গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা, আইনের শাসন ও অব্যাহত আর্থসামাজিক উন্নয়নের মতো মৌলিক প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দল, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে সবার ঐকমত্য গড়ে তুলতে সম্মিলিত উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আজ বুধবার একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি এই আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থায়ী রূপ পেতে পারে না।
আজ বুধবার একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি এই আহ্বান জানান। রাষ্ট্রপতি বলেন, জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি স্থায়ী রূপ পেতে পারে না।
ঐকমত্য গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে আশাবাদী মানবাধিকার, সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপায়ণ এবং সমাজের সকল স্তরে প্রত্যক্ষ জনসম্পৃক্তির মধ্য দিয়ে আমরা নির্ধারিত লক্ষ্যসমূহ অর্জনসহ একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে সক্ষম হব।’
দল-মতের পার্থক্য ভুলে সবাইকে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, কর্মচঞ্চল, সুখী, সুন্দর ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ সবার কাম্য। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতীয় জীবনে নতুন প্রাণ সঞ্চারিত হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের গৃহীত উদ্যোগ আরও সুসংহত ও গতিশীল হবে বলে তিনি আশা করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ থেকে সন্ত্রাস, মাদক, দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদ সম্পূর্ণরূপে নির্মূলের মাধ্যমে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলতে জাতিকে আরও ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
জাতীয় সংসদকে কার্যকর করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জাতীয় সংসদ দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কেন্দ্রবিন্দু। স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, পরমতসহিষ্ণুতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুসংহতকরণ এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার সফল বাস্তবায়নে সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলকেও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করতে হবে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, জনগণের বিপুল সমর্থনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়। সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর।
রাষ্ট্রপতি তাঁর দীর্ঘ ভাষণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, কৃষি, অর্থনীতি, শিল্প, বাণিজ্য, যোগাযোগ, প্রযুক্তিসহ সব খাতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও উন্নয়নচিত্র তুলে ধরেন।
দল-মতের পার্থক্য ভুলে সবাইকে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ, কর্মচঞ্চল, সুখী, সুন্দর ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ সবার কাম্য। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জাতীয় জীবনে নতুন প্রাণ সঞ্চারিত হয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের গৃহীত উদ্যোগ আরও সুসংহত ও গতিশীল হবে বলে তিনি আশা করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশ থেকে সন্ত্রাস, মাদক, দুর্নীতি ও জঙ্গিবাদ সম্পূর্ণরূপে নির্মূলের মাধ্যমে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলতে জাতিকে আরও ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
জাতীয় সংসদকে কার্যকর করার আহ্বান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জাতীয় সংসদ দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার কেন্দ্রবিন্দু। স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, পরমতসহিষ্ণুতা, মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুসংহতকরণ এবং জাতির অগ্রযাত্রার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার সফল বাস্তবায়নে সরকারি দলের পাশাপাশি বিরোধী দলকেও গঠনমূলক ভূমিকা পালন করতে হবে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সব মহলে প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, জনগণের বিপুল সমর্থনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়। সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে বর্ণিত প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর।
রাষ্ট্রপতি তাঁর দীর্ঘ ভাষণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, কৃষি, অর্থনীতি, শিল্প, বাণিজ্য, যোগাযোগ, প্রযুক্তিসহ সব খাতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ও উন্নয়নচিত্র তুলে ধরেন।
0 মন্তব্যসমূহ