বি,এন ডেস্কঃ
উপজেলার বৈলছড়ি ইউনিয়নের চেচুরিয়া গ্রামে ৮ শতক বিরোধপূর্ণ জমির দখলকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। গত ২৮ জানুয়ারি সকাল থেকে একপক্ষ জায়গার মালিক দাবি করে সীমানা দেয়াল
নির্মাণের সময় অভিযোগের ভিত্তিতে বাঁশখালী থানার এ.এস.আই নুরুন্নবী টিপু
পুলিশ দল নিয়ে শ্রমিকদের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। তবুও দেয়াল
নির্মাণকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের লোকজন মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। যেকোন
মুহূর্তে সংর্ঘষের আশংকা রয়েছে।
থানায় দেয়া অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বৈলছড়ি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের চেচুরিয়া গ্রামের জনৈক মাহমুদুল হকের নিকট থেকে ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ (দলিল নং- ১৮৩৬ মূলে) মো. মকছুদ ৮ শতক জমি ক্রয় করেন। প্রতিপক্ষ আব্দুর রশিদও একই জমির মালিক থেকে জমি ক্রয় সূত্রে মালিকানা দাবি করে গত ২৮ জানুয়ারি সীমানা দেয়াল নির্মাণ করতে কাজ শুরু করেন। এ নিয়ে এ.এস.আই নুরুন্নবী টিপু গত সোমবার পুলিশ দল নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শ্রমিকদের কাজে বাধা প্রদান করেন। ঘটনাস্থলে থাকা উভয় পক্ষকে বাঁশখালী থানায় উপস্থিত হওয়ার ও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
জায়গার মালিক দাবিকারি আজিজুল হক বলেন, ২০১৬ সালে ৮ শতক জমি ক্রয় করে চাষাবাদ চলে আসছিল। কখনো কেউ চাষাবাদে বাধা প্রদান করেনি। বসত বাড়ি তৈরি করার জন্য আমরা জায়গাটি খালি রাখি।
প্রতিপক্ষ প্রবাসী আব্দুর রশিদের পুত্র মোহাম্মদ হাসান ও নিকট আত্মীয় ছৈয়দুর রহমান বলেন, খরিদা সূত্রে এই জায়গা আমাদেরকে মালিকপক্ষ চিহ্নিত করে দিয়েছে। এ জন্য আমরা দখলে গিয়েছি।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনর্চাজ ওসি (তদন্ত) কামাল উদ্দিন বলেন, বৈলছড়ি ইউনিয়নে ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বৈঠকের মাধ্যমে বিরোধপূর্ণ জমির কাগজপত্র যাচাই করে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
থানায় দেয়া অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বৈলছড়ি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের চেচুরিয়া গ্রামের জনৈক মাহমুদুল হকের নিকট থেকে ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ (দলিল নং- ১৮৩৬ মূলে) মো. মকছুদ ৮ শতক জমি ক্রয় করেন। প্রতিপক্ষ আব্দুর রশিদও একই জমির মালিক থেকে জমি ক্রয় সূত্রে মালিকানা দাবি করে গত ২৮ জানুয়ারি সীমানা দেয়াল নির্মাণ করতে কাজ শুরু করেন। এ নিয়ে এ.এস.আই নুরুন্নবী টিপু গত সোমবার পুলিশ দল নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শ্রমিকদের কাজে বাধা প্রদান করেন। ঘটনাস্থলে থাকা উভয় পক্ষকে বাঁশখালী থানায় উপস্থিত হওয়ার ও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
জায়গার মালিক দাবিকারি আজিজুল হক বলেন, ২০১৬ সালে ৮ শতক জমি ক্রয় করে চাষাবাদ চলে আসছিল। কখনো কেউ চাষাবাদে বাধা প্রদান করেনি। বসত বাড়ি তৈরি করার জন্য আমরা জায়গাটি খালি রাখি।
প্রতিপক্ষ প্রবাসী আব্দুর রশিদের পুত্র মোহাম্মদ হাসান ও নিকট আত্মীয় ছৈয়দুর রহমান বলেন, খরিদা সূত্রে এই জায়গা আমাদেরকে মালিকপক্ষ চিহ্নিত করে দিয়েছে। এ জন্য আমরা দখলে গিয়েছি।
বাঁশখালী থানার অফিসার ইনর্চাজ ওসি (তদন্ত) কামাল উদ্দিন বলেন, বৈলছড়ি ইউনিয়নে ৮ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বৈঠকের মাধ্যমে বিরোধপূর্ণ জমির কাগজপত্র যাচাই করে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ