কোন সুষ্ট বিচার পেলেন না জোস্না আক্তারের পরিবার, বিচারের আশায় সাতকানিয়া ও বাঁশখালী থানায় মামলা করতে গেলে
সাতকানিয়া এওচিয়া ইউনিয়ানের চনখোলা হালুয়াঘোনা স্থানীয় প্রভাব সালির কমতার জোরে থানায় মামলা নিচ্ছে না খুন হওয়া জোস্না আক্তারের পরিবারের সদস্য রা জানান, খুনিরা দিন দুপুরে চনখোলা হালুয়াঘোনায় চলা ফেরা করতেছে দেখা যাচ্ছে বলে স্থানিয়রা সহ ও খুন হওয়া জোস্না আক্তারের পরিবারে জানান।প্রশাসনের দৃষ্টি আক্রশন করছি পরিকল্পিত বাবে খুন করা মামলাটি থানার নিয়ে আইনি বাবে সকল খুনিকে গ্রেফাতার করে অবিলম্বে সর্বোচ্চ শাস্থি প্রদাক করে।
0 মন্তব্যসমূহ