বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদে পছন্দের বিদ্যালয়ে বদলি হতে ১৬০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার শূন্য পদ সৃষ্টি হয়েছে। এই শূন্য পদ পূরণের জন্য অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকা জোর তদবির শুরু করে দিয়েছেন।
গত ২০ জানুয়ারি শিক্ষা কর্মকর্তার অফিস কার্যালয়ে আবেদনের শেষ দিন ছিল। শূন্য পদগুলোর মধ্যে প্রায় ৫০ জন শিক্ষক কর্মস্থল ছেড়ে অন্যত্র বদলির জন্য আবেদন করেছেন। জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলায় প্রতি বছর জানুয়ারি মাসে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শূন্য পদগুলো পূরণের জন্য সরকারিভাবে নিয়ম রয়েছে। মার্চের মধ্যে শূন্য পদগুলো পূরণ করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হয়ে থাকে। গত ৯ জানুয়ারি বাঁশখালী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কে.এম মোস্তাক আহমদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদগুলো পূরণের জন্য নোটিশ টাঙ্গিয়ে দেন। নোটিশ সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ও সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি, অবসর ও মৃত্যুজনিত কারণে বিদ্যালয়সমূহে প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের শূন্যপদ সৃষ্টি হওয়ায় শূন্য পদ পূরণের জন্য শিক্ষকদের মধ্যে উচ্চপর্যায়ে লবিং ও তদবির শুরু হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক জানান, উপকূলীয় এলাকায় শিক্ষকস্বল্পতা নতুন কোন ঘটনা নয়। ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে থাকলেও শিক্ষক স্বল্পতার কারণে নিয়মিত পাঠদান হয় না। শিক্ষকরা সব সময় বিভিন্ন সুবিধা গ্রহণের জন্য প্রধান সড়কের নিকটবর্তী স্কুলগুলোতে বদলি এবং নিয়োগ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেন। বাঁশখালীর ৮০ ভাগ শিক্ষক নগরী থেকে আসা যাওয়া করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান করে থাকেন।
বাঁশখালী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কে.এম মোস্তাক আহমদ বলেন, বাঁশখালী উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের উপস্থিতি তদারকির জন্য ৮ জন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা প্রয়োজন। বাঁশখালীতে রয়েছে মাত্র ২ জন। শিক্ষক বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যোগ্যতা অনুসারে বদলির বিবেচনা করা হবে।
বাঁশখালীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদে পছন্দের বিদ্যালয়ে বদলি হতে ১৬০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার শূন্য পদ সৃষ্টি হয়েছে। এই শূন্য পদ পূরণের জন্য অধিকাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকা জোর তদবির শুরু করে দিয়েছেন।
গত ২০ জানুয়ারি শিক্ষা কর্মকর্তার অফিস কার্যালয়ে আবেদনের শেষ দিন ছিল। শূন্য পদগুলোর মধ্যে প্রায় ৫০ জন শিক্ষক কর্মস্থল ছেড়ে অন্যত্র বদলির জন্য আবেদন করেছেন। জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলায় প্রতি বছর জানুয়ারি মাসে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শূন্য পদগুলো পূরণের জন্য সরকারিভাবে নিয়ম রয়েছে। মার্চের মধ্যে শূন্য পদগুলো পূরণ করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হয়ে থাকে। গত ৯ জানুয়ারি বাঁশখালী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কে.এম মোস্তাক আহমদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শূন্য পদগুলো পূরণের জন্য নোটিশ টাঙ্গিয়ে দেন। নোটিশ সূত্রে জানা যায়, বাঁশখালীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ও সহকারী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি, অবসর ও মৃত্যুজনিত কারণে বিদ্যালয়সমূহে প্রধান ও সহকারী শিক্ষকদের শূন্যপদ সৃষ্টি হওয়ায় শূন্য পদ পূরণের জন্য শিক্ষকদের মধ্যে উচ্চপর্যায়ে লবিং ও তদবির শুরু হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক জানান, উপকূলীয় এলাকায় শিক্ষকস্বল্পতা নতুন কোন ঘটনা নয়। ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে থাকলেও শিক্ষক স্বল্পতার কারণে নিয়মিত পাঠদান হয় না। শিক্ষকরা সব সময় বিভিন্ন সুবিধা গ্রহণের জন্য প্রধান সড়কের নিকটবর্তী স্কুলগুলোতে বদলি এবং নিয়োগ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেন। বাঁশখালীর ৮০ ভাগ শিক্ষক নগরী থেকে আসা যাওয়া করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান করে থাকেন।
বাঁশখালী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কে.এম মোস্তাক আহমদ বলেন, বাঁশখালী উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের উপস্থিতি তদারকির জন্য ৮ জন সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা প্রয়োজন। বাঁশখালীতে রয়েছে মাত্র ২ জন। শিক্ষক বদলি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যোগ্যতা অনুসারে বদলির বিবেচনা করা হবে।
সুত্রঃ দৈনিক পূর্বকোণ
0 মন্তব্যসমূহ