গাজী গোফরানঃ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন নিয়ে সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো। নির্বাচনের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রসংগঠনগুলো। রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো এ জন্য সময়ও বেঁধে দিয়েছে চবি কর্তৃপক্ষকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনের তারিখ ১১ মার্চ টিক করা হয়েছে। একজন শিক্ষককে নির্বাচন পরিচালনার জন্য প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ১৫ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পারিষদও গঠন করা হয়েছে। ডাকসু নির্বাচনের আমেজ চললেও নীরবে রয়েছে চবি কর্তৃপক্ষ। ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ২৯ বছর আগে অনুষ্ঠিত হয় চাকসু নির্বাচন। এখনো বহাল রয়েছে এক বছর মেয়াদের সে চাকসু কমিটি। ৫২ বছরে নির্বাচন হয়েছে মাত্র ছয়বার।
গত ১৫ দিনে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র সেনা ও শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন পৃথকভাবে চবি ক্যাম্পাসে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছিল। নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এসব কর্মসূচি থেকে চবি কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনগুলো।
চাকসু নির্বাচনের দাবিতে ছাত্র ফ্রন্ট ও ছাত্র ফেডারেশনের নেতারা জানিয়েছে খুব শীঘ্রয় কর্মসূচি দিতে যাচ্ছে।
১৪ জানুয়ারি চাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে মানববন্ধন করে ছাত্রলীগ। মানববন্ধনে চবি শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সেক্রেটারি এইচ এম ফজলে রাব্বী বলেন এক মাসের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও ভোটার তালিকা প্রস্তুতের দাবি জানান। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হলে কটোরা আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন।
চাকসুর সাবেক ভিপি শামসুজ্জামান হীরা বলেন ছাত্রসংগঠনগুলোর দাবি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের আয়োজন করবে বলে তার প্রত্যাশা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন নিয়ে সরব হয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো। নির্বাচনের দাবিতে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রসংগঠনগুলো। রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো এ জন্য সময়ও বেঁধে দিয়েছে চবি কর্তৃপক্ষকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনের তারিখ ১১ মার্চ টিক করা হয়েছে। একজন শিক্ষককে নির্বাচন পরিচালনার জন্য প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ১৫ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পারিষদও গঠন করা হয়েছে। ডাকসু নির্বাচনের আমেজ চললেও নীরবে রয়েছে চবি কর্তৃপক্ষ। ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ২৯ বছর আগে অনুষ্ঠিত হয় চাকসু নির্বাচন। এখনো বহাল রয়েছে এক বছর মেয়াদের সে চাকসু কমিটি। ৫২ বছরে নির্বাচন হয়েছে মাত্র ছয়বার।
গত ১৫ দিনে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র সেনা ও শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন পৃথকভাবে চবি ক্যাম্পাসে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছিল। নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এসব কর্মসূচি থেকে চবি কর্তৃপক্ষের নিকট জোর দাবী জানিয়েছে ছাত্রসংগঠনগুলো।
চাকসু নির্বাচনের দাবিতে ছাত্র ফ্রন্ট ও ছাত্র ফেডারেশনের নেতারা জানিয়েছে খুব শীঘ্রয় কর্মসূচি দিতে যাচ্ছে।
১৪ জানুয়ারি চাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে মানববন্ধন করে ছাত্রলীগ। মানববন্ধনে চবি শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সেক্রেটারি এইচ এম ফজলে রাব্বী বলেন এক মাসের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা ও ভোটার তালিকা প্রস্তুতের দাবি জানান। এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনে ব্যর্থ হলে কটোরা আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন।
চাকসুর সাবেক ভিপি শামসুজ্জামান হীরা বলেন ছাত্রসংগঠনগুলোর দাবি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচনের আয়োজন করবে বলে তার প্রত্যাশা।
0 মন্তব্যসমূহ