বি,এন ডেস্কঃ
আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমানে সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং
জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মরদেহ আজ শনিবার দেশে আনা হবে।
বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সন্ধ্যা ৬টায় তার মরদেহ দেশে পৌঁছাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে অন্য নেতারা
বিমানবন্দরে দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের কফিন গ্রহণ করবেন।
এরপর সন্ধ্যা ৭টায় সৈয়দ আশরাফের মরদেহ ২১ বেইলি রোডে তার সরকারি
বাসভবনে নেওয়া হবে। সেখান থেকে নিয়ে রাতে মরদেহ রাখা হবে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে। পরদিন রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সৈয়দ আশরাফের জানাজা হবে। এরপর হেলিকপ্টারে করে মরদেহ নেওয়া হবে সৈয়দ আশরাফের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জে। দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জ পুরাতন স্টেডিয়াম মাঠে জানাজা হবে। এরপর দুপুর ২টায় ময়মনসিংহের আঞ্জুমান ঈদগাঁ মাঠে জানাজার পর আশরাফের মরদেহ ঢাকায় আনা হবে। বাদ আছর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আশরাফ বৃহস্পতিবার ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে কয়েক মাস ধরে সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি। খবর বাসস ও বিডিনিউজের।
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে আশরাফ ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার মধ্যে শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হওয়ার পর দলের হাল ধরেন। পরে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আসেন তিনি। দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পর ২০১৬ সালের কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হন সৈয়দ আশরাফ। জনপ্রশাসনের আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সামলেছেন সৈয়দ আশরাফ। এর আগে ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ সরকারে বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিশোরগঞ্জ সদর আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ আশরাফ। হাসপাতালে থেকেই গত রোববার অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হন।
এরপর সন্ধ্যা ৭টায় সৈয়দ আশরাফের মরদেহ ২১ বেইলি রোডে তার সরকারি
বাসভবনে নেওয়া হবে। সেখান থেকে নিয়ে রাতে মরদেহ রাখা হবে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে। পরদিন রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সৈয়দ আশরাফের জানাজা হবে। এরপর হেলিকপ্টারে করে মরদেহ নেওয়া হবে সৈয়দ আশরাফের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জে। দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জ পুরাতন স্টেডিয়াম মাঠে জানাজা হবে। এরপর দুপুর ২টায় ময়মনসিংহের আঞ্জুমান ঈদগাঁ মাঠে জানাজার পর আশরাফের মরদেহ ঢাকায় আনা হবে। বাদ আছর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আশরাফ বৃহস্পতিবার ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে কয়েক মাস ধরে সেখানে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি। খবর বাসস ও বিডিনিউজের।
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে আশরাফ ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার মধ্যে শেখ হাসিনা গ্রেপ্তার হওয়ার পর দলের হাল ধরেন। পরে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আসেন তিনি। দুই মেয়াদে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালনের পর ২০১৬ সালের কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হন সৈয়দ আশরাফ। জনপ্রশাসনের আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সামলেছেন সৈয়দ আশরাফ। এর আগে ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ সরকারে বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিশোরগঞ্জ সদর আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সৈয়দ আশরাফ। হাসপাতালে থেকেই গত রোববার অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি নির্বাচিত হন।
দৈনিক আজাদী
0 মন্তব্যসমূহ