আব্দুল আলীম নোবেলঃ কক্সবাজার শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরী ভুল রিপোর্টের শিকার হলেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব শফিউল আলমের মা শহীদ জননী আলমাছ খাতুন। কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা আলমাছ খাতুনের রক্ত ও ইউরিন রির্পোট করতে দেওয়া হয় শভরণ ল্যাবরেটরীতে।
শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরী কর্তৃপক্ষ তাহার চিকিৎসা পত্রে ভুল রিপোর্ট দিয়ে চরম অবেহেলা করেছে বলে জানাগেছে। প্রতিদিন চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগি ও তাদের স্বজনদের নানা প্রতারণার শিকার হতে হয় বলে জানান ভোক্তভোগীরা।
জানাযায়,আলমাছ খাতুন দীর্ঘ এক মাস ধরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আইসিউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার ফাহিম রোগীর রক্ত ও ইউরিন পরীক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা পত্রে লিখে দেন। সদর হাসপাতালে ওই পরীক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরীতে ওই পরীক্ষার জন্য যান রোগীর স্বজনরা। সেখানে ওইদিন রোগির রক্ত নিতে পারলেও ইউরিন দিতে পারেনি। পরবর্তীতে ইউরিন নেওয়ার কথা থাকলেও শেভরণ ল্যাবরেটরীতে রোগীর ইউরিন সংগ্রহ না করে রক্তের পরীক্ষা পত্রের সাথে ইউরিনের পরীক্ষার রির্পোটসহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। যা নজরে আসে রোগী স্বজনসহ হাসপতালের দায়িত্বরত সেবিকা ও চিকিৎসকের। এই বিষয়ে শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরী ম্যানেজার সজিব শর্মার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ভুল রির্পোটের কথা প্রতিবেদকের কাছে স্বীকার করেন। একই সাথে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক ডা. পুচুনুও শেভরণের ভুল রিপোর্টের বিষয়টিতে অবগত আছেন বলে জানান। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: কামাল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শেভরণ কর্তৃপক্ষ এমন অবেহেলা করে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরী কর্তৃপক্ষ তাহার চিকিৎসা পত্রে ভুল রিপোর্ট দিয়ে চরম অবেহেলা করেছে বলে জানাগেছে। প্রতিদিন চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগি ও তাদের স্বজনদের নানা প্রতারণার শিকার হতে হয় বলে জানান ভোক্তভোগীরা।
জানাযায়,আলমাছ খাতুন দীর্ঘ এক মাস ধরে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আইসিউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাক্তার ফাহিম রোগীর রক্ত ও ইউরিন পরীক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা পত্রে লিখে দেন। সদর হাসপাতালে ওই পরীক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরীতে ওই পরীক্ষার জন্য যান রোগীর স্বজনরা। সেখানে ওইদিন রোগির রক্ত নিতে পারলেও ইউরিন দিতে পারেনি। পরবর্তীতে ইউরিন নেওয়ার কথা থাকলেও শেভরণ ল্যাবরেটরীতে রোগীর ইউরিন সংগ্রহ না করে রক্তের পরীক্ষা পত্রের সাথে ইউরিনের পরীক্ষার রির্পোটসহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। যা নজরে আসে রোগী স্বজনসহ হাসপতালের দায়িত্বরত সেবিকা ও চিকিৎসকের। এই বিষয়ে শেভরণ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরী ম্যানেজার সজিব শর্মার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ভুল রির্পোটের কথা প্রতিবেদকের কাছে স্বীকার করেন। একই সাথে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক ডা. পুচুনুও শেভরণের ভুল রিপোর্টের বিষয়টিতে অবগত আছেন বলে জানান। কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো: কামাল হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, শেভরণ কর্তৃপক্ষ এমন অবেহেলা করে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
0 মন্তব্যসমূহ