আব্দুল আলীম নোবেলঃ
জেলার রেজিষ্ট্রি অফিস গুলোতে অনিয়ম দুর্নীতি ও হরেক রকম প্রতারণা জেঁকে বসেছে। দলিল লেখক থেকে শুরু করে টিসি মোহরার পর্যন্ত আকন্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত রয়েছে। তাদের অনৈতিক খায়েস পুরণ না করে কেউ এসব অফিস থেকে তাদের অতিপ্রয়োজনীয় কাজটি সম্পাদন করতে পারছে না। এমন অভিযোগ পুরনো হলেও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ঠুঠো জগন্নাথের ভুমিকা পালন করায় তারা আরো বেপরোয়া হয়ে ঘুষ বাণিজ্য ওপেন সিক্রেট চালিয়ে যাচ্ছে। জেলা সদর ও অন্য ৭টি রেজিষ্ট্রি অফিসে এমন কর্মকান্ড প্রতিনিয়ত চলছে। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে রেজিষ্ট্রি অফিসের অনিয়মের হোতারা তাদের অপকর্ম বিনা বাধাঁয় অব্যহাত রাখতে সেখানে দলিল লেখক নকল নবিশ নামের গুন্ডা মাস্তান পুষছে। উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রি গুলোতে বিরাজিত অনিয়ম বন্ধে কয়েক বার পদক্ষেপ নেওয়া হলেও দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের কারণে তাও বাধাঁ গ্রস্ত হচ্ছে। এসব অফিসের চাকুরীরত প্রায় সকলেই একে অপরের আত্বীয়। বিশেষ করে সংখ্যালঘু সিন্ডিকেটে এসব অফিসে খবর দারী করছে বেশি। তাদের দাপটে নিরহ কর্মচারীরাও মুখফুটে কিছু বলতে পারে না।
জানা গেছে চকরিয়া রেজিষ্ট্রি অফিসের মোহরার নন্দরামের দাপটও এখন মাত্রাতিরিক্ত দাঁড়িয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর একই স্থানে চাকুরী করার সুবাধে সে যাই করছে তাই এখন নিয়মে পরিণত হয়েছে। নন্দরামকে ঘুষের নজরানা না দিয়ে কোন দলিল সম্পাদন হচ্ছে না সেখানে। এই নন্দরাম দলিল চেকের নামে দাতা গ্রহিতাদের অনৈতিক খায়েস পুরণের বাধ্য করে। কেউ এ অনৈতিক চাওয়ায় সায় না দিলে ওই দলিল তার টেবিলে ঠেকিয়ে রাখে। নন্দরামের এমন অপকর্ম নিবন্ধন আইন বিরোধী হলেও তার বিরুদ্ধে বলার কেউ নেই। খোদ সাব- রেজিষ্টারও তার মন গড়া আইনের কাছে জিম্মি বলেও সেবা প্রার্থীরা জানায়। ঘুষ দুনর্িিতর কারণে প্রায়শ ওই অফিসে নন্দরামের সাথে দাতা গ্রহিতাদের হট্টগোল হয়। এই নন্দরামের সাথে অফিসের অন্য কর্মচারীদের সর্ম্পকও ভাল নয়। সহ কর্মীদের সাথে প্রায়শ তার বিরোধ বাধেঁ।
অনুসন্ধানে জানাগেছে, ১৩ বছর ধরে এই অফিসের নকল নবিশ ছিল নন্দরাম। কিন্ত দুই বছর পূর্বে মোহরার পদে পদোন্নতি ভাগিয়ে নেয় তিনি। গত মাস তিনেক আগে তাকে কক্সবাজার সদর রেজিষ্ট্রি অফিসে বদলী করা হলেও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে তদবির ও মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে স্ব-স্থানে থেকে যান নন্দরাম। এমনকি তার এই পুরোনো কর্মস্থলে থেকে যাওয়ার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে জেলা রেজিষ্ট্রি অফিসে কর্মরত তার এক মামা। একই অফিসে মামা ভাগিনা চাকুরী করতে পারবে না বাহানা দেখিয়ে নিবন্ধন দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পটিয়ে মোহরার পদে থেকে নানা অনিয়ম দুর্নীতির মধ্যমণি বনে গেছে নন্দরাম। তিনি দলিল চেকে এটা ওটা নেই কিংবা জমির পরিমানের সাথে খতিয়ানের সামঞ্জস্য নেই অজুহাত দেখিয়ে অনৈতিক নজরানা দিতে বাধ্য করে দাতা গ্রহিতাদের। তার দাবী পূরণ না হলে গণেশ উল্টে দেন দুর্নীতিবাজ নন্দরাম। তাকে অতিসত্বর ওই অফিস থেকে অপসারণ করে চকরিয়া উপজেলার সেবা প্রার্থী জনসাধরণকে রেহায় দেওয়ার দাবী সচেতন মহলের। মোহরার নন্দরামের এসব অনিয়ম দুর্নীতির ব্যপারের জানতে সাব-রেজিষ্টার রিয়াজুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি জানান, আমি এখন ঢাকায়। সপ্তাহে দুই দিন রেজিষ্ট্রি হয় সেখানে। তাই কর্ম দিবসে আমাকে অফিসে পাওয়া যাবে।
অনুসন্ধানে জানাগেছে, ১৩ বছর ধরে এই অফিসের নকল নবিশ ছিল নন্দরাম। কিন্ত দুই বছর পূর্বে মোহরার পদে পদোন্নতি ভাগিয়ে নেয় তিনি। গত মাস তিনেক আগে তাকে কক্সবাজার সদর রেজিষ্ট্রি অফিসে বদলী করা হলেও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে তদবির ও মোটা অংকের ঘুষ দিয়ে স্ব-স্থানে থেকে যান নন্দরাম। এমনকি তার এই পুরোনো কর্মস্থলে থেকে যাওয়ার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে জেলা রেজিষ্ট্রি অফিসে কর্মরত তার এক মামা। একই অফিসে মামা ভাগিনা চাকুরী করতে পারবে না বাহানা দেখিয়ে নিবন্ধন দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পটিয়ে মোহরার পদে থেকে নানা অনিয়ম দুর্নীতির মধ্যমণি বনে গেছে নন্দরাম। তিনি দলিল চেকে এটা ওটা নেই কিংবা জমির পরিমানের সাথে খতিয়ানের সামঞ্জস্য নেই অজুহাত দেখিয়ে অনৈতিক নজরানা দিতে বাধ্য করে দাতা গ্রহিতাদের। তার দাবী পূরণ না হলে গণেশ উল্টে দেন দুর্নীতিবাজ নন্দরাম। তাকে অতিসত্বর ওই অফিস থেকে অপসারণ করে চকরিয়া উপজেলার সেবা প্রার্থী জনসাধরণকে রেহায় দেওয়ার দাবী সচেতন মহলের। মোহরার নন্দরামের এসব অনিয়ম দুর্নীতির ব্যপারের জানতে সাব-রেজিষ্টার রিয়াজুল ইসলামকে ফোন করা হলে তিনি জানান, আমি এখন ঢাকায়। সপ্তাহে দুই দিন রেজিষ্ট্রি হয় সেখানে। তাই কর্ম দিবসে আমাকে অফিসে পাওয়া যাবে।
0 মন্তব্যসমূহ