বি,এন ডেস্কঃ
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমাদানকালীন সময়ে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভূঁইফোঁড় সাংবাদিকদের অপতৎপরতা দেখে কর্মরত সৎ ও পেশাদার জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিকরা হতভম্ব হয়ে পড়েছে। এই ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসনকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হয়েছে।
জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানকালীন সময়ে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল নিউজ, ফেইসবুক টিভি ও স্বশিক্ষিত সাংবাদিক পরিচয়ে ব্যক্তিরা চাঁদাবাজি করেছে। মনোনয়নপত্র জমাদানকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের কাছে গিয়ে পত্রিকায় ও অনলাইন টিভিতে সংবাদ প্রকাশের জন্য সরাসরি টাকা দাবি করে। কোন কোন প্রার্থী সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের নগদ ১/২ হাজার টাকা দিয়ে উপজেলা পরিষদ এলাকা ত্যাগ করেছে। উল্লেখ্য এই চাঁদাবাজ সংবাদকর্মী নামধারী ব্যক্তিদেরকে গত সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনকেন্দ্র পর্যবেক্ষকের তালিকা থেকে যাচাই-বাচাই করে বাদ দেওয়া হয়েছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পেশাদার কয়েকজন সাংবাদিক পূর্বকোণ প্রতিবেদককে বলেন, লেখাপড়া লাগে না। মানুষ চিনলেই হবে। হুমকি-ধামকি দিয়ে টাকা আদায় করা এদের মূল কাজ। পত্রিকায় সংবাদ উঠা লাগে না। এই সমস্ত ভূঁইফোঁড় সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিরা ভিজিটিং কার্ড দিয়ে প্রার্থীদেরকে যোগাযোগ করার অনুরোধও করেন।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের অপতৎপরতা বন্ধের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এই ব্যাপারে পেশাদার সাংবাদিকদের সাথে বৈঠক করবেন বলে জানিয়েছেন।
বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমাদানকালীন সময়ে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভূঁইফোঁড় সাংবাদিকদের অপতৎপরতা দেখে কর্মরত সৎ ও পেশাদার জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিকরা হতভম্ব হয়ে পড়েছে। এই ব্যাপারে উপজেলা প্রশাসনকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হয়েছে।
জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানকালীন সময়ে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল নিউজ, ফেইসবুক টিভি ও স্বশিক্ষিত সাংবাদিক পরিচয়ে ব্যক্তিরা চাঁদাবাজি করেছে। মনোনয়নপত্র জমাদানকারী উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের কাছে গিয়ে পত্রিকায় ও অনলাইন টিভিতে সংবাদ প্রকাশের জন্য সরাসরি টাকা দাবি করে। কোন কোন প্রার্থী সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের নগদ ১/২ হাজার টাকা দিয়ে উপজেলা পরিষদ এলাকা ত্যাগ করেছে। উল্লেখ্য এই চাঁদাবাজ সংবাদকর্মী নামধারী ব্যক্তিদেরকে গত সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনকেন্দ্র পর্যবেক্ষকের তালিকা থেকে যাচাই-বাচাই করে বাদ দেওয়া হয়েছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পেশাদার কয়েকজন সাংবাদিক পূর্বকোণ প্রতিবেদককে বলেন, লেখাপড়া লাগে না। মানুষ চিনলেই হবে। হুমকি-ধামকি দিয়ে টাকা আদায় করা এদের মূল কাজ। পত্রিকায় সংবাদ উঠা লাগে না। এই সমস্ত ভূঁইফোঁড় সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিরা ভিজিটিং কার্ড দিয়ে প্রার্থীদেরকে যোগাযোগ করার অনুরোধও করেন।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার বলেন, সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের অপতৎপরতা বন্ধের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এই ব্যাপারে পেশাদার সাংবাদিকদের সাথে বৈঠক করবেন বলে জানিয়েছেন।
/দৈনিক পূর্বকোণ/
0 মন্তব্যসমূহ