মোঃ বেলাল উদ্দিনঃ
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে নাগরিক ঐক্য পরিষদ মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলামের আপেল প্রতীকের সমর্থনে বাঁশখালীর নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন আজ বাঁশখালীর শেখেরখীলস্থ একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মাওলানা জহিরুল ইসলাম তাঁর সমর্থকদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন- বাঁশখালীর শান্ত নির্বাচনী পরিবেশকে অশান্ত করতে আওয়ামীলীগ সমর্থিত ইউপি চেয়ারম্যানরা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে দূরে রাখতে চাইছেন। ইতিমধ্যে তাদের দ্বারা আমাদের নেতাকর্মীরা হামলার শিকারও হয়েছে। আমরা চাইলে তাদের এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিহত করতে পারি। কিন্তু আমরা শান্ত পরিবেশের দিকে নজর রেখে তা করছি না। স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা জহিরুল ইসলাম আরো অভিযোগ করেন- আমাদের নির্বাচনী প্রচারকাজে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। প্রচারকাজে ব্যবহৃত মাইক ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্গন। এসব বিষয়ে আমরা প্রশাসনে অভিযোগ করলেও প্রতিকার পাচ্ছি না। তাছাড়াও আমাদের নেতাকর্মীদেরকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হচ্ছে। কোন মামলা না থাকা সত্ত্বেও ভিত্তিহীন মামলায় জড়িয়ে আটক দেখানো হচ্ছে। এসব কিছুর মাধ্যমে তারা ভোটারদের মাঝে ভয়-ভীতির সৃষ্টি করছে যাতে ভোটাররা ভোট দিতে না যায়। নিশ্চিত পরাজয় জেনে তারা আবারো জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠেছে। যা মুক্তিকামী জনগণ কখনো হতে দিবে না।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে নাগরিক ঐক্য পরিষদ মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলামের আপেল প্রতীকের সমর্থনে বাঁশখালীর নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন আজ বাঁশখালীর শেখেরখীলস্থ একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মাওলানা জহিরুল ইসলাম তাঁর সমর্থকদের নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন- বাঁশখালীর শান্ত নির্বাচনী পরিবেশকে অশান্ত করতে আওয়ামীলীগ সমর্থিত ইউপি চেয়ারম্যানরা ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন। তারা আমাদের নেতাকর্মীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে দূরে রাখতে চাইছেন। ইতিমধ্যে তাদের দ্বারা আমাদের নেতাকর্মীরা হামলার শিকারও হয়েছে। আমরা চাইলে তাদের এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিহত করতে পারি। কিন্তু আমরা শান্ত পরিবেশের দিকে নজর রেখে তা করছি না। স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা জহিরুল ইসলাম আরো অভিযোগ করেন- আমাদের নির্বাচনী প্রচারকাজে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। প্রচারকাজে ব্যবহৃত মাইক ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে। যা নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্গন। এসব বিষয়ে আমরা প্রশাসনে অভিযোগ করলেও প্রতিকার পাচ্ছি না। তাছাড়াও আমাদের নেতাকর্মীদেরকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হচ্ছে। কোন মামলা না থাকা সত্ত্বেও ভিত্তিহীন মামলায় জড়িয়ে আটক দেখানো হচ্ছে। এসব কিছুর মাধ্যমে তারা ভোটারদের মাঝে ভয়-ভীতির সৃষ্টি করছে যাতে ভোটাররা ভোট দিতে না যায়। নিশ্চিত পরাজয় জেনে তারা আবারো জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠেছে। যা মুক্তিকামী জনগণ কখনো হতে দিবে না।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন- এডভোকেট মুহাম্মদ আবু নাছের। এতে উপস্থিত ছিলেন- জি এম সাইফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা হামেদ হাসান ইলাহী, আহসান উল্লাহ, এমরানুল হক, আখতারুজ্জামানসহ প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় কর্মরত বিভিন্ন স্তরের সাংবাদিকবৃন্দ।
0 মন্তব্যসমূহ