বাঁশখালীতে বাল্যবিবাহ, মাদকদ্রব্য, পাহাড় কাটা, অবৈধ বালু উত্তোলন,
সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বন্ধে তৎপর হয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা
আক্তার। বিভিন্ন ইউনিয়ন জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে
মতবিনিময় সভা করে পরিকল্পনা নির্ধারণ করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বিকালে
পুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
পুকুরিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আসহাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার।
বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পদক খোরশেদ আলম, চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের অর্থ কমান্ডার আবদুর রাজ্জাক, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ইশতিয়াক আহমদ, চাঁদপুর বেলগাঁও চা বাগানের ব্যবস্থাপক আবুল বাশার। সভায় অন্যদের মধ্যে ইউনিয়নের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধা, ইমাম, মুয়াজ্জিন, কাজী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোমেনা আক্তার বলেন, ‘আমরা মার্চের মধ্যে বাল্যবিবাহমুক্ত বাঁশখালী ঘোষণা করবো। উপজেলার কোন জায়গায় বাল্যবিবাহের খবর পেলেই আমি নিজেই ছুটে যাচ্ছি। এখন থেকে বিয়ে পড়ানোর সময় যাতে কাজীরা সকল প্রকার ডকুমেন্ট যাচাই বাছাই করে।’
রক্ষা পেল সুইটি : বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুইটি শীল। সাধনপুর ৫নং ওয়ার্ডের সম্ভু শীলের মেয়ে সুইটির অমতেই তার পরিবার বিয়ের আয়োজন করেছিল। পাল পাড়ার বসবাসকারী সুইটির বিয়ে ঠিক হয়েছিল একজন দ্বিতীয় বরের সাথে। অল্পবয়সী সুইটির বাল্যবিবাহের খোঁজ পেয়ে প্রথমেই প্রতিবাদ করেন স্থানীয় বাণীগ্রাম গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি। কিন্তু এলাকার একজন ইউপি সদস্য ও সুইটির পরিবার বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করেন এবং ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দেন। গতকাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বিষয়টি জানতে পেরে প্রতিনিধি পাঠিয়ে বাল্যবিবাহ বন্ধ করে দেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পদক খোরশেদ আলম, চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের অর্থ কমান্ডার আবদুর রাজ্জাক, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ইশতিয়াক আহমদ, চাঁদপুর বেলগাঁও চা বাগানের ব্যবস্থাপক আবুল বাশার। সভায় অন্যদের মধ্যে ইউনিয়নের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধা, ইমাম, মুয়াজ্জিন, কাজী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোমেনা আক্তার বলেন, ‘আমরা মার্চের মধ্যে বাল্যবিবাহমুক্ত বাঁশখালী ঘোষণা করবো। উপজেলার কোন জায়গায় বাল্যবিবাহের খবর পেলেই আমি নিজেই ছুটে যাচ্ছি। এখন থেকে বিয়ে পড়ানোর সময় যাতে কাজীরা সকল প্রকার ডকুমেন্ট যাচাই বাছাই করে।’
রক্ষা পেল সুইটি : বাণীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী সুইটি শীল। সাধনপুর ৫নং ওয়ার্ডের সম্ভু শীলের মেয়ে সুইটির অমতেই তার পরিবার বিয়ের আয়োজন করেছিল। পাল পাড়ার বসবাসকারী সুইটির বিয়ে ঠিক হয়েছিল একজন দ্বিতীয় বরের সাথে। অল্পবয়সী সুইটির বাল্যবিবাহের খোঁজ পেয়ে প্রথমেই প্রতিবাদ করেন স্থানীয় বাণীগ্রাম গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি। কিন্তু এলাকার একজন ইউপি সদস্য ও সুইটির পরিবার বিষয়টি গোপন রাখার চেষ্টা করেন এবং ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দেন। গতকাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বিষয়টি জানতে পেরে প্রতিনিধি পাঠিয়ে বাল্যবিবাহ বন্ধ করে দেন।
/দৈনিক পূর্বদেশ।
0 মন্তব্যসমূহ