বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের উত্তর রায়ছটা সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণিতে পড়–য়া জান্নাতুল সালমা (১১) নামে এক ছাত্রীর
গতকাল শনিবার দুপুরে আকস্মিক মৃত্যু হয়েছে। এ মৃত্যু নিয়ে বিভিন্ন ধরণের
ধারণার জন্ম দেয়ায় পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ
করেছে। এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জানা যায়, খানখানাবাদ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের রায়ছটা গ্রামের আবদুল হামিদের কন্যা জান্নাতুল সালমা (১১) উত্তর রায়ছটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী। গত ২ অক্টোবর তাকে বিদ্যালয়ে কৃমির ঔষধ খাওয়ানো হয়। আবার গত ৪ অক্টোবর বিদ্যালয়ে সহপাঠি এক ছাত্র তাকে কাঠের স্কেল দিয়ে আঘাত করে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা দু’পক্ষকে ডেকে বিষয়টি সমাধান করে দেন। গতকাল শনিবার সকালে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসককে দেখিয়ে বাঁশখালী হাসপাতালে আনার পথে মৃত্যু হয়। পুলিশ খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ছাত্রীটি আমাদের পাশের স্কুলের শিক্ষার্থী। সে কৃমির ঔষধ খেয়েছে এবং সহপাঠি স্কেল দিয়ে তার কপালে আঘাত করেছে- দুটি ঘটনাই সত্য। তবে সে শিক্ষার্থীর কিভাবে মৃত্যু হয়েছে তা সন্দেহ হওয়ায় পুলিশ ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করেন।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, খানখানাবাদের উত্তর রায়ছটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ দূর করতে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
জানা যায়, খানখানাবাদ ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের রায়ছটা গ্রামের আবদুল হামিদের কন্যা জান্নাতুল সালমা (১১) উত্তর রায়ছটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রী। গত ২ অক্টোবর তাকে বিদ্যালয়ে কৃমির ঔষধ খাওয়ানো হয়। আবার গত ৪ অক্টোবর বিদ্যালয়ে সহপাঠি এক ছাত্র তাকে কাঠের স্কেল দিয়ে আঘাত করে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা দু’পক্ষকে ডেকে বিষয়টি সমাধান করে দেন। গতকাল শনিবার সকালে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসককে দেখিয়ে বাঁশখালী হাসপাতালে আনার পথে মৃত্যু হয়। পুলিশ খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করে।
খানখানাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বদরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, ছাত্রীটি আমাদের পাশের স্কুলের শিক্ষার্থী। সে কৃমির ঔষধ খেয়েছে এবং সহপাঠি স্কেল দিয়ে তার কপালে আঘাত করেছে- দুটি ঘটনাই সত্য। তবে সে শিক্ষার্থীর কিভাবে মৃত্যু হয়েছে তা সন্দেহ হওয়ায় পুলিশ ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করেন।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, খানখানাবাদের উত্তর রায়ছটা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ দূর করতে সুরতহাল তৈরি করে ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টের মাধ্যমে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ