আজ বঙ্গোপসাগরে স্বাভাবিক লঘুচাপের কারণে
বাঁশখালী সহ চট্টগ্রামের বিভিন্না এলাকার উপর বয়ে গেছে প্রচণ্ড বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া।
এতে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষকের ক্ষেত, রাস্তা , ঘর-বাড়ি সহ বিভিন্ন মালামাল।
আজ সকাল বেলা টি ছিলো যেন অন্ধকার নিয়ে আসা কোন কালো রাত। ঝড়ের সময় বাতাসের যেমন গতি ছিলো তেমন বৃষ্টি।
ফলে অনেকের ঘড়ের চাল, গাছ উপড়ে পড়ে রাস্তাঘাট, ফলসি ক্ষেত ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
।
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর থেকে আকাশ মেঘে ঢেকে যায়। এ সময় প্রাইভেট কারসহ যান্ত্রিক গাড়িগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। সকাল আটটা থেকে শুরু হয় দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি। এতে সকালের পালার বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকসহ কর্মস্থলমুখী মানুষকে দুর্ভোগে পড়তে হয়। বাস, টেম্পু, সিএনজি অটোরিকশা, রিকশা চলাচল কমে যাওয়ায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয় অনেক যাত্রীকে।
তার মধ্যে বেস কয়ক্ষতির হয় ৩নং খানখানাবাদ,
গন্ডামারা
ইউনিয়নে বেশ কিছু ঘড় বাড়ি ভেঙে চুরমার হয়
ও লক্ষ লক্ষ টাকার লবণের মাঠ কয়ক্ষতি হয়,
এবং বিভিন্ন সড়কের ওপর গাছ পালা ভেঙে পড়ে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ উজ্জ্বল কান্তি পাল জানান, বাঁশখালী সহ চট্টগ্রামে বিভিন্ন স্থনে সকাল ৯টা ১০ মিনিট থেকে ৯টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার বেগে দমকা হাওয়া রেকর্ড করেছি আমরা। সকাল ৯টা পর্যন্ত মাত্র ৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ