নিজেস্ব প্রতিবেদনঃ
চট্টগ্রামের বাশঁখালী চাম্বল বাজারের উত্তর পার্শ্বে পুনঃ নির্মাণাধীন ব্রীজের নিচের অংশ হইতে মাটি কেটে লক্ষ লক্ষ টাকার মাটি বিক্রয় করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্টান ইকবাল জামিল এন্টারপ্রাইজ লিঃ ও প্রতি গাড়ি মাটি বি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা ধরে বিক্রি হচ্ছে বলে জানা যায়।
সরেজমিনে গত ১৪/২/১৯ইং তারিখে এই রির্পোট লিখা পর্যন্ত আনুমানিক ২০০ থেকে ২৫০ গাড়ি মাটি বিক্রয় করা হয়েছে বলে স্থানীয় শাহাব উদ্দিন জানান।
মাটি সরানোর নামে মাটি বিক্রয়ের মহাউৎসব সর্ম্পকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত কর্মচারী থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাটি রাখার জায়গা নাই তাই আমাদের অফিসের বড় সাহেবদের অনুমুতিক্রমে মাটি বিক্রয় করছি। বড় সাহেব কে জানতে চাইলে বলেন, পিএম শফিক সাহেব।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শফিকের নিকট মুঠো ফোনে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাটি বিক্রয় করলে সমস্যা কি? সরকারী ব্রীজ নির্মাণে কাজ নিয়েছি। এছাড়াও মাটিগুলো কোথায় রাখব সে বিষয়ে কোন নির্দেশনা নাই, তাই মাটি বিক্রয় করছি। পরবর্তীতে পুনরায় মাটি প্রয়োজন হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, দরকার হবে এবং সরকার টাকা দিবে মাটি ভরাট করার জন্য।
কি আজব কান্ড? সরকারী মাটি কেটে বিক্রয় করে দিবে, আবার সরকার টাকা দিবে সে মাটি ভরাট করার জন্য। তিনি আরো বলেন, দোহাজারী এক্সিয়েন জাহিদ এই বিষয়ে অবগত আছেন।
ব্রীজ সংলগ্ন আশেপাশের ও স্থানীয় উত্তেজিত জনতাদের অভিযোগ, সরকারী মাটি বিক্রয় করে ঠিকাদারি প্রতিষ্টান লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পুনঃ নির্মাণাধীন ব্রীজের খালের পার্শ্বের বাঁধ তৈরী করে মাটি খনন করতে থাকায় খালের পানি অভারফ্লো হয়ে ব্রিজ সংলগ্ন স্থানীয় মোক্তার আহমদ নামের গরিব কৃষকের ফসলি এক খানি জমি বিনষ্ট হয়েছে। প্রতিকারের জন্য মোক্তার ঠিকাদারি প্রতিষ্টানের কাছে গেলেও কোন সুফল পাইনি বলে দাবি করেন।
সরকারী মাটি বিক্রয়ের রমরমা বাণিজ্য চলছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দেখবাল করার কেউ নাই। সহায়তা করছেন ভূইপুড় অনলাইন ফেসবুক সাংবাদিক নামের কিছু দুষ্ঠ লোকেরা। তাদের বিরুদ্ধে সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্টানে মোটা অংকের চাঁদা আদায়ের অভিযোগ ও জলদী পৌরসভাস্থ ভাইঙ্গা পাড়া মাদ্রসায় চাদাঁবাজীর অভিযোগ সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন গনমাধ্যমে তথাকতিত ভূয়াঁ সাংবাদিক ধান্দাবাজদের বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশিত হয়। এরা ছাত্র শিবিরের কর্মী বলে জানা যায়। এসব ভূঁয়া বেনামী সাংবাদিককের এহেন কার্যকলাপে এলাকাবাসী অতিষ্ট।
এদের অসাধু কার্যকলাপে বাঁধা প্রদান করায়, বিগত দিনে প্রকৃত সাংবাদিকদেরকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক সহ বিভিন্ন নামে বেনামে অনলাইন গণমাধ্যমে কুরুচি পূর্ণ বক্তব্য এবং মান হানি মূলক খবর প্রকাশ করেন। এই নামধারী কথিত সাংবাদিকদের জামাতপন্থী এক বিশাল সিন্ডিকেট রয়েছে বাঁশখালীতে। এদের সাথে আরও সংঘবদ্ধ গ্যাংক আছে।
এই জামাতপন্থী সিন্ডিকেট বাশঁখালী প্রেস ক্লাবের নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে ধান্দাবাজি করে এবং প্রকৃত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় বলে জানা যায়। এছাড়াও বাশঁখালী প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতাদের নামে বানোয়াট বক্তব্য ও মিথ্যা প্রেস বিবৃতি সাজিয়ে গত ১৫/২/১৯ ইং তারিখে আলোকিত সকালের চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি মুহাম্মদ মহিউদ্দিন এবং বাশঁখালী প্রতিনিধি এরশাদের বিরুদ্ধে কথিত অনলাইন পোর্টালে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন নিউজ করে ধরা পড়ে যায়। তারমধ্য অন্যতম নাগরিক মিডিয়া কর্পোরেশন নামে অনলাইন র্পোটালে এসব ভূয়া খবর প্রকাশের বিষয় ধরা পড়ে।
এই বিষয়ে বাশঁখালী সাংবাদিক নেতারা জানান এসব অনলাইন পোর্টাল আমাদের নাম ভাঙ্গিয়ে বক্তব্য দেয় সবাইকে শতর্ক থাকতে হবে। তারা বলেন কথিত নামধারী ভূয়াঁ সাংবাদিকরা এসব কাজ করে থাকেন।
উক্ত সাংবাদিকদেরকে মানহানিকর অপমান ও চাঁদাবাজী আখ্যা দিয়ে নাগরিক মিডিয়া কর্পোরেশন ও সামাজিক গনমাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করার বিষয়ে ঐ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক সাহেবের নিকট বাঁশখালী নিউজের প্রকাশক মুঠো ফোনে জানতে চাইলে, তিনি কিছুদিন যাবৎ শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকায় বিষয়টি সম্পর্ক অবগত ছিল না বলে জানান। একপর্যায়ে ভুল স্বীকার করে প্রকাশিত মিথ্যা খবরটি প্রত্যাহার করে নেয়। জানা যায়, গত ১৪/০২/১৯ইং তারিখ বাঁশখালী চাম্বল বাজারস্থ প্রধান সড়কে নির্মাণাধীন ব্রিজ হইতে মাটি বিক্রয়ের অভিযোগের বিষয় সরেজমিনে রিপোর্ট করতে গেলে আলোকিত সকালের চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি মুহাম্মদ মহিউদ্দিন এবং বাশঁখালী প্রতিনিধি মোঃ এরশাদেরকে এই রোসানলে পড়তে হয়।
চাম্বল বাজারে পুনঃনির্মানাধিন ব্রীজের মাটি অনত্রে বিক্রয়ের বিষয়ে বাশঁখালী ভূমি কর্মকর্তা সুজন রায়কে অবগত করা হলে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মরত বক্তি প্রথমে বলেন, চেয়ারম্যান মহোদয় এই বিষয়ে অবগত আছেন পরে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান সাহেব থেকে জানতে চাইলে তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে জানান। ব্রিজ সংলগ্ন ইজ্জত আলী চৌং পাড়া হাবিউল্লাহ ও সাইফুল আযমের বাড়িতেও এই মাটির বিশাল স্তুপ দেখা যায়।
সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে এলাকাবাসীর দাবি, "উন্নয়নের ধারা অব্যহত থাকুক সরকারী সম্পদ অক্ষত রেখে, কোন প্রকার র্দুনীতি করে নয়।"
সরেজমিনে গত ১৪/২/১৯ইং তারিখে এই রির্পোট লিখা পর্যন্ত আনুমানিক ২০০ থেকে ২৫০ গাড়ি মাটি বিক্রয় করা হয়েছে বলে স্থানীয় শাহাব উদ্দিন জানান।
মাটি সরানোর নামে মাটি বিক্রয়ের মহাউৎসব সর্ম্পকে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজে নিয়োজিত কর্মচারী থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাটি রাখার জায়গা নাই তাই আমাদের অফিসের বড় সাহেবদের অনুমুতিক্রমে মাটি বিক্রয় করছি। বড় সাহেব কে জানতে চাইলে বলেন, পিএম শফিক সাহেব।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শফিকের নিকট মুঠো ফোনে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মাটি বিক্রয় করলে সমস্যা কি? সরকারী ব্রীজ নির্মাণে কাজ নিয়েছি। এছাড়াও মাটিগুলো কোথায় রাখব সে বিষয়ে কোন নির্দেশনা নাই, তাই মাটি বিক্রয় করছি। পরবর্তীতে পুনরায় মাটি প্রয়োজন হবে কিনা জানতে চাইলে বলেন, দরকার হবে এবং সরকার টাকা দিবে মাটি ভরাট করার জন্য।
কি আজব কান্ড? সরকারী মাটি কেটে বিক্রয় করে দিবে, আবার সরকার টাকা দিবে সে মাটি ভরাট করার জন্য। তিনি আরো বলেন, দোহাজারী এক্সিয়েন জাহিদ এই বিষয়ে অবগত আছেন।
ব্রীজ সংলগ্ন আশেপাশের ও স্থানীয় উত্তেজিত জনতাদের অভিযোগ, সরকারী মাটি বিক্রয় করে ঠিকাদারি প্রতিষ্টান লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পুনঃ নির্মাণাধীন ব্রীজের খালের পার্শ্বের বাঁধ তৈরী করে মাটি খনন করতে থাকায় খালের পানি অভারফ্লো হয়ে ব্রিজ সংলগ্ন স্থানীয় মোক্তার আহমদ নামের গরিব কৃষকের ফসলি এক খানি জমি বিনষ্ট হয়েছে। প্রতিকারের জন্য মোক্তার ঠিকাদারি প্রতিষ্টানের কাছে গেলেও কোন সুফল পাইনি বলে দাবি করেন।
সরকারী মাটি বিক্রয়ের রমরমা বাণিজ্য চলছে এই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দেখবাল করার কেউ নাই। সহায়তা করছেন ভূইপুড় অনলাইন ফেসবুক সাংবাদিক নামের কিছু দুষ্ঠ লোকেরা। তাদের বিরুদ্ধে সরকারী বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্টানে মোটা অংকের চাঁদা আদায়ের অভিযোগ ও জলদী পৌরসভাস্থ ভাইঙ্গা পাড়া মাদ্রসায় চাদাঁবাজীর অভিযোগ সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন গনমাধ্যমে তথাকতিত ভূয়াঁ সাংবাদিক ধান্দাবাজদের বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশিত হয়। এরা ছাত্র শিবিরের কর্মী বলে জানা যায়। এসব ভূঁয়া বেনামী সাংবাদিককের এহেন কার্যকলাপে এলাকাবাসী অতিষ্ট।
এদের অসাধু কার্যকলাপে বাঁধা প্রদান করায়, বিগত দিনে প্রকৃত সাংবাদিকদেরকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক সহ বিভিন্ন নামে বেনামে অনলাইন গণমাধ্যমে কুরুচি পূর্ণ বক্তব্য এবং মান হানি মূলক খবর প্রকাশ করেন। এই নামধারী কথিত সাংবাদিকদের জামাতপন্থী এক বিশাল সিন্ডিকেট রয়েছে বাঁশখালীতে। এদের সাথে আরও সংঘবদ্ধ গ্যাংক আছে।
এই জামাতপন্থী সিন্ডিকেট বাশঁখালী প্রেস ক্লাবের নাম ভাঙ্গিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে ধান্দাবাজি করে এবং প্রকৃত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় বলে জানা যায়। এছাড়াও বাশঁখালী প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতাদের নামে বানোয়াট বক্তব্য ও মিথ্যা প্রেস বিবৃতি সাজিয়ে গত ১৫/২/১৯ ইং তারিখে আলোকিত সকালের চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি মুহাম্মদ মহিউদ্দিন এবং বাশঁখালী প্রতিনিধি এরশাদের বিরুদ্ধে কথিত অনলাইন পোর্টালে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিক্তিহীন নিউজ করে ধরা পড়ে যায়। তারমধ্য অন্যতম নাগরিক মিডিয়া কর্পোরেশন নামে অনলাইন র্পোটালে এসব ভূয়া খবর প্রকাশের বিষয় ধরা পড়ে।
এই বিষয়ে বাশঁখালী সাংবাদিক নেতারা জানান এসব অনলাইন পোর্টাল আমাদের নাম ভাঙ্গিয়ে বক্তব্য দেয় সবাইকে শতর্ক থাকতে হবে। তারা বলেন কথিত নামধারী ভূয়াঁ সাংবাদিকরা এসব কাজ করে থাকেন।
উক্ত সাংবাদিকদেরকে মানহানিকর অপমান ও চাঁদাবাজী আখ্যা দিয়ে নাগরিক মিডিয়া কর্পোরেশন ও সামাজিক গনমাধ্যমে হেয় প্রতিপন্ন করার বিষয়ে ঐ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক সাহেবের নিকট বাঁশখালী নিউজের প্রকাশক মুঠো ফোনে জানতে চাইলে, তিনি কিছুদিন যাবৎ শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকায় বিষয়টি সম্পর্ক অবগত ছিল না বলে জানান। একপর্যায়ে ভুল স্বীকার করে প্রকাশিত মিথ্যা খবরটি প্রত্যাহার করে নেয়। জানা যায়, গত ১৪/০২/১৯ইং তারিখ বাঁশখালী চাম্বল বাজারস্থ প্রধান সড়কে নির্মাণাধীন ব্রিজ হইতে মাটি বিক্রয়ের অভিযোগের বিষয় সরেজমিনে রিপোর্ট করতে গেলে আলোকিত সকালের চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি মুহাম্মদ মহিউদ্দিন এবং বাশঁখালী প্রতিনিধি মোঃ এরশাদেরকে এই রোসানলে পড়তে হয়।
চাম্বল বাজারে পুনঃনির্মানাধিন ব্রীজের মাটি অনত্রে বিক্রয়ের বিষয়ে বাশঁখালী ভূমি কর্মকর্তা সুজন রায়কে অবগত করা হলে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মরত বক্তি প্রথমে বলেন, চেয়ারম্যান মহোদয় এই বিষয়ে অবগত আছেন পরে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান সাহেব থেকে জানতে চাইলে তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে জানান। ব্রিজ সংলগ্ন ইজ্জত আলী চৌং পাড়া হাবিউল্লাহ ও সাইফুল আযমের বাড়িতেও এই মাটির বিশাল স্তুপ দেখা যায়।
সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে এলাকাবাসীর দাবি, "উন্নয়নের ধারা অব্যহত থাকুক সরকারী সম্পদ অক্ষত রেখে, কোন প্রকার র্দুনীতি করে নয়।"
0 মন্তব্যসমূহ